সূরা ফাতিহা শেষে আমীন বলা বিষয়ক কিছু কথা….
লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১১ (১১:০৯ পূর্বাহ্ণ)
আবু হুরায়রা (রা) বর্ণনা করেন যে রাসুল (সা) ইরশাদ করেন যে, ইমাম যখন আমীন বলবে তোমরাও তখন আমীন বলবে। কারণ ফেরেশতাগণের আমীন বলার সাথে যার আমীন বলা হবে তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
ইমাম তিরমিযী (রহ) বলেন, আবু হুরায়রা (রা) বর্ণিত হাদীসটি হাসান ও সহীহ।
সামুরা (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা) থেকে সালাতে দুই স্থানে নীরবতার কথা স্মরণ রেখেছি। ইমরান ইবনে হুসাইন (রা) এ কথা প্রত্যাখ্যান করে বললেন আমরা এক স্থানে নীরবতার কথা জানি। রাবী হাসান বলেন, আমরা এ বিষয়ে মদীনার উবাই ইবনে কাব (রা) কে লিখলে তিনি আমাদের জানালেন যে, সামুরাই সঠিক স্মরণ রেখেছেন।
রাবী সাইদ বলেন, আমরা কাতাদাকে বললাম এ নীরবতার স্থান কোন দুটি? তিনি বললেন একটি হল সালাত শুরু করার পর, আরেকটি হল কিরাতের পর। পরবর্তীতে তিনি বলেছিলেন আরেকটি হল ওয়ালাদ দল্লীন পাঠের পর। শ্বাস স্বাভাবিক হয়ে আসার উদ্দেশে কিরাত শেষে কিছুক্ষণ নিরব থাকা তিনি পছন্দ করতেন।
এ বিষয়ে আবু হুরায়ারা (রা) থেকে হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম তিরমিজী (রা) বলেন সামুরা (রা) বর্ণিত হাদীসটি হাসান। (তিরমিজী শরিফ)
উপরোক্ত হাদীস দুটি থেকে প্রতীয়মান হয়, ইমাম ও মুক্তাদী উভয়েই আমীন বলবে এবং আস্তে বলবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন। (আমীন)
আবু হুরায়রা (রা) বর্ণনা করেন যে রাসুল (সা) ইরশাদ করেন যে, ইমাম যখন আমীন বলবে তোমরাও তখন আমীন বলবে। কারণ ফেরেশতাগণের আমীন বলার সাথে যার আমীন বলা হবে তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
ইমাম তিরমিযী (রহ) বলেন, আবু হুরায়রা (রা) বর্ণিত হাদীসটি হাসান ও সহীহ।
সামুরা (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা) থেকে সালাতে দুই স্থানে নীরবতার কথা স্মরণ রেখেছি। ইমরান ইবনে হুসাইন (রা) এ কথা প্রত্যাখ্যান করে বললেন আমরা এক স্থানে নীরবতার কথা জানি। রাবী হাসান বলেন, আমরা এ বিষয়ে মদীনার উবাই ইবনে কাব (রা) কে লিখলে তিনি আমাদের জানালেন যে, সামুরাই সঠিক স্মরণ রেখেছেন।
রাবী সাইদ বলেন, আমরা কাতাদাকে বললাম এ নীরবতার স্থান কোন দুটি? তিনি বললেন একটি হল সালাত শুরু করার পর, আরেকটি হল কিরাতের পর। পরবর্তীতে তিনি বলেছিলেন আরেকটি হল ওয়ালাদ দল্লীন পাঠের পর। শ্বাস স্বাভাবিক হয়ে আসার উদ্দেশে কিরাত শেষে কিছুক্ষণ নিরব থাকা তিনি পছন্দ করতেন।
এ বিষয়ে আবু হুরায়ারা (রা) থেকে হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম তিরমিজী (রা) বলেন সামুরা (রা) বর্ণিত হাদীসটি হাসান। (তিরমিজী শরিফ)
উপরোক্ত হাদীস দুটি থেকে প্রতীয়মান হয়, ইমাম ও মুক্তাদী উভয়েই আমীন বলবে এবং আস্তে বলবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন। (আমীন)
শুকরিয়া, সুন্দর হয়েছে। অন্যান্য ব্লগে দেওয়ার অনুরোধ রহিল।
@এম এম নুর হোসেন, ভাই এই জাতীয় একটি লেখা http://www.sonarbangladesh.com- এই ব্লগে দেয়ার পর ব্লগের মডারেটগন আমার লেখা ধর্মীয় উস্কানিমূলক বলে ডিলেট করে দেয় এবং আমার লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশিত না হওয়ার শাস্তি দেয়।
এই লেখাগুলো সকল ব্লগার ভাইরা তাই তাদের কাছে পৌছে দিতে (যাতে তারা আহলে হাদীসের বিভ্রান্তমূলক লেখা দেখে বিভ্রান্ত না হয়) আমি আপনার কাছে অনুরোধ করছি।
ধন্যবাদ
@আবদুস সবুর, এই লেখা যে ব্লগার লিখেছেন তিনি আমার এই লেখার উত্তর না দিয়ে উল্টো আমাকে ব্লক করে দিয়েছেন।
দুঃখিত, @আবদুস সবুর = এম এম নুর হোসেন।