লগইন রেজিস্ট্রেশন

লেখক আর্কাইভ

 

রাফয়ে ইয়াদাইন নিয়ে কিছু কথা………….

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ বুধবার, ফেব্রুয়ারি ৮, ২০১২ (১২:১০ অপরাহ্ণ)

আজকাল কিছু ভাই রাফয়ে ইয়াদাইন সম্পর্কে এমন কিছু কথা ছড়াচ্ছে যা সাধারন মুসলমানদের বিভ্রান্তিতে ফেলছে। কিন্তু তারা (সাধারন মুসলমান) কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান রাখেন না এবং স্বভাবতই তারা অনেকেই বিভ্রান্তির স্বীকার হচ্ছেন। তাই উক্ত বিষয় সম্পর্কে কিছু বলা নিজের ঈমানী দায়িত্ব মনে করছি।

নিচে রাফয়ে ইয়াদাইন না করা সম্পর্কিত দলীলগুলো পেশ করা হল :—

প্রথম দলীল : নবী স.-এর নামায

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ বলেন আমি কি তোমাদের কে হুজুর সাঃ এর নামাজ সম্পর্কে অবগতি দেব না? এ কথা বলে .....

১৪ টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হাদীস শাস্ত্রে ইমাম আবু হানীফা (রহ.)

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ মঙ্গলবার, জানুয়ারি ১০, ২০১২ (১:৪৫ অপরাহ্ণ)

আজকাল অনেকের মুখেই একটি বিভ্রান্তমূলক কথা শুনা যায়
তা হল ইমাম আবু হানীফা নাকি হাদীস শাস্ত্রে অজ্ঞ ছিলেন!!!!
তারা যে ভুলের মধ্যে আছে তা তাদের জানানোর জন্যই এই পোষ্ট….

1. ইমাম বোখারীর অন্যতম উস্তাদ মক্কী বিন ইব্রাহীম (রহ.) (মৃতু- 215 হিঃ) যার সনদে ইমাম বুখারী (রহ.) অধিকাংশ ‘সুলাসিয়্যাত হাদীস’ বর্ণনা করেছেন। এই মক্কী বিন ইব্রাহীম (রহ.) ইমাম আবু হানীফা (রহ.) এর ছাত্র। তিনি ইমাম আবু হানীফা (রহ.) সম্পর্কে বলেন,
“আবু হানীফা তাঁর সময়কালের শ্রেষ্ঠ আলেম ছিলেন” – মানাক্বেবে ইমাম আজম রহ. .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

গান ও বাদ্যযন্ত্র : ইসলামী দৃষ্টিকোণ

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ২৯, ২০১১ (১১:০১ পূর্বাহ্ণ)

গান ও বাদ্যযন্ত্র ইসলামী শরিয়তে হারাম হওয়ার অকাট্য বিধান থাকা সত্বেও আমাদের বর্তমান মুসলিম সমাজে আজ নিঃসন্দেহে অবহেলিত। বলাই বাহুল্য যে, নিকট অতীতেও আমাদের সবুজ বাংলার শহর-বন্দর-গ্রাম-পল্লী-পাড়া ও মহল্লার প্রতিটি মসজিদ ও মক্তব থেকে প্রভাতের বাতাসে-বাতাসে ভেসে আসত শিশু-কিশোর-কিশোরীদের সমস্বরে কায়দা-ছিফারা ও কোরআন তেলাওয়াতের মিষ্টিসুর। শিশু কন্ঠের এই মধুর তেলাওয়াতে সত্যিকার অর্থে সমাজের সকলস্তরের মানুষই প্রভাবিত না হয়ে পারত না। তাই সকলেই অত্যন্ত আগ্রহভরে নিজ শিশু-কিশোরদের প্রাতকালেই ঘুম থেকে জাগিয়ে জামা, কাপড়, টুপি পড়িয়ে কায়দা-ছিফারা হাতে তুলে দিয়ে মক্তবে পাঠাত। .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আগামী ১৫ অক্টোবর হজ্বে যাচ্ছি। সকলের দোয়া চাই।

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ সোমবার, অক্টোবর ১০, ২০১১ (৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ)

আগামী ১৫ অক্টোবর শনিবার হজ্বের উদ্দেশ্যে পবিত্র মক্কাশরীফ যাত্রা করব ইনশাআল্লাহ।

অনেক দিনের আশা পবিত্র মক্কা শরীফ এবং পবিত্র মদিনা শরীফ নিজের চোখে দেখবো। পবিত্র কাবা শরীফে সালাত আদায় করব। হুজুর (স)-এর রওজা শরীফ যেয়ারত করব।

আল্লাহ তা’য়ালা এই গুনাহগারের দোয়া কবুল করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ

সকলের নিকট দোয়া চাই যেন আল্লাহ তা’য়ালা এই গুনাহগারের সকল গুনাহ মাফ করে আদায়কৃত হজ্ব কবুল করে নেন এবং যাদের উপর তিনি সন্তুষ্ট তাদের মত আমল করার তৌফিক দান করেন।আমীন।

.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মি শ না রি : খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ ‘স্বাধীন’ অঞ্চলের পদধ্বনি!

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ শনিবার, অক্টোবর ৮, ২০১১ (৩:৪০ অপরাহ্ণ)

বিষয়টি নতুন নয়। যথেষ্ট পুরনো। দুই-আড়াই দশক ধরেই সচেতন নাগরিকরা বলে আসছিলেন। কখনো কখনো কোনো কোনো মিডিয়াতেও খবর প্রকাশ হয়েছে। ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা বিভিন্ন আলামত দেখে উদ্বেগ ও আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছেন। আলেমসমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ বার বার সতর্ক করে এসেছেন। কিন্তু প্রশাসন ও প্রভাবশালী মিডিয়ার কর্তাব্যক্তিরা এ বিষয়টির দিকে মোটেই পাত্তা দিতে চাননি। এখন সেসব খবর, উদ্বেগ ও সতর্কীকরনেরই সত্যতা পাওয়া গেল স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে। যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ ও পরিসংখ্যানগত নির্দিষ্টতার সঙ্গে সে প্রতিবেদনে ধারণার চেয়েও ভয়াবহ সত্য তুলে ধরা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আল্লাহ তা’য়ালা সম্পর্কে তিনটি প্রশ্ন এবং একটি বালকের জবাব

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ মঙ্গলবার, অক্টোবর ৪, ২০১১ (৯:০৮ পূর্বাহ্ণ)

অনেক বছর আগে, তাবেয়ীনদের সময়ে (সাহাবীদের পরের সময়ে)। বাগদাদ ছিল ইসলামী সাম্রাজ্যের রাজধানী। তৎকালীন প্রখ্যাত বহু আলিম এখানে বসবাস করতেন। তাই এটি হয়ে উঠেছিল ইসলামী জ্ঞানের কেন্দ্রভূমি।

একদিন রোমের রাজা একজন দূতকে মুসলিমদের উদ্দেশ্যে তিনটি প্রশ্নসহ পাঠালেন। দূত শহরে এসে খলিফাকে জানালেন যে, সে রোমের রাজার কাছ থেকে তিনটি প্রশ্ন এনেছেন এবং মুসলিমদের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছেন তার উত্তর দেওয়ার জন্য।

খলিফা সকল আলিমদের একত্র হতে বললেন। রোমান দূত একটি উঁচু স্থানে দাঁড়ালেন এবং বললেন, আমি এসেছি তিনটি প্রশ্ন নিয়ে যদি আপনারা এর .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হাদীস নিয়ে মিথ্যাচার……….. (৩)

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১১ (১১:২১ পূর্বাহ্ণ)

আমার এক ভাই “সুরা ফাতিহা বলার পর আমীন বলা” সংক্রান্ত একটি পোষ্ট দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন-

জেহরী সালাতে উচ্চঃস্বরে “আমীন”না বলা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও সাহাবাদের ‘আমলের বিপরীত, বরং ইমাম ও মুক্তাদির সকলেরই শ্বরবে “আমীন” বলতে হবে। কেননা রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জেহরী সালাতে উচ্চঃস্বরে “আমীন” বলতেন এবং ইমাম যখন “আমীন” বলে তখন মুক্তাদীকে “আমীন” বলার নির্দেশ দিতেন যেমন হাদীসে বর্ণিত হযেছেঃ
আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ইমাম যখন “আমীন” বলে তখন তোমরাও .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

সূরা ফাতিহা শেষে আমীন বলা বিষয়ক কিছু কথা….

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১১ (১১:০৯ পূর্বাহ্ণ)

আবু হুরায়রা (রা) বর্ণনা করেন যে রাসুল (সা) ইরশাদ করেন যে, ইমাম যখন আমীন বলবে তোমরাও তখন আমীন বলবে। কারণ ফেরেশতাগণের আমীন বলার সাথে যার আমীন বলা হবে তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
ইমাম তিরমিযী (রহ) বলেন, আবু হুরায়রা (রা) বর্ণিত হাদীসটি হাসান ও সহীহ।

সামুরা (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা) থেকে সালাতে দুই স্থানে নীরবতার কথা স্মরণ রেখেছি। ইমরান ইবনে হুসাইন (রা) এ কথা প্রত্যাখ্যান করে বললেন আমরা এক স্থানে নীরবতার কথা জানি। .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হাদীস নিয়ে মিথ্যাচার……….. (২)

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ শনিবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১১ (১০:১৪ পূর্বাহ্ণ)

আগের পোষ্ট-

ইতিপূবের লেখায় বলেছিলাম অপেক্ষা করুন সালাতে বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহীহ হাদীসে নেই বরং এটি সম্পূর্ন অসত্য। এবং তা প্রমানসহ উপস্থাপন করা হয়েছে বুখারী , মুসলিম , তিরমিযী এবং নাসাঈ থেকে। এবার উপস্থাপন করা হবে আবু দাউদ ও ইবন মাজাহ থেকে।আল্লাহ উত্তম সহায়ক।

বুকের উপর হাত বাধার কথা বুখারী মুসলিম তিরমিযী এবং নাসাঈ শরীফে নেই।
আবু দাউদ ও ইবন মাজাহতে আছে যার বর্ননা অত্যন্ত দুর্বল।

আবু দাউদের বর্ননা :
আমাদের নিকট বর্ননা করেছেন
.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হাদীস নিয়ে মিথ্যাচার………..(১)

লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১১ (৩:৪৯ অপরাহ্ণ)

আমার এক ভাই বুকের উপর হাত বাঁধা সংক্রান্ত একটি পোষ্ট দেখে অবাক হয়ে গেলাম। তিনি লিখেছেন-

সালাতে নাভির নীচে হাত বাঁধার কথা সহীহ হাদীসে নেই। বরং হাত বুকের উপর বাঁধার কথা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। সাহ্ল বিন সা’দ (রাযীঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ সালাতে লোকদেরকে ডান হাত বাম হাতের বাহুর উপর স্থাপন করার নির্দেশ দেয়া হত। (বুখারী-১ম খণ্ড, আল-মাদানী প্রঃ হাঃ ৭৪০, পৃঃ ২৮৩, ১ম খণ্ড, তাঃ পাঃ হাঃ ৭৪০, পৃঃ ৩৫৭-৩৬০, ইঃ ফাঃ, হাঃ ৭০৪, আঃ প্রঃ, হাঃ ৬৯৬) .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>