লগইন রেজিস্ট্রেশন

লেখক আর্কাইভ

 

রোযা সম্পর্কে বহুল প্রচলিত কিছু যয়ীফ ও জাল হাদীস

লিখেছেন: ' shovoon' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ২, ২০১১ (৮:১১ অপরাহ্ণ)

রোজাকে কেন্দ্র করে আমাদের সমাজে বহু যয়ীফ ও জাল হাদীস লোক মুখে ও বহু বই পুস্তকে প্রচলিত আছে এবং সেগুলি বাজারে খুবই প্রচলিত এবং জনপ্রিয় । তারই টুকিটাকি কিছু নিম্নে বর্নিত হল যাতে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্তিতে না পড়েন ।

১.সালমান ফারসী (রা) নাম দিয়ে একটি লম্বা হাদীস আছে যে, ‘যে ব্যক্তি রমযান মাসে একটি নফল ইবাদত করবে, সে অন্য মাসে একটি ফরয আদায়ের সমান সওয়াব লাভ করবে এবং যে কেউ তাতে একটি ফরয আদায় করবে তার অন্য মাসে সত্তরটি সওয়াব আদায়ের .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

রোজার খাদ্যাভ্যাসঃ অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা

লিখেছেন: ' shovoon' @ সোমবার, অগাষ্ট ১, ২০১১ (২:০০ অপরাহ্ণ)

স্বাস্থের উপর রোজার হিতকর প্রভাব
স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি দুটো দিক বিবেচনায়ই রোজার রয়েছে হিতকর প্রভাব। মন ও শরীর দুটোর কল্যাণের জন্যই রোজা অবশ্যকরণীয়। স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরাও এ কথা এখন স্বীকার করছেন।সংযম পালন মানুষের ইচ্ছাশক্তিকে দৃঢ় করে, রুচিকে পরিশীলিত করে, ভালো কাজ করার জন্য প্রণোদনা দেয়, সুস্থ মানস ও ব্যক্তিত্ব গঠনে সাহায্য করে। কষ্ট সহ্য করার শক্তি, ধৈর্যশক্তি ও সংযম-এ গুণাবলি মানুষ অর্জন করে উপবাসচর্চায়।

দৈহিক-মানসিক নানা রোগ প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় রোজার ভূমিকা এখন স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা স্বীকার করছেন। পাচকনালির রোগ, কোলাইটিস, যকৃতের রোগ, বদহজম, মেদস্থূলতা, .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

সালাত ত্যাগকারী কাফের

লিখেছেন: ' shovoon' @ রবিবার, জুলাই ৩১, ২০১১ (৮:০৩ পূর্বাহ্ণ)

যে ব্যাক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে সালাত ত্যাগ করে,যদি সে সালাত ওয়াজিব হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে, তবে ওলামাদের দুটি মাতের সবচেয়ে সহীহ মত অনুযায়ী সে বড় কুফরি করবে। আর যদি সালাত ওয়াজিব হওয়ার বিষয়টি অস্বীকারকারি-অবিশ্বাসী হয়,তাহলে ওলামাদের সর্বসম্মত মতে সে কাফের হয়ে যাবে। এ সম্পর্কে নবী করীম (সা) এরশাদ করেন:
“কর্মের মুল হচ্ছে ইসলাম, তার স্তম্ভ হচ্ছে সালাত এব এর সর্বোচ্চ চূড়া হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ বা সংগ্রাম করা।”
(ইমাম আহমদ, তিরমিজি ও ইবনে মাজাহ)
নবী করীম (সা) আরও বলেন:
“ব্যাক্তি এবং শিরক .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শাবানের মধ্যরজনীর ফযীলত সম্পর্কিত হাদীসসমূহের পর্যালোচনা

লিখেছেন: ' shovoon' @ বুধবার, জুলাই ১৩, ২০১১ (৫:৩৩ অপরাহ্ণ)

১ নং হাদীস
ইমাম তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ আমাদের কাছে আহমাদ ইবনে মুনী’ হাদীস বর্ণনা করেছেন যে তিনি ইয়াযীদ ইবনে হারূন থেকে, তিনি হাজ্জাজ ইবনে আরতাহ থেকে, তিনি ইয়াহইয়া ইবনে আবি কাসির থেকে, তিনি উরওয়াহ থেকে, তিনি উম্মুল মু’মিনীন আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে তিনি বলেছেনঃ আমি এক রাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বিছানায় পেলাম না তাই আমি তাকে খুঁজতে বের হলাম, ‘বাকী’ নামক কবরস্থানে তাকে পেলাম। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তুমি কি আশংকা করেছো যে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হাদীস সংগ্রহ, বাছাই ও সংরক্ষণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।

লিখেছেন: ' shovoon' @ শুক্রবার, জুলাই ৮, ২০১১ (২:২৭ অপরাহ্ণ)

রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) এর জীবদ্দশায় হাদীসের চাইতে কুরআন শরীফ শিখা ও লিপিবদ্ধ রাখার ব্যাপারে অধিক গুরম্নত্ব দেয়া হয়। এটা করা হয় সঙ্গত কারণেই, কেননা অন্যান্য কিতাব-প্রাপ্ত জাতি বিপথগামী হয়েছিল মূলত তাদের কাছে আসা কিতাবকে অবিকৃত রাখতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) নিজেও হাদীসকে কুরআনের মত সমান গুরম্নত্ব সহকারে মুখস্থ করার জন্য উৎসাহ দেন নাই। তথাপি আবু হুরাইরা ও আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ ) প্রমুখ সাহাবীগণ হাদীস মুখস্থ রাখতে সচেষ্ট থাকতেন। শেষোক্ত সাহাবা রাসূলুল্লাহ (সাঃ ) এর অনুমতি নিয়েই লিখিত .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>