লগইন রেজিস্ট্রেশন

লেখক আর্কাইভ

 

আমরা কেমন মুসলমান ?

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০১১ (৭:৫৫ অপরাহ্ণ)

মাসুদা সুলতানা রুমী
ফারজানা এসেই আমাকে জড়িয়ে ধরল, ‘কেমন আছিস?’ হাসি মুখে ‘ভালো আছি’ বলে ওকে ধরে সোফায় বসালাম। বললাম ‘তারপর তুই কেমন আছিস? বাচ্চারা কেমন আছে? প্রফেসর সাবেব কেমন আছেন?
‘সব ভালো- সব ভালো’ বলে কণ্ঠস্বর একটু নিচু করে আবার বলল,‘বাসায় অনেক লোকজন মনে হচ্ছে। মেহমান এসেছে বুঝি? বললাম ‘হ্যাঁ আমার ভাসুর, জা, আর তাদের ছেলে মেয়ে…’
কথা শেষ করতে না দিয়ে ফারজানা বলল, এই সব মেহমানের জন্য তোর বেপর্দা হয় না? তোর ভাসুরের ছেলে কতো বড়?’ বললাম, ‘এই .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

রমযানের পরবর্তী সময়ে করণীয়

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১০ (১১:২৮ পূর্বাহ্ণ)

27

রমযানের মহত্তোম সময়ে বান্দা নিজেকে গড়ে নিবে তার রবের ইচ্ছানুসারে, রমযান মাসকে কেন্দ্র করে এটাই বান্দার সর্বোত্তম পাওনা। রমযান সংক্রান্ত বিস্তারিত জ্ঞান না থাকার দরুন সামাজিকভাবে বিশুদ্ধ উপায়ে রমযান মাস ও তার রোযা পালিত হয় না। ফলে রমযানের মূল-লক্ষ্য উদ্দেশ্যই বাধাপ্রাপ্ত হয়। আমরা শুধু রমযান মাসকেই ইবাদতের জন্য বেছে নেই, এবং করেও থাকি। সেই মাসটি দেখতে দেখতে চলে গেল, আমরা যতটুকু সম্ভব সে মাসটিতে আমল করেছি। কিন্তু রমযানের পরে আমরা সব ভুলে যাই।
রমযান অতিক্রান্ত হলে; আমরা বিদায় জানাচ্ছি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের আহবান

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ শনিবার, অগাষ্ট ২১, ২০১০ (৬:৩৩ অপরাহ্ণ)

ইসলাম প্রেজেন্টেশন কমিটি (আইপিসি) কুয়েত, একটি দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। যে প্রতিষ্ঠানটি কুয়েতে অবস্থানরত অমুসিলমদেরকে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে আসছে ৩০ বছর যাবৎ। আইপিসিতে প্রায় ১৪টি ভাষায় ইসলামের দাওয়াতের কাজ চালু রয়েছে। এই দাওয়াত আরো সম্প্রসারণ করার জন্য আইপিসি এই বৎসর প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। আরবী ভাষায় পারদর্শী ভাইয়েরা উক্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ভ্রমণ করুন।

http://www.ipc.org.kw/page.php?id=19
পুরস্কারের বিবরণ
প্রথম পুরস্কার = ৪০০০ (চার হাজার ডলার) USD = ১২০০ KD
দ্বিতীয় পুরস্কার = ৩০০০ (তিন হাজার ডলার) USD = ৯০০ KD
.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

কুরআন ও হাদীসের আলোকে রমযান মাসের ফযীলত

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ১০, ২০১০ (১২:২৮ অপরাহ্ণ)

333

রমযান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন : বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়ায়। সুতরাং এতে তারা আনন্দিত হোক। তারা যা সঞ্চয় করে এটা তার চেয়ে উত্তম। (সূরা ইউনুস : ৫৮)
পার্থিব কোন সম্পদের সাথে আল্লাহর এ অনুগ্রহের তুলনা চলে না, তা হবে এক ধরনের অবাস্তব কল্পনা। যখন রমযানের আগমন হত তখন রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অতিশয় আনন্দিত হতেন, তার সাহাবাদের বলতেন : তোমাদের দ্বারে বরকতময় মাস রমযান .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মাহে রমযান : ভালো মানুষ তৈরির কর্মসূচী

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ সোমবার, অগাষ্ট ২, ২০১০ (৯:৩৫ পূর্বাহ্ণ)

ভালো মানুষ কাকে বলে?- যারা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নির্দেশমত নিজেদের জীবনকে পরিচালিত করে, আল্লাহর রঙে নিজেদের রঙিন করে, যারা আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করে, তাঁর ভয়ে ভীত হয়ে যারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করে না, তাঁর প্রীতিতে প্রীত হয়ে যারা এ বিশ্বসংসারের সকল কিছুর প্রতি প্রীতি অনুভব করে-তারাই ভালো মানুষ।
আল্লাহর পরিকল্পনা : মানুষ সৃষ্টিরপূর্বেই তিনি ফেরেশতাদের কাছে ঘোষণা দিয়েছিলেন- “পৃথিবীতে আমি প্রতিনিধি পাঠাচ্ছি।” ফেরেশতারা বলেছিলো “আপনি কি পৃথিবীতে এমন কিছু সৃষ্টি করবেন যে তারা নিয়ম শৃঙ্খলা নষ্ট করবে এবং রক্তপাত করবে ? .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শাবান রমযানের প্রস্তুতিপর্ব

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ সোমবার, অগাষ্ট ২, ২০১০ (৯:৩৪ পূর্বাহ্ণ)

শাবান শব্দটি আরবি শাব শব্দ থেকে উৎপন্ন। আভিধানিক দৃষ্টিকোণ থেকে যার অর্থ দল, গোত্র, বংশ, জাতি, শাখা-প্রশাখায় বিভক্ত ইত্যাদি। শাবানকে এ নামে নামকরণের কারণ সম্পর্কে ইবনু হাজর আসকালানি উল্লেখ করেন, যেহেতু জাহেলি যুগে আরবরা এ মাসে গোত্রে গোত্রে বিভক্ত হয়ে পানি অন্বেষণ করত অথবা নিষিদ্ধ রজব মাস শেষ হওয়ার পর এ মাসে তারা যুদ্ধের ভয়ে ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নিত এ জন্য একে শাবান বলা হয়। (ফতহুল বারি) আরো বলা হয়, যেহেতু এ মাসটি দু’টি সম্মানিত .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন, শরয়ী দৃষ্টিভংগি

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ শুক্রবার, জুলাই ৩০, ২০১০ (১০:৩৪ পূর্বাহ্ণ)

ছানা উল্লাহ বিন নযির আহমদ

শবে বরাত আভিধানিক অর্থ অনুসন্ধান;
শব ফারসি শব্দ, অর্থ; রাত বা রজনী। বরাত শব্দটিও মূলে ফারসি, অর্থ; ভাগ্য। দুশব্দের একত্রে অর্থ হবে, ভাগ্য রজনী। বরাত শব্দটি আরবী ভেবে অনেকেই ভুল করে থাকেন। কারণ বরাত বলতে আরবী ভাষায় কোন শব্দ নেই। যদি বরাত শব্দটি আরবী বরাআত শব্দের অপভ্রংশ ধরা হয় তবে তার অর্থ হবে সম্পর্কচ্ছেদ বা বিমুক্তিকরণ। কিন্তু কয়েকটি কারণে এ অর্থটি এখানে অগ্রাহ্য, মেনে নেয়া যায় না-
১. আগের শব্দটি ফারসি হওয়ায় বরাত শব্দটিও ফারসি হবে, .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>