লগইন রেজিস্ট্রেশন

লেখক আর্কাইভ

 

নারী উন্নয়ন নীতিমালা ২০১১ (আসলে তারা কি চাই)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ রবিবার, মে ৮, ২০১১ (২:৫০ পূর্বাহ্ণ)

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ
পরিক্ষা শেষের দিকে তাই ফ্রি হয়ে লিখতে বসলাম। আজ লিখবনা শুধু জানাব। বিষয়ঃ- “নারী উন্নয়ন নীতি মালা ২০১১”। এটা দ্বারা আসলে তারা কি চায় তা এখানো অস্পষ্ট। মুটামুটি এটা দ্বারা যে তারা নিজ স্বার্থ হাসিল করতে চাই তা দেশ ও দশের নিকট স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আমি এখানে কয়েকটা প্রশ্ন করে আমার লেখা শেষ করছি।
১। যদি সত্বিই নারীর উন্নয়ন সাধন করতে চান তাহলে ঐ নীতি মালার কেন অনুসরণ করা হল না যা নারীকে নারী বানিয়েছে (অর্থাৎ কোরান .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (১১)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ শুক্রবার, মার্চ ১৮, ২০১১ (১২:২১ পূর্বাহ্ণ)

১০। খারিজীদের আত্মপ্রকাশ (বের হওয়া)।(আলীর (র.) এর শসনামলে ঘটে)
কিয়ামতের নিদর্শনসমূহের অন্যতম হল এমন কিছু দলের উদ্ভব হবে যারা নবী (স) ও তাঁর সাহাবা কেরাম (র) এর পথ-পন্থার বিরধী হবে। আর সে দলসমূহের একটা দল হচ্ছে খারেজীদের দল। এটা আলী (র) এর ঐ দল যারা তাঁর সাথে যুদ্ধ করেছিল এবং পরে তাঁর অনুগত্য থেকে বের হয়ে যায় যখন তাঁর ও হযরত মুয়াবিয়া (র) এর মাঝে মধ্যস্ততার কথা চলছিল। আর তারা সবাই “হারুরা” নামক একটি গ্রামে গিয়ে একত্রে থাকত।
তাদের আক্বীদা-বিশ্বাস
.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (১০)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ বুধবার, মার্চ ১৬, ২০১১ (৩:১৫ পূর্বাহ্ণ)

৯। সিফফিন সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী এবং তার বাস্তবতা। (এটি সংঘটিত হয় ৩৬ হিঃ সনে)
আর কিয়ামতের নিদর্শ্ন সমূহের অন্যতম, নবী (স) যে সমস্ত যুদ্ধাবলী সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করেছেন তা সংঘটিত হওয়া। তা মুসলমান এবং কাফের অথবা মুসলমানদের নিজেদের মধ্যে হওক না কেন। আর সে যুদ্ধসমূহের অন্যতম হচ্ছে সিফফীনের যুদ্ধ। যা হযরত উসমান (র) এর মৃত্যুর পর ৩৬ হিজরীতে হযরত মুয়াবিয়া (র) এবং হযরত আলী (র) এর মাঝে সংঘটিত হয়েছিল। আর তা কিয়ামতের অন্যতম আলামত বা নিদর্শন।

বোখারী ও মুসলিমে আবু হুরাইরা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (৯)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ শনিবার, মার্চ ১২, ২০১১ (৮:০৩ পূর্বাহ্ণ)

৮। স্যাটলাইটের আত্মপ্রকাশ
বর্তমানে শূণ্যে প্রায় ১৩তের হাজার স্যাটলাইট ঘূর্ণিয়মান। যাতে রয়েছে বিভিন্ন ফিৎনা ও মসিবত। অবশ্যয় পূর্ববর্তী হাদিসে এর প্রতি সাধারণভাবে ঈঙ্গিত রয়েছে।
بَادِرُوا بِالأَعْمَالِ فِتَنًا كَقِطَعِ اللَّيْلِ الْمُظْلِمِ الخ
আর বিশেষভাবে ডিশের দিকে ঈঙ্গিত করা হয় নিম্মোক্ত হাদিসে।
ليوشكن أن يصب عليكم الشر من السماء حتى يبلغ الفيافي قال قيل وما الفيافي يا أبا عبد الله قال الأرض القفر
ইবনে আবি শায়বা তাঁর কিতাব (المصنف) এ হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান থেকে সহীহ সনদে বর্ণনা করেন, ঐ সময় দূরে নেই .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (৮)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ বৃহস্পতিবার, মার্চ ১০, ২০১১ (৩:২০ পূর্বাহ্ণ)

৭। অধিক মাত্রায় ফিৎনা বেড়ে যাওয়া
এটাও কিয়ামতের অন্যতম নিদর্শন যেটি বর্তমানে প্রকাশ পেতে শুরু করেছে এবং মানুষ বিভিন্ন ধরণের ফিৎনা বন্ধি হচ্ছে। তা হচ্ছে,
(ক) অবৈধ দৃষ্টির ফিৎনা যা বিভিন্ন স্যাটলাইট টিভি,চ্যানেল,পত্র-পত্রিকায়,ইন্টারনেটে,এবং মোবাইলে। অত’এব এগুলো এমন ফিৎনা যে ব্যক্তি এ ফিৎনাসমূহ থেকে বিরত থাকে আল্লাহর ভয়ে ও তাঁর সম্মানার্থে, আল্লাহ তাদের ঈমান দান করেন যার দ্বারা তারা হৃদয়ে প্রশান্তি পায়।
(খ) হারাম মাল-সম্পদের ফিৎনা, যেমনঃ- সুদের মাল,ঘোষের মাল,অবৈধ মাল তথা,মদ,অবৈধ পোষাক ইত্যাদি বিক্রির অর্থ।
অবৈধ ভক্ষনকারীর দোয়া আল্লাহ কবুল .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

দয়া করে মুসলমানদের বিভ্রান্তিতে ফেলবেন না

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ বুধবার, মার্চ ৯, ২০১১ (৭:২৬ পূর্বাহ্ণ)

জাগুল নাজ্জার

রাতদিন ভাই ধন্যবাদ। আসলে আমিই বরং আপনার ছোট হব। ইসলামকে আমি এত বেশী ভালবাসী যে, সত্য-মিথ্যার পরিক্ষায় দাড়ানোর সাহস আমার আছে (আলহামদু লিল্লাহ)। কারণ ইসলাম সেই জন্ম থেকেই মিথ্যার মুকাবেলা করে আসছে। তাই ইসলাম আমাকে শিক্ষা দিয়েছে ভুল স্বীকার করার। অত’এব সত্যিই আমি যদি ভুল হয়ে থাকি,তাহলে তা আমি তা মেনে নিয়েছি। তাই আপনার লেখা পড়ে কষ্ঠ পাব তা কল্পনারও অতীত।
রাতদিন (ভাই/বোন) আপনার পূরো একটা লেখা আমার সম্পর্কে (ভালো)। আমি আমার লেখা কি পূরো পড়েছেন? (পড়ে থাকলে) আপনি কি .....

১৩ টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

চন্দ্র বিদির্ণ ও আধুনিক বিজ্ঞান

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ শনিবার, মার্চ ৫, ২০১১ (৬:৩৮ পূর্বাহ্ণ)

যেহেতু আমার ধারাবাহিক লেখা (نهاية العالم) এর অনুবাদের ৫ নং পর্বে চাঁদ দ্বিখন্ডিত হওয়ার কথা এসেছে তাই আমি মনে করি এব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা দরকার।
আল্লাহ তা’য়ালা পবিত্র কুরআনের সুরা ফুসসিলাতের ৫৩ নং আয়াতে বলেনঃ- “আমি তাদের আমার নিদর্শন সমুহ দেখাব বিশ্ব ভখন্ডে”।
আর তাঁর অস্তিত্যের প্রমাণ ও নবী (স) এর মুজিজার অন্যতম হল “চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হওয়া”। আল্লাহ বলেনঃ- إقتربت الساعة وانشق القمر (কিয়ামত আসন্ন ও চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়েছে)
এব্যাপারে মানুষদের মাঝে কয়েক ধরণের মতবাদ পরিলক্ষিত হয়। এক. এটা (চন্দ্র .....

১৪ টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (৭)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১১ (৩:৫৭ পূর্বাহ্ণ)

৬। মহামারিতে গণমৃত্যু
এটাও কিয়ামতের অন্যতম আলামত। এই ব্যাপারে موت এর শব্দ موتان ব্যহার করা হয়েছে মৃত্যুর আধিক্য বুঝানোর জন্য। এটাকে তিনি উপমা দিয়েছেন ঐ রোগের সাথে যেটা দলে দলে মানুষকে হত্যা করবে। বলা হয়েছে –আমওয়াচ (عمواس) নামক গ্রামে যে মহামারি হয়েছিল এটি সেটাই। এই রোগের আরবী শব্দ الطاعون। যার অর্থঃ- শরীরে ফোড়া বা ফোলা হওয়া যা খবই ব্যাথা ও কষ্ঠদায়ক। এটা খুবাই ধ্বংসকারী ছোয়াছে রোগ। আমওয়াচ (عمواس) হচ্ছে ফিলিস্তিনে বায়তুল মুকাদ্দাসের পার্শ্বে অবস্থিত একটি গ্রাম।

আর আউফ .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (৬)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১১ (১:৩৩ পূর্বাহ্ণ)

৪। সাহাবী কেরামের যোগ সমাপ্তি (১২০ হিঃ)
নবী (স) এর সাহাবাগণ নবীর পরে এই উম্মতের সর্বস্রেষ্ট মানুষ। আবু মুসা (র.)এর হাদিসে উল্লেখ আছে- নবী (স) এরশাদ করেন- তারকারাজি আসমানের জন্য নিরাপদের কারণ, যখন তারকা আর উদয় হবেনা তখন আসমানের ব্যাপারে ভয়ের যে আশংকা করা হয়েছে তা বাস্তব হতে থাকবে। আর আমি আমার সাহাবাদের জন্য নিরাপদে থাকার কারণ, আমি যখন চলে যাব তখন তাদের ব্যাপারে যে ভবিষ্যত বাণী করা হয়েছে তা সম্পন্ন হবে। আর আমার সাহাবারা আমার উম্মতের জন্য নিরাপদের কারণ, .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (৫)

লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ সোমবার, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১১ (৫:৪২ পূর্বাহ্ণ)

২। নবী (স) এর তিরোধান
তাঁর তিরোধারনের ব্যথা, (কষ্ঠ-বেদনা) কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার প্রারম্ভিক নিদর্শনের অন্যতম। আউফ বিন মালিক বলেনঃ-আমি তাবুক যুদ্ধ কালীন মহানবী স-এর নিকট আসলাম। তিনি চামড়ার তাবুর মধ্যে অবস্থান করছিলেন। অতঃপর বললেনঃ- কিয়ামতের ছয়টি নিদর্শন গুনো রেখো (১) আমার পরলোক গমন।(২) বায়তুল মুকাদ্দাসের বিজয়।(৩) মেষের এক প্রকার রোগের মত এক মহামারী তোমাদের অনেকের মৃত্যু ঘটাবে। (৪) মানুষের মাঝে ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। এমনকি এক ব্যক্তিকে এক’শ দীনার দেওয়ার পরও সে অসন্তুষ্ট থাকবে। (৫) এমন ফিৎনা আসবে যা প্রত্যেক আরবের .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>