নব্য ফ্যাশন
লিখেছেন: ' আহমাদ' @ সোমবার, এপ্রিল ৩০, ২০১২ (৪:৫০ অপরাহ্ণ)
আমাদের সমাজে একটি জাতীয় রোগ হচ্ছে – বিদেশী ব্র্যান্ড প্রীতি। পোশাক, সাবান, লোশন, বিস্কিট- সবকিছুই ভালো যদি তা বিদেশী ব্র্যান্ডের হয়- এ ধারাটি বেশী প্রকট উচ্চবিত্ত ও মধ্য উচ্চবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে। ঠিক তেমনি অধুনা এদের দ্বীনের ব্যাপারেও নব্য ফ্যাশন হচ্ছে বিদেশী ব্যান্ডের পি.এইচ.ডি ধারী কিছু বিতর্কিত মানুষের ধ্যাণ-ধারনায় দীক্ষিত হয়ে আঞ্চলিক উলামা কেরামের সাথে বেয়াদবী করতে গর্ব বোধ করছে। আহলে নাহু-সরফ (আরবী ব্যকরণ) এর নাম ইলম না, ইলম তো ইসনাদ (পূর্ববর্তী মুহদ্দিসীন কেরামের ইযাজত) এবং তাকওয়া ও আদবের নাম। আক্বাঈদের ইখতিলাফী বিষ-বাষ্পে সম্মোহিত করে আমলের দূর্বলতাকে লুকানোর এ ঘৃণ্য জালে পড়ে পর্দার এহতেমাম না করনে ওয়ালারাও দীর্ঘদিনের মুত্তাক্বীদের কটাক্ষ করতেও তাদের লজ্জা হচ্ছে না। তাদেরকে মারকাযুদ দাওয়া বা বসুন্ধরা বা রহমানিয়ায় উলামা কেরামের কাছে জানতে বললে পশ্চাৎপসরণ হয়, কিন্ত আমাদের মতো ইংরেজী শিক্ষিতদের কাছে পশরা নিয়ে ডাকে জিদ আর অল্প ইলম নিয়ে।
আমাদের বোধদোয় হওয়ার সময় কি এখনও আসে নি?
একটু ব্যাখ্যা করেন।
@ম্যালকম এক্স,
আমি সেই দ্বীনী ভাইদের কথা বলতে চাচ্ছি যারা অডিটরিয়ামে দ্বীনের রিসার্চ করে ও তাদের ছাড়া বাকি সবার আক্বাঈদে সমস্যা খুজে পান।
জনাব আকরামুজ্জামান সহ কিছু পি.এইচ.ডি ব্যক্তিত্ব তাদের ইমাম। প্রতি শনিবার হালকা করে তারা এখনও দ্বীন ও মাসআলা নিয়ে গবেষণা করে যাচ্ছেন। হযরত থানভী (রহ) এই গাইরে মুকাল্লিদদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন এ রকম………….
তারা যদি (১) আইয়্যাম্মে মুজতাহিদীনকে বকাবকি থেকে বিরত থাকত (২) সিহাহ সিত্তার বাহিরেও সহীহ হাদীসের অস্তিত্বকে মেনে নিত
তবে বিদ্বেষ হতে তারা অনেকটাই বাচতে পারত।
@আহমাদ, নতুন কিছু জানলাম।