শান্তির নৌবহরে পৈচাশিক জায়ন বাদী হামলায় প্রতিবাদ মুখর বিশ্ব ও আমাদের করনীয়।
লিখেছেন: ' আল মাহমুদ' @ মঙ্গলবার, জুন ১, ২০১০ (৫:৪৩ অপরাহ্ণ)
গাজা পৃথীবির কোন উন্নত শহর নয় যে প্রমোদ তরী নিয়ে এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকের কাফেলা আসবে, গাজা নয় কোন ব্যাবসায়িক কেন্দ্র, নয় কোন আমোদ প্রমোদের স্থান বা আমাদের কক্সবাজার – সুন্দরনের মতোও নয় এই শহরটি। কিংবা ব্যাংকক থ্যাইল্যান্ড বা সিংঙ্গাপুরের মতো জনকোলাহলপূর্ন ব্যস্ত কোন শহরও নয় গাজা। তবে এটা আমাদের তৃতীয় পূন্যভূম প্রথম কেবলা বাইতুল মাকদাসের খুবই নিকটের একটি শহর, ইসলামের সোনালী ইতিহাস মন্ডিত, ট্রাজেডী-রক্ত আর গৌরবের জিহাদে জয়ের ইতিহাস গাঁথা একটি শহর। ১৫লক্ষ আরবী ভাষী মুসলিম জাতির পৈতৃক ভিটেমাটির নাম গাজা।
গাজা লক্ষ ফিলিস্তীনি ভাইয়ের রক্তক্ষরিত একটি শহর, নিদারুন কষ্ট ক্লেশ আর নিরপত্তাহনতার এক শহরের নাম। মুসলিম জাতির গৌরবমন্ডিত ইতিহাসের পুনর্জাগরনের স্থান গাজা। এখানের শিশুরা পায়না জীবন ধারনের প্রয়োজনীয় সামগ্রীগুলোও, নেই খাবার, নেই বিদ্যুত, নেই ঘরথেকে বের হয়ে স্বাধীনভাবে চলার অধিকার, তারউপরে হাটাত ইহুদী গানশীপ, মার্টার আর বুলডোজারের হামলা, ঘর বাড়ীতেও তারা নিরাপদ নয়, পিচাশ জায়নবাদীদের হাতে প্রতিনিয়ত জীবন দিচ্ছে সংগ্রামী গাজা বাসী, চাই স্বাধীনতা, চাই নিজের ধর্ম পালনের অধিকার। ইহুদীদের বিষাক্ত রাসায়নিক অস্ত্রের মুখে গাজার জীব-জন্তু আর পশু পাখীও নিরাপদ নয়। ভয়াবহ সব রাসায়নিক অস্ত্র প্রায় প্রায় ব্যবহার করে মানবতার শত্রু জায়নমিলেটারি। ধ্বর্ষিতা হয় সম্ভ্রশীল মুসলিম মেয়েরা, বেড়েই চলছে বিধবা ইয়াতিমের সংখ্যা। কেউ নিরাপদ নয় তান্ডব থেকে।এমনকি সাধারন ইহুদীও যদি প্রতিবাদ বা ধিক্কার জানায় তার রক্ষা নেই। রাসেল চেরী নামের এক এমেরিকান সাংবাদিক তরুণী খুন হয়েছিল এসব চিত্রায়িত করতে যেয়ে । পপ তারকা মাইকেলকেও নিধন করেছে ইহুদীরা ইসলাম গ্রহন ও নির্যাতিত মুসলিমদের সাহায্যার্থে কনর্সাট করার অপরাধে। গাজার অধিবাসীরা ইহুদী-নাসারার আরোপিত অবরোধকে চ্যালেঞ্জ করেছে, বিকিয়ে দেয়নি নিজেদের ইমান আখলাক আর স্বাধীনতাকে। লক্ষ যুবকের বুকের তাজা রক্ত, হাজারো মুসলিম কিশোরীর ইজ্জত-আব্রু ও সভ্রম , বিধবার ক্লেষ- কষ্ট , শিশুদের অনাথ জীবনের নাম গাজা।
তারপরো কোন কম্প্রমাইজ নেই গাজবাসীর মানবতার শত্রু জায়নবাদের সাথে, জীবনের বিনময়ে হলেও তারা রক্ষা করেছে আমাদের সোনালী ইতিহাসকে । র্নিবাচিত করেছে হামাস মুজাহিদদেরকে । আর আল্লাহ প্রমান করতে চান কে তোমাদের মধ্যে ফসকে যাবে আর কে অটল থাকবে , ফসকে যায় নি গাজাবাসী । যদও আরব শাষকরা ব্যর্থ হয়েছে তাদের ভাইদের সহোযগীতায় এমেরিকা আর ইসজরায়েলের বিরুদ্ধাবস্থানে যেতে।
কিন্তু বৃথা যাবে না গাজার অনাথ অভুক্ত শিশুদের ফরিয়াদ ” হে খোদ তুমি আমাদের জন্য তোমাদের পক্ষ থেকে উত্তম সাহয্য কারী প্ররণ কর”
জায়নবাদী সরকারের অবরোধ ভেংঙ্গেদিতে পৃথীবির ভিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাড়া আসলো ধারাবাহিকতায় র্সবশেষ সাগরপথে আসলো বেসমরিক নৌবহর, সাথে অবোরধে আক্রান্ত গাজাবাসীর জীবন ধারনের মৌলিক সামগ্রী, খাবার, ঔষধ, শিশুদের বই-পত্র, খেলনা সামগ্রী ও বিধ্বস্ত বাড়ীঘর নির্মানের জন্য সিমেন্ট ইত্যাদি । কিন্তু অমানবিক র্ববোরচিত জায়ন মিলেটারির অঘোষিত হামলার শিকার হলো নিরীহ নিরস্ত্র শান্তি মর্মী কাফেলা , তারপরো থেমে থাকেনি তাদের যাত্রা। এ হাত একবার বাড়িয়ে দেয়ার পর আর গুটিয়ে নেয়া হবে না। আরো নৌবহরের প্রস্তুতি চলছে।
র্সবশেষ ২০জনের মত শান্তির্কমী শাহাদাত বরণ করেছেন। জাতিসংঘে বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছে,উত্তপ্ত হচ্ছে বিশ্ব। কিন্তু আমাদের কি করনীয় ?
আসুন আমাদের সাহায্যের হাতটি বাড়াই, জনমত গঠন করে র্ববরোচিত অমানবিক ইহুদী অবরোধের ন্যাক্ক্যারজনক জবাবে শরীক হ্ই মানবতার দাবীতে । এইড ও ইনতেফাদে সহযগীতায় এগিয়ে আসুন। আপনার পকেটের সামন্য পয়শা, কিংবা প্রতিবাদের একটি চেষ্টা বৃথা যাবে না। কিছ্ই করার না থাকলে অন্তত পিচাশদের প্রতি ঘৃনা আর শান্তিকর্মীদের জন্য দোয়ায় শরীক হোন।
* আরো কি কি বাস্তাব পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায় তা মন্তব্যে প্রকাশ করুন। ধন্যবাদ সব্ইকে ।
অবাক হই যখন দেখি দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হয়েও আমাদের পক্ষ হতে এরকম অমানবিক, নৃশংস ঘটনার জোরালো কোন প্রতিবাদ হয় না।
@ইবনে হাবীব(মাহমুদ),
দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম বিশ্বের অধিবাসী হয়েও আমরা ৩৫ বছরে মুসলিম বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ নির্মানে ব্যর্থ হয়েছি চরমভাবে।
সমাজ আজ বিত্তশালী, প্রগতিশীল, সেকুলার, জাতীয়, বিজাতীয়, এনজিও আর বহুজাতিক শক্তির প্রভাবে হাজারো টুকরোই বিভক্ত।
যে দেশের মুসলিমরা তাদের কন্যা আর বোনদের ইজ্জত লুন্টন প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়, সে দেশের মুসলিম পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মুসলিম জনগোষ্টি হলেও অন্যদেশের মুসলমানদের কল্যাণে ভূমিকা রাখতে চরমভাবে ব্যর্থ হবে, এটাই স্বাভাবিক।
@হাসান আল বান্না, মুসলিম রাস্ট্রগুলোর ক্ষমতাসীনদের পরিস্থিতি খুবই শোচনীয় ৬৩টি ওয়াইসি ভুক্ত দেশ একবারের জন্য গর্জে উঠলেই হয়। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা ভিন্ন। তিনি এভাবেই তার আওয়াজকে বুলন্দ করবেন। কাফেরদের সহানূভুতির উপর যেই শাষক শ্রেনীর তাওয়াক্বাল তাদের কথা বাদ দিয়ে আমরা সাধারণ শ্রেনীরা যা করতে পারি তাই আলোচনা করুন। নিশ্চয় আল্লাহ আমাদের এই ক্ষুদ্র চেষ্টায় অনেক বরকত দান করবেন। যেমন করেছেন আমাদের আগে যারা এই কাজে অগ্রসর হয়েছেন তাদের।
@হাসান আল বান্না,
প্রথমেই আপনাকে শুধরে দিচ্ছি ভাই – আমরা এখন তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ – দ্বিতীয় নই (আগে যদিও ২য় ছিলাম), ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানের পর এখন আমাদের অবস্থান। আপনি বিভক্তির কথা বলেছেন – আমার তো মনে হয় আমরা বিলুপ্তির পথে। আজই একটা ই-মেইল গ্রুপে একটা e-mail transaction পেলাম – যার প্রথম অংশটা বাংলাদেশের মূখ্য ইসলামপন্থী দলের অলিখিত ও অঘোষিত অঙ্গ সংগঠনের নেত্রীর লেখা। আর দ্বিতীয় অংশটা জনৈক Javed Ahmad আহমেদের প্রতিক্রিয়া। বিষয়টা পুরাতন – কিন্তু প্রতিক্রিয়াটা নতুন। এই তো মাত্র দু’দিন হয় পিস-ইন-ইসলামের এক মহিলা ব্লগারের সাথে আমার তুমুল বাক-বিতন্ডা হয়ে গেল। আমার কথার সারমর্ম ছিল এরকম যে, পশ্চিমা চোখে ইসলামকে দেখলে ইসলামের বেঁধে দেয়া norms গুলো মানতে আমাদের কষ্ট হবে। ঐ মহিলার চেয়ে আরো রুদ্র মূর্তিতে আমার উপর চড়াও হলেন আরেকজন সহ-ব্লগার। আমাকে, (পশ্চিমের বিরুদ্ধে?) ঘৃণা-ছড়ানো-জঘন্য-চরিত্র বলে আখ্যায়িত করে, শেষ পর্যন্ত কোন এক জটিল সমীকরণের আওতায় মোসাদের সম্ভাব্য এজেন্ট বলে সন্দেহ করেছেন তিনি – এবং এই বক্তব্য সহকারে একটা পোস্ট দিয়ে, পরে আমার প্রতি দয়া পরবশ হয়ে আবার মুছে দিয়েছেন। যে মস্তিষ্ক শত্রুর দখলে, যে মস্তিষ্ক শত্রুর শিখিয়ে দেয়া চিন্তা করে, যে মস্তিষ্ক শত্রুকে সমীহ করে এবং তার মত হবার স্বপ্ন দেখে – সেই মস্তিষ্ক বহনকারী শরীর কি আসলে কখনো শত্রুর মোকাবিলায় উঠে দাঁড়াতে পারবে? চলুন আমরা আগে “ইসলামবিহীন মুসলিম” থেকে “ইসলামসম্পন্ন মুসলিম” হই – তারপর না হয় শত্রু র বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর কথা ভাবা যাবে। নীচে e-mail transaction টা তুলে দিলাম – একেবারেই সরল ব্যাপার: ব্যাখ্যার কিছুই নেই!
from Javed Ahmad
to Isha Khan
cc sahannan@sonarbangladesh.com
date Wed, Jun 2, 2010 at 10:49 AM
subject Re: Fwd :My trip to Malaysia to Attend the WISE Conference
mailed-by yahoo.com
signed-by yahoo.com
This program is a part and parcel of the ongoing effort called the “Faith Based Initiatives” introduced during the Bush administration. As the West is taking closer look into Islam they are realizing that this religion will become an inseparable part in the world societies in the future. Therefore, what they are trying is to ‘modernize’ Islam as per their choice and liking (as they did with other religions) to fit their agendas so that they could continue to rule without any problems. In other words, they are creating a new sect among the 73 predicted by our Prophet (SM). From reading the following paper one can clearly see that -
1. Majority of the participants are ‘liberated’ Muslims advocating for ‘women empowerment’ who do not want to give up their belonging to Islam but would like to remain a Muslim in their own terms.
2. The free program is fully sponsored by an American organization in Malaysia and NOT in the USA. Thus taking full advantage of their over inflated dollar value overseas that actually does not carry such a value.
3. Their aim is to accomodate some unislamic ‘values’ in the name of Islam with the expectation that they will be accepted by the Muslims. And they are counting on ‘fatwas’ by Muslims scholars to get this done. In other words, they are counting on some ‘individual’s fatwas’ instead of the instructions in the Qur’an and Sunnah.
4. “Sufiism” appears to be main interest among the participants. But was our Prophet (SM) a sufi? Did he practice or advice his followers to practice sufiism? Sufiism itself is a sect.
5. Although the paper is claiming that the participants are taking more and more interest in Islam, but from their discussion and agenda it is apparent that majority of the participants are Islamically empty vessels. Their only weight is on their professional achievements in a secular background. None of them care about Islamic values and its way of life. None of them wear hijab or nikab.
6. So basically, it was a conference of the hypocrite Muslima’s supported and funded by the Western financial system with a worthless currency that will soon collapse and will be dumped by all nations. This sort of efforts will continue as long as we value their currencies. In other words, only through their economic collapse these sort of anti-Islamic intrusions will stop.
— On Tue, 6/1/10, Isha Khan wrote:
From: Isha Khan
Subject: Fwd :My trip to Malaysia to Attend the WISE Conference
To:
Date: Tuesday, June 1, 2010, 9:34 PM
Please see this report.It gives us good understanding of various trends among activist Muslim women and what we should do.
Shah Abdul Hannan
sahannan@sonarbangladesh.com
My trip to Malaysia to Attend the WISE Conference
Dr. Syeda Sultana Razia,
Associate Professor, BUET
(Published in the Journal of BIIT, Dhaka )
I have traveled to Malaysia to attend the WISE (Women’s Islamic Initiative in Spirituality and Equality) conference organized by New York based organizations ASMA (American Society of Muslim Advancement) and Cordova Initiatives. About 200 participants (mostly women) from about 60 different countries attended the conference. The organizers sponsored the airfare, and food/lodging for all the participants from 16 to 20 July 2009 in Impiana Hotel at Kuala Lumpur.
Despite few organizing pitfalls the conference was an enormous success in exposing the participants to the diversified activities of Muslim women from all over the world. It also provided the big picture and directions of the ongoing development work of women activists in Muslim world. The participants who were invited are mostly involved in real life work and could be classified as moderate to liberal Muslims. Among them were NGO workers, journalists/columnist/editors, writers, media personalities, lawyers, students and experts of Islamic Shariah/Islamic studies/sufism, (I met one lady who is well versed in Ibnul Arabi). Women like Dr. Nafis Sadik, (Under Secretary General. UN), Dr. Amina Wadud, Samina Ahmad (Rock band Junoon’s business manager), Santanina Rasul, (first Muslim Senator of Phillippines, elected twice in 1987 and 1992) are some of the renowned names participated in the conference. Marina Mahathir and Mrs Abdullah
Badawi of Malaysia were also involved with the organizers. For unknown policy reasons, the members of the mainstream Islamic movements were, however, absent in the conference.
A number of presentations dealing with women empowerment were made by participants from different part of Muslim world. Several workshops on specific topics were offered by the experts of related fields. An all female Shura council, Muftiyyah training program and Muslim women’s fund were launched in the conference. A book of biographies of all participants were published and made available to the participants free of cost. My personal observations on the conference and participants are
1. The injustice towards Muslims worldwide gave birth to a people who are passionate to identify themselves as Muslims whether they are adherent to the Islamic ideology or not. 9/11 gave birth to a similar brand of Muslims in American society.
2. Marriage and divorce law as practiced in different Muslim societies are the two most discriminating laws facing by Muslim women irrespective of their geographical location. Bringing justice to female rape victims is another problematic area common to all Muslim societies.
3. More and more Muslim women are studying Shariah, Islamic studies etc as topics of interest and matriarchal reading of Quranic text is becoming popular among these women.
4. Interest in Shariah and academic degree in related fields (either from secular or religious school) were considered as the main criteria of selecting female only members of the Shura council. This council would be responsible for carrying out Ijtihad and issuing fatwa on different women issues on behalf of WISE.
5. Hijab was treated as a cultural and optional practice of Muslim women.
6. Practice of Sufism and spirituality were very much visible in many of the participants who were well versed in congregational meditation similar to those prescribed by silva or quantum method.
7. It was reported in one of the workshops that although socially and legally prohibited, sexual promiscuity, premarital and extra marital sex are becoming more common in many Muslim countries (including Pakistan, Indonesia, Middle east, Jordan etc). It was also specifically mentioned that the virginity of unmarried boys and girls in Muslim society is becoming a myth rather than a reality. It was suggested that the stigma related to sex without marriage should be removed from Muslim society. The workshop was led by Ms Seyran Ates, a German lawyer, writer and publicist of Turkish origin. She believes that marriage is not a necessary condition for forming a family. In personal life she is a mother of one girl and never married.
8. It was also interesting to observe that organization (NGO) like Sisters in Islam of Malaysia, although controversial, is effective in many ways and has strong Islamic philosophical base supported by personality like Dr. Amina Wadud.
Future considerations towards gender justice
1. Marriage and divorce law should be made more legible, convenient to both parties and related resources should be readily available. Pre-marriage training and counseling regarding the requisites, rights and responsibilities of marriage should be arranged and the content of nikahnama should be made familiar to the potential brides and grooms.
2. Punishment and conditions for punishment of adultery (Zinah) and their applicability in contemporary world should be reviewed and revised by the mainstream scholars. Special attention must be paid so that rape case is not mixed up with adultery.
3. In past, the strict interpretation of women dress code, i.e. hijab led to seclusion of women from social life and caused major damage to Muslim society although situation is improving since last century. However, too many arbitrary and ‘liberal’ interpretations of Quranic terms Khimar, Jilbab and Juyub have caused the dress code to lose its essence of modesty. This is evident in many westernize Muslim societies where Muslim women cannot be distinguished from non-Muslims by the way they dress-up. In present world the dress code of Islam can be used as a guard against widespread vulgarity and nudity. Hijab with its essence of modesty should, therefore, be encouraged and popularized in Muslim societies not only to fulfill the religious obligation but also to combat the malaise of indecency.
4. The breaking down of family as institution is complete in the West. The vibes of it is being felt in Muslim societies as a group of so-called progressives are trying to create social acceptance of sex without marriage as a natural phenomenon. It is an irony that when the activists of the west are raising voice against the enduring sexual exploitation of women in the name of sexual liberation, our progressives are encouraging the very vise of sexual promiscuity in Muslim society in the name of social need. We have faced similar line of arguments in favor of legalizing prostitution in Muslim societies. Nevertheless, it is imperative that Muslims all over the world take necessary actions to prevent social permissiveness and family break down at once.
5. The patriarchal reading of Quranic text as well as interpretations of incompetent people in many occasions led to injustice towards a particular section of the society i.e. the women folk. The matriarchal reading of the text is potentially as harmful and as susceptible to unqualified interpretations as patriarchal reading. Thus the main objectives of the present day scholars and activists should be to focus on the methodology towards balanced interpretations and to put emphasize on the competency of the interpreters in terms of both intellectual ability and devotion.
6. Last but not least, fatwa and interpretations should preferably be issued by a body of competent scholars (representing both genders and different school of thoughts) rather than individuals.
Finally, my write-up would be incomplete if I do not acknowledge Ms Daisy Khan (Executive Director of ASMA) whose brainchild is WISE. She is an example of those extraordinary people who has the courage to give up profession for passion. Ms Khan spent twenty-five years as an interior architect before committing to full-time community service. I salute Ms Khan and her relentless team for organizing a successful conference.
@মুসলিম৫৫, “এই তো মাত্র দু’দিন হয় পিস-ইন-ইসলামের এক মহিলা ব্লগারের সাথে আমার তুমুল বাক-বিতন্ডা হয়ে গেল।”
আমি তো ভেবেছি আপনার সাথে আমার আলোচনা হয়েছে বা মতবিনিময় হয়েছে। অথচ আপনি সেটাকে বাক-বিতন্ডা বলছেন? আমরা কি আরো উদারভাবে কথা বলতে পারি পরস্পরের ব্যাপারে?
আপনাকে আমি অনুরোধ করেছিলাম আলোচনার সময় বেশি ইমোশনাল না হতে। আপনি আপনার পোস্টে এবং আমার পোস্টে দুই জায়গাতেই আমার এবং ফুয়াদের ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে কথা বলেছেন এবং সেটার ভঙ্গী আক্রমণাত্মকই ছিল। এটা অশোভনীয় আচরণ বলেই মনে হয়েছে আমার।
আর এ কয়দিন আমি এ ব্লগে আসিনি, তাই ফুয়াদের কোন পোস্টের ব্যাপারে জানি না।
আর উপরে ডঃ সাইয়িদা সুলতানা রাজিয়ার বক্তব্যের ব্যাপারে আপনার কোন বক্তব্য থাকলে সেটা উনাকে বা হান্নান সাহেবের মেইলে জানান, ব্যাখ্যা জানতে চান। এর মধ্যে আমাকে রিলেটেড করে কথা বলছেন কেন? আপনাকে আমি আবারো ইমোশনাল আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে অনুরোধ করি।
আর এ সাথে এটাও জানিয়ে রাখি ডঃ রাজিয়ার কিছু পয়েন্টের সাথে আমি অবশ্যই একমত না। ধন্যবাদ।
@নাজনীন,
আমি লুকিয়ে লুকিয়ে আপনার, ফুয়াদের, ডঃ সাইয়িদা সুলতানা রাজিয়ার বা হান্নান সাহেবের ডাইরী পড়ে সবার কাছে আপনাদের তথ্য প্রকাশ করে দিয়েছি – ব্যাপারটা কি তাই? আমার তো মনে হয় আপনি/আপনারা যখন Internet/blog/journal-এ কিছু লেখেন বা প্রকাশ করেন, তখনই আপনাদের সচেতন হওয়া উচিত যে ব্যাপারটা পৃথিবীর সাড়ে ৭ শত কোটিরও বেশী মানুষের জন্য উন্মুক্ত – যে কেউ পড়তে পারে, আলোচনা করতে পারে বা মন্তব্যও করতে পারে। আর আমি কাউকে ই-মেইল করতে যাবো কেন? আমি তো বুশকে, ওবামাকে, ইরশাদ মানজিকে বা চিটাগাং-এর মেয়র প্রার্থী মহীউদ্দিনকে ই-মেইল করি না! কারণ তারা তাদের বক্তব্য “পাবলিকের” জন্য প্রকাশ করেছেন – একইভাবে সুলতানা রাজিয়ার বক্তব্য পাবলিকের কাছে available – আমি সেটা ব্লগের ভাইবোনদের সাথে শেয়ার করেছি মাত্র!
@মুসলিম৫৫,
আমি এ পোস্টের লিঙ্ক হান্নান সাহেব এবং ডঃ সুলতানা রাজিয়াকে পাঠিয়েছিলাম, উনি যে জবাব দিয়েছেন, সেটা এখানে দিলাম (@মুসলিম৫৫, আপনি এর মাঝে আবার লুকিয়ে লুকিয়ে ষড়যন্ত্রের কিছু ভাববেন না, বুয়েটের ডিরেক্টরী থেকেই টিচারদের ইমেইল এড্রেস পাওয়া যায়, আর হান্নান সাহেবেরটা উপরেই আছে),
Assalamualaikum Dear Najnin,
I have read the comments. I have read my article again and found out that
the major limitation of my article is that it is not very clear which part
of it is others’ view (i.e. from the conference) and which part of it is my
own comments. I think this is creating confusions among the readers. My
apology for that.
In fact the section under “My personal observations on the conference and
participants are” what I saw in the conference; and I personally do not
support and agree with many of these observations.
The section under “Future considerations towards gender justice” is my own
thoughts. Whether we like it or not, historically we have seen that there is
always some movement going on at the both extremes. It is important that the
main stream scholars and activists be aware of the reality in the Muslim
world and prepared to face it and find a way to lead the society towards the
positive ends. My suggestions under “Future considerations towards gender
justice” are with this aim.
I hope I have clarified my position.
Syeda Sultana Razia, PhD
Associate Professor,BUET
Dhaka, Bangladesh
Ma’assalam
@মুসলিম৫৫,
যে মস্তিষ্ক শত্রুর দখলে, যে মস্তিষ্ক শত্রুর শিখিয়ে দেয়া চিন্তা করে, যে মস্তিষ্ক শত্রুকে সমীহ করে এবং তার মত হবার স্বপ্ন দেখে – সেই মস্তিষ্ক বহনকারী শরীর কি আসলে কখনো শত্রুর মোকাবিলায় উঠে দাঁড়াতে পারবে?
ভাই মুসলিম৫৫, আপনাকে ধন্যবাদ।
ইউরোপিয় ক্রুসেডাররা বার বার চেষ্টা করেছে ইসলামের গতিকে রুদ্ধ করে দিতে।
এখন দিন বদলে গেছে। ওরা জানে, ইসলামের গতিপথ পরিবর্তন করতে পারলেই বিভ্রান্ত মুসলিম নিজেই তাদের কাজটা এগিয়ে নিয়ে যাবে। এটা বুঝতে কষ্ট হয়না কেন ইউএস বাজেটে তথাকথিত মুসলিম স্কলার সৃষ্টির জন্য বিলিয়ন ডলার বরাদ্ধ থাকে। কেনইবা মিডিয়া সাম্রাজ্য নতুন এক ‘মডারেট ইসলাম’ প্রচারে আদাজল খায়।