হানাফী মাযহাবের ফতোয়া – না কুরআন-হাদীসের দলীল ভিত্তিক , না বিজ্ঞান ভিত্তিক
লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ রবিবার, অক্টোবর ১৪, ২০১২ (৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ)
মাযহাবের গোঁড়ামী ত্যাগ করে সহীহ দলীলভিত্তিক আমল করুন ।
১,৩০৩ বার পঠিত
লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ রবিবার, অক্টোবর ১৪, ২০১২ (৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ)
মাযহাবের গোঁড়ামী ত্যাগ করে সহীহ দলীলভিত্তিক আমল করুন ।
খন্ডিত বক্তব্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা একমাত্র আহলে হদস চক্রের কাজ।ওরা কাফেরদে বিরুদ্ব্যে নয়, মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃস্টি কারি।
@এম এম নুর হোসেন, আপনি বুঝতে পারেন নাই, এই সন্তান আসলে আবু তাসনীমের, মৃত স্বামীর নয়
@ম্যালকম এক্স,
@ম্যালকম এক্স, দুঃখজনক ও লজ্জাকর Response………..অবশ্যই এর ব্যাখ্যা আহলে ইলম হতে জেনে নিতে হবে. ইখতিলাফ থাকলেও উম্মতের সালাফগণ ব্যক্তিগত আক্রমন করতেন না।
@আহমাদ, আপনি ব্যাখ্যা জেনে নিবেন খুব ভাল কথা । কিন্তু কুরআন এবং সুন্নাহর দলীল ভিত্তিক ব্যাখ্যা জেনে নিবেন । শুধু কারো মুখের কথার উপর নির্ভর করে বসে থাকবেন না । মহান আল্লাহ আপনাকে সত্য যাচাই করে সত্য মেনে নেয়ার তাওফীক দান করুন । আমীন । আর আমি কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করিনি । শুধু আমাদের সমাজে প্রচলিত (বহুল) ফিক্বাহ গ্রন্থগুলিতে যে ভুল (কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী ) মাসআলা মাসায়েল আছে সেটা আমাদের সামষ্টিক সমস্যা । যে মুজতাহিদ সহিহ নিয়তে গবেষণা করেছেন সে হয়তো একটি নেকী পেয়ে যাবেন । কিন্তু আপনার কাছে ভুল প্রমাণিত হওয়ার পর যদি আপনি গোঁড়ামী করেন তাহলে আপনি কিন্তু ঠিকই ধরা খাবেন । আল্লাহ আপনাকে বুঝার তাওফীক দান করুন ।
@ম্যালকম এক্স , আপনি হয়তো জানেন মহান আল্লাহ পাক খুব অল্প কিছু গুণাহের জন্য হদ নির্ধারণ করে দিয়েছেন । তার ভিতরে একটি হচ্ছে কোন মুহছনাত কে অপবাদ দেয়া । আর আপনি সেই কাজটিই করেছেন । ভাববেন না এই পৃথিবীতে হদ জারী হচ্ছে না জন্য পার পেয়ে গেলেন । ইনশা-আল্লাহ এটা আপনার জন্য আখিরাতে পাওনা থাকালো । সূরা নূর ভালো করে পড়ুন এবং এর উপর আমল করুন ।
@এম এম নুর হোসেন,আমি যদি খন্ডিত বক্তব্য দিয়ে থাকি তাহলে আপনি পূর্ণটা প্রকাশ করুন । কারো ভুল ধরিয়ে দেয়ার অর্থ বিভেদ সৃষ্টি করা নয় । বরং যারা গোঁড়ামী করে সত্য মানতে চায় না তারাই বিভেদ সৃষ্টি করে । নিজের বিবেককে বিসর্জন দিবেন না ।
@এম এম নুর হোসেন, সহমত
মাজহাব মানতে গিয়ে কোথায়ও মুসলমানদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ নস্ট হয় না।আর কোথায় থেকে এ আহলে হদসের দল এসে মুসলমানদের মধ্যে ফাসাদ সৃষ্টির পায়তারা করে।
আসলে ওরা কারা? ওদের আসল পরিচয় সবার জানা দরকার।
@জাহিদ, আপনি জানেন বোধহয় বাংলাদেশের একমাত্র প্রমানিত জংগী “শায়খ আবদুর রহমান” আহলে হাদিস ছিলেন?
আবু তাসনীম, আপনার কাছে প্রশ্ন, এই মাসআলার সঠিক উত্তর কোনটি? যেহেতু আপনার মনে হচ্ছে এটি ভুল, তাই নিশ্চয়ই এর উত্তর আপনার জানা আছে? আশাকরি দলীলভিত্তিক উত্তর প্রদান করবেন।
আপনার এই পোষ্টের জবাব দিয়ে কোন লাভ নেই। কারন যাদের কাধে শয়তান সওয়ার হয় তাদেরকে বুঝানোর সাধ্য কার।
শুধু একটি হাদিস দিলাম …
عَنْ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- « إِذَا حَكَمَ الْحَاكِمُ فَاجْتَهَدَ فَأَصَابَ فَلَهُ أَجْرَانِ وَإِذَا حَكَمَ فَاجْتَهَدَ فَأَخْطَأَ فَلَهُ أَجْرٌ
হযরত আমর বিন আস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-“যখন কোন বিশেষজ্ঞ হুকুম দেয়, আর তাতে সে ইজতিহাদ করে তারপর সেটা সঠিক হয়, তাহলে তার জন্য রয়েছে দু’টি সওয়াব। আর যদি ইজতিহাদ করে ভুল করে তাহলে তার জন্য রয়েছে একটি সওয়াব। {সহীহ বুখারী, হাদিস নং-৬৯১৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৩৫৭৬, সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-৪৫৮৪}
যদি মুজতাহিদগণ ভুল করে থাকেন তবে এক সওয়াব পেয়ে গেছেন। অপেক্ষায় থাকুন হাশরের মাঠে যখন মুজতাহিদগণ হবে মজলুম, আপনি হবেন জালেম এবং বিচারক হবেন আল্লাহ তায়ালা।
অপেক্ষায় থাকুন ……………..
রাসূল স. এরশাদ করেছেন,
ওহে সে সম্প্রদায় যারা মুখরোচক ইসলাম গ্রহন করেছে অথচ ঈমান তাদের অন্তরে প্রবেশ করেনি। তোমরা মুসলানদের কষ্ট দিও না, তাদের লজ্জা দিও না, তাদের দোষ-ক্রুটি খুঁজে বের করো না, কেননা যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের দোষ ক্রুটি অনুসন্ধান করে আল্লাহ তার দোষ ক্রুটি অনুসন্ধান করবেন। আল্লাহ যার দোষ-ক্রুটি অনুসন্ধান করে বের করে তাকে লাঞ্ছিত করবেন যদিও সে তার ঘরের ভিতরে থাকে। (তিরমিযি)
লুল মানে কি? রাস্তার বাজে ছেলেদের মুখে এই শব্দটি মাঝে মাঝে শুনি? @ আবু তাসনিম