লগইন রেজিস্ট্রেশন

‘বিবর্তনবাদ’ ক্যাটাগরি -এর আর্কাইভ

 

পিডিএফ-বিবর্তনবাদ ও স্রষ্টাতত্ত্ব

লিখেছেন: ' Mahir' @ বৃহস্পতিবার, মার্চ ১৯, ২০২০ (৪:১৬ অপরাহ্ণ)



লেখক পরিচিতি

বাংলাদেশের ড. মুহাম্মদ সিদ্দিক [পিএইচডি, এমএ, বিএ (অনার্স), এলএলবি] হলেন লেখক, গবেষক, প্রবন্ধকার, ইতিহাসবিদ, কলাম লেখক, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সাবেক অধ্যাপক এবং সাবেক কুটনীতিক। ২০১৭ পর্যন্ত তিনি সাতাশটি প্রকাশিত গ্রন্থের লেখক। তিনি বাংলা ও ইংরেজী দুই ভাষাতেই লেখেন। তাঁর লেখার বিষয়সমূহ সাধারণতঃ ইতিহাস ও ঐতিহ্য, বিদেশ ও বৈদেশিক সম্পর্ক, ভ্রমণ, দর্শন, সাহিত্য .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আল জাহিজ বনাম ডারউইন

লিখেছেন: ' Mahir' @ বুধবার, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২০ (৩:৪০ অপরাহ্ণ)



সদালাপ ব্লগের আলী মোর্শেদ ভাই লিখেছিলেন, “যুক্তিবাদ এবং বিজ্ঞান-মনষ্কতার দাবিদার তথাকথিত মুক্তমনাদের ভণ্ডামির আরেকটি অন্যতম উদাহরণ হচ্ছে তাদের বিজ্ঞান-আলোচনার দৌড় বিবর্তনবাদ তথা ডারউইনবাদ পর্যন্ত, যেমন অনেকে উপহাস করে বলে থাকে মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। এই ভণ্ডামি প্রকাশের নমুনা হচ্ছে যে, তারা প্রতিবছর ঘটা করে ডারউইন দিবস, ডারউইনের জন্মদিন, ইত্যাদি পালন করে থাকে অথচ তাদেরকে নিউটন দিবস, আইনস্টাইন দিবস, গ্যালিলিও দিবস ইত্যাদি বা তাদের জন্মদিন পালন করতে দেখা যায় না। এর কারণ হিসেবে মনে হয়, .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

ইসলাম নির্মূলই যেন সেক্যুলারদের প্রধান কর্তব্য

লিখেছেন: ' NerAß AhMed' @ শনিবার, মার্চ ৪, ২০১৭ (২:০৯ অপরাহ্ণ)

মানবাধিকারের দিক থেকেও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের একটা গুরুত্বপূর্ণ দায় ও কর্তব্য হচ্ছে, ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। অথচ বিশ্বাস ধারণের অধিকার, ধর্মপালন, ধর্মচর্চা ও ধর্মপ্রচারের অধিকারের বেলায় বাংলাদেশে আমরা এর ঠিক উল্টাটা দেখছি। ধর্মীয় স্বাধীনতা দূরের কথা, খোদ ধর্মই- বিশেষত: ইসলাম নির্মূল করাই বাংলাদেশের সেক্যুলার তথা ‘আধুনিক’দের কর্তব্য হয়ে উঠেছে। উলামা-মাশায়েখগণ যখন তাঁদের ভাষায় এর প্রতিবাদ করছেন, তখন সমস্বরে আওয়াজ তোলা হচ্ছে, ‘আলেম-উলামাগণ বাংলাদেশকে ধর্মরাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়’। ধার্মিক মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই-সংগ্রামের গণতান্ত্রিক অধিকার থাকার বিষয়টি কেউই বিবেচনা করতে রাজি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আল কুরআন ও সহীহ হাদিসের সরল অনুবাদ পড়ার আরও কিছু কল্যাণকর দিক। (নাবী- রাসুলগণের প্রকৃত উত্তরাধিকারী আ’লিম কারা? – ৭)

লিখেছেন: ' taalibul_ilm2011' @ সোমবার, মে ২১, ২০১২ (১২:০৭ অপরাহ্ণ)

প্রথমতঃ আল্লাহ ও তাঁর রাসুল কি কি আদেশ-নিষেধ দিয়েছেন? একজন মুসলিমের কাছে তাঁদের চাহিদা কি? অনুবাদ পড়ে একজন সাধারণ মুসলিম এসব বিষয় সাধারণভাবে জানতে পারবেন। তবে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জনের জন্য তাকে আ’লিমদের কাছে যেতে হবে। যেমন :

(ক) আল্লাহ বলেন :
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُودَ وَالنَّصَارَى أَوْلِيَاءَ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ وَمَنْ يَتَوَلَّهُمْ مِنْكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ . فَتَرَى الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ مَرَضٌ يُسَارِعُونَ فِيهِمْ يَقُولُونَ نَخْشَى أَنْ تُصِيبَنَا دَائِرَةٌ فَعَسَى .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

বিবর্তন তত্ত্ব: সচেতন ও যুক্তিবাদী পাঠকদের জন্য

লিখেছেন: ' এস.এম. রায়হান' @ মঙ্গলবার, মার্চ ১৩, ২০১২ (১০:২৬ পূর্বাহ্ণ)

যারা বিবর্তন তত্ত্ব – বিশেষ করে বিবর্তনবাদীদের দাবি – নিয়ে অধ্যয়ন ও চিন্তাভাবনা করেছেন তাদের কাছে বিবর্তনবাদের অবাস্তব ও হাস্যকর কল্পকাহিনীগুলো দিনের আলোর মতোই পরিষ্কার হওয়ার কথা। কিন্তু যারা এ বিষয়ে সেভাবে মাথা দেননি তাদের কাছে ব্যাপারটা হয়ত অস্পষ্টই রয়ে গেছে – আর সেটাই স্বাভাবিক।

অধিকন্তু, বিবর্তনবাদের কল্পকাহিনীগুলোকে যেহেতু আমেরিকা-বৃটেনের কিছু জনপ্রিয় নাস্তিক (যেমন: রিচার্ড ডকিন্স, স্যাম হ্যারিস, ক্রিস্টোফার হিচেন্স, ড্যান ডেনেট, মাইকেল শেরমার, ড্যান বার্কার প্রমুখ) আধুনিক বিজ্ঞানের নামে ধর্মের বিরুদ্ধে মিশনারী পন্থায় প্রচার করেছেন সেহেতু বাংলাদেশের মতো গরীব ও শিক্ষা-দীক্ষায় অনগ্রসর দেশের লোকজন এগুলো নিয়ে চ্যালেঞ্জ করা তো দূরে থাক প্রশ্ন ও সংশয় করতেই .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

ডারউইনিয়ান বিবর্তনবাদ তত্ত্ব নিয়ে লেখার সঙ্কলন

লিখেছেন: ' এস.এম. রায়হান' @ রবিবার, জানুয়ারি ২২, ২০১২ (৭:১৯ পূর্বাহ্ণ)

ডারউইনবাদীরা কীভাবে বিবর্তনবাদের হাস্যকর সব কল্পকাহিনীকে বিজ্ঞানের নামে “প্রমাণিত সত্য” হিসেবে চালিয়ে দিয়ে অসচেতন লোকজনকে বিভ্রান্ত করছে তা জানতে হলে নিচের লেখাগুলো পড়া যেতে পারে। সেই সাথে ডারউইনিয়ান বিবর্তনবাদের উপর ভিত্তি করে অমানবিক ইউজেনিক্স সম্পর্কেও জানা যাবে। মূল পোস্ট এখানে…

! রিপোর্ট করুন ! .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

নাস্তিকতা টেস্ট: আপনি কি আসলেই নাস্তিক হতে পেরেছেন?

লিখেছেন: ' সরোয়ার' @ রবিবার, জুন ১২, ২০১১ (১১:১৮ অপরাহ্ণ)

‘নাস্তিকতা’ ও ‘আস্তিকতা’ শুধুমাত্র দুটি বিপরীতার্থক শব্দ নয়। ব্যক্তিগত চিন্তা-স্বাধীনতার অধিকার বলে বিবেচনা করা হলেও এদের সুদূরপ্রসারী প্রভাব সমাজে প্রতিফলিত হয়, কেননা সমাজ হচ্ছে ব্যক্তির সমষ্টি। আস্তিকতার ভিত্তি হচ্ছে স্রষ্টা প্রদত্ত নৈতিকতার গাইডলাইন (যেমন কোরান, বাইবেল ও তোরাহ)। নৈতিকতা এবং সমাজের প্রচলিত রীতি-নীতি ও আইন-কানুন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অন্যদিকে নাস্তিকতাবাদের ভিত্তি হচ্ছে বস্তুবাদ। বর্তমানে এটা বিজ্ঞানের নামে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের খোলসে প্রচার করা হয় (বিস্তারিত বিজ্ঞান, বিবর্তনবাদ ও নাস্তিকতা)। তাই .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-১০

লিখেছেন: ' এস.এম. রায়হান' @ মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১১ (২:১৭ পূর্বাহ্ণ)

বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী পুরো জীবজগতের উৎস যেহেতু একটি এককোষী জীব সেহেতু লক্ষ লক্ষ প্রকারের ফল-মূল-ফুলের গাছের আলাদা আলাদা উৎস নাই। একটি জীব থেকে যদি উদ্ভিদজগত ও প্রাণীজগত বিবর্তিত হয়ে থাকে তাহলে বিবর্তনের কোন এক পর্যায়ে উদ্ভিদকে আলাদা হতেই হবে। শুধু তা-ই নয়, সেই উদ্ভিদ থেকে আবার লক্ষ লক্ষ প্রকারের উদ্ভিদ বিবর্তিত হতে হবে; যাদের মধ্যে হাজার হাজার ধরণের শুধু লতা-পাতা-ওয়ালা উদ্ভিদ, হাজার হাজার ধরণের শুধু ফুল-ওয়ালা উদ্ভিদ, এবং হাজার হাজার ধরণের ফলন্ত উদ্ভিদ আছে। আর এগুলোর সবই হতে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-৯

লিখেছেন: ' এস.এম. রায়হান' @ শুক্রবার, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১১ (৬:৪২ অপরাহ্ণ)

পা’র উপর ভিত্তি করে প্রকৃতিতে বিভিন্ন ধরণের প্রাণী পরিলক্ষিত হয়। যেমন পা-বিহীন প্রাণী (সাপ, জোঁক, কেঁচো) থেকে শুরু করে দ্বিপদী প্রাণী (মানুষ, পাখি), চতুষ্পদী প্রাণী (বাঘ, সিংহ, হাতি, ঘোড়া, গরু, ছাগল), ষষ্ঠপদী প্রাণী (কীট-পতঙ্গ), আষ্টপদী প্রাণী (মাকড়সা), ও বহুপদী প্রাণী (বিছা পোকা)। তবে অত্যন্ত আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠা বেজোড় সংখ্যক পা বিশিষ্ট একটি প্রজাতিও নেই! ডারউইনবাদীদের অন্ধ-অচেতন ও উদ্দেশ্যহীন ‘প্রকৃতি’ একেবারে শতভাগ প্রজাতির ক্ষেত্রে জোড় সংখ্যক পা নির্ধারণ করলো কী করে! পা’র উপর ভিত্তি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

প্রকৃতির বৈচিত্র্য: ডারউইনবাদীদের নাইটমেয়ার-৮

লিখেছেন: ' এস.এম. রায়হান' @ সোমবার, ফেব্রুয়ারি ৭, ২০১১ (৫:৪৬ অপরাহ্ণ)

শামুক হচ্ছে মোলাস্কা পর্বের গ্যাস্ট্রোপডা শ্রেণীর প্রায় সকল সদস্যের সাধারণ নাম। এরা নরমদেহী এবং প্রাপ্তবয়স্কদের দেহ একটি প্যাঁচানো খোল দ্বারা আবৃত থাকে। কিছু শামুক ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস নেয়। কিছু শামুক আবার ফুলকা জাতীয় অঙ্গের সাহায্যে শ্বাস নেয়। স্থলচর শামুকদের মাথায় দুইজোড়া কর্ষিকা থাকে যা শামুকের দরকার পড়লে গুটিয়ে রাখতে পারে। পেছনের কর্ষিকাজোড়ায় থাকে চোখ। জলজ শামুকদের একজোড়া গোটানোর অনুপযোগী কর্ষিকা থাকে যার গোড়ায় চোখ থাকে। শামুকের খোলক জ্যামিতিক স্পাইরাল বা প্যাঁচের আকারে তৈরী। বেশীরভাগ খোলকই ডানহাতি, অর্থাৎ যদি খোলকের কেন্দ্রের .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>