লগইন রেজিস্ট্রেশন

‘মাজহাব’ ক্যাটাগরি -এর আর্কাইভ

 

রাফউল ইয়াদাঈনের সব হাদীস : পক্ষে বিপক্ষের সবার দলীলই তো দেখলেন, এবার সব হাদীস নিজেই পড়ে সিদ্ধান্ত নিন। দেখুন: মাযহাবের নামে হানাফীরা আপনার সাথে কতবড় ধোঁকাবাজি করছে।

লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ রবিবার, জানুয়ারি ২৪, ২০১৬ (৯:২৭ পূর্বাহ্ণ)

Raful Yadain

রাফউল ইয়াদাঈন অর্থ: দুই হাত উত্তোলন করা । এটি আল্লাহর নিকটে আত্মসমর্পণের অন্যতম নিদর্শন। সহীহ হাদীস থেকে জানা যায়, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) স্বলাতে চার জায়গায় দু’হাত উঠাতেন অর্থাৎ চার জায়গায় রাফউল ইয়াদাঈন করতেন ।
১. তাকবীরে তাহরীমার সময় ২. রুকুতে যাওয়ার সময়
৩. রুকু থেকে উঠে সোজা হয়ে দাঁড়াবার সময় এবং
৪. তৃতীয় রাকায়াতে দাঁড়িয়ে বুকে হাত বাঁধার সময় ।
কিন্তু সহীহ হাদীস থেকে অসংখ্য দলীল থাকা স্বত্বেও আমাদের দেশের হানাফী মাযহাবের ফতোয়া হচ্ছে: নামাযে প্রথম তাকবীর ছাড়া আর কখনো দুই হাত উঠাবে না । .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মনসুর হাল্লাজকে নিয়ে কিছু কথা ,,,,!

লিখেছেন: ' helal uddin' @ সোমবার, এপ্রিল ২৭, ২০১৫ (১১:০৫ অপরাহ্ণ)

“তাপসকুল সর্বশ্রেষ্ঠ আওলিয়া মনসুর হাল্লাজ যখন আল্লাহর সঙ্গে ফানা অবস্থায় বলেছিলেন,”আয়নাল হক” (আমিই খোদা) তখন মোল্লা বেকুবের দল ক্ষেপে উঠেছিল।অবশেষে তাঁর হাত পা কেটে শূলে চড়িয়ে বধ করে এবং তাঁর মৃতদেহ কেটে টুকরা টুকরা করে ফেলে।তখন এক অভিনব অবস্থার সৃষ্টি হয়।প্রতিটি মাংস খন্ড হতে আয়নাল হক আর আয়নাল হক রব উত্থিত হয়ে আকাশ বাতাস মুখরিত করে তোলে।অবশেষে সমস্ত মাংস খন্ড নদী বক্ষে ফেলে দেওয়া হয় যেন আয়নাল হক শব্দ বন্ধ হয়ে যায়।ফলে আয়নাল হক শব্দ বন্ধ হয়ে গেল,আর শোনা গেল .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

“৪ মাযহাব”- দ্বীনে ইসলামের প্রতি এক নির্মম পরিহাস

লিখেছেন: ' Alam Khan' @ সোমবার, এপ্রিল ২৭, ২০১৫ (১০:৩৪ অপরাহ্ণ)

“৪ মাযহাব”- দ্বীনে ইসলামের প্রতি এক নির্মম পরিহাস
আলম খান,
বটতলী, চট্টগ্রাম।

মাযহাব বলতে আমি মোটা দাগে এতটুকু বুঝি যে, রাসুল (সঃ) এর মৃত্যূর ৩০০ মতান্তরে ৪০০ বছর পর মুসলমানদের মধ্যে ৪ জন ইমামের নামানুসারে হানাফী, মালেকী, শাফেই, ও হাম্বলী নামক যে ৪টি গোত্র বা দল সৃষ্টি করা হয়েছে তাদেরকেই ৪ মাযহাব বলা হয়। এই ৪ মাযহাবের প্রত্যেকেই মনে করে এবং বলে; তার মাযহাবই সঠিক এবং শ্রেষ্ঠ, অন্য মাযহাব সঠিক না। যেমন হানাফিরা মনে করে নামাজে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

জামিয়াতুল আসাদের তারাবীহ সংক্রান্ত পোষ্টের পোস্টমর্টেম

লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ রবিবার, জুলাই ২০, ২০১৪ (৬:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

Tarabih-1

সমস্ত প্রশংসা ঐ মহান সত্তার জন্য যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন এবং যার হাতে আমাদের প্রাণ। অসংখ্য দুরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নাবী মুহাম্মাদ সা: এর উপর।

অতঃপর আমরা জানি যে, আয়াতুল কুরসীর ফজিলত বর্ণনাকারী হচ্ছে শয়তান। সেই শয়তান থেকে যদি আমরা ভালো কিছু পেতে পারি তবে মাযহাবীদের থেকে কেন পাব না। তবে শর্ত হচ্ছে, শয়তানের কথা যেমন যাচাই করা প্রয়োজন, ঠিক একইভাবে মাযহাবীদের কথাও যাচাই করা প্রয়োজন।

“তারাবীর সলাত বিশ রাকআত নাকি আট রাকআত” এ বিষয়টা নিয়ে আমি/আমরা খোজ .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হানাফী ফতোয়া : সূর্যাস্তের সাথে সাথে ইফতার শুরু না করা মাকরুহ

লিখেছেন: ' Talebul Elm' @ রবিবার, জুন ২৯, ২০১৪ (৬:৫৪ পূর্বাহ্ণ)

MFT Shafi

সালাফী বা আহলে হাদীসদের পক্ষ থেকে হানাফীদের প্রতি একটি অভিযোগ হল, তারা সূর্যাস্তের সাথে সাথে ইফতার করে না। অথচ হানাফী মুফতি শফী (রহ) লিখেছেন : (স্ক্রীন শট)

“ইফতারি : সূর্যাস্ত নিশ্চিত হওয়ার পর ইফতারিতে দেরী করাটা মাকরুহ। অবশ্য যখন মেঘ বা অন্যান্য কারণে সন্দেহ হয়, তখন দুই-চার মিনিটি অপেক্ষা করাটা ভাল। তবে সাবধানতার জন্য তিন মিনিট সবসময় অপেক্ষা করা উচিত।” [জাওয়াহিরুল ফিক্বহ ৩/৫২২ পৃ:]

অপর একজন হানাফী মুফতী মুহাম্মাদ কিফায়াতুল্লাহ দেহলভী (রহ) লিখেছেন :
غروب آفتاب کے بعد وقت افطار شروع .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

কুরআনে ইফতারের ওয়াক্ত বা সময়

লিখেছেন: ' Talebul Elm' @ শনিবার, জুন ২১, ২০১৪ (৩:২৬ অপরাহ্ণ)

[হাদীস অস্বীকারকারী ও শিয়া সম্প্রদায় যতগুলো ব্যাপারে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে তার মধ্যে ইফতারের ওয়াক্ত অন্যতম। নিচে এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো। হাদীসে সূর্যাস্ত হওয়ার মুহূর্ত থেকেই রাতের আগমন ও ইফতারের শুরুর সময় ঘোষণা করা হয়েছে। যেহেতু তারা হাদীস থেকে দলিল নিতে চায় না, এ কারণে আমরাও হাদীস উপস্থাপন করা থেকে দূরে থাকছি। অথচ প্রমাণিত হবে, হাদীসের দাবীকেই কুরআনের আয়াত সমর্থন করছে। অবশ্য আলোচনার শেষে মাত্র একটি হাদীস উপস্থাপনার মাধ্যমে আয়াতগুলোর দাবীর সাথে কিভাবে হাদীস পরিপূরক হল, সেটা উপস্থাপন করেছি।]

আল্লাহ তা‌‌‘আলা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

’মুসলিম’ বনাম ‘আহলে হাদীস’

লিখেছেন: ' Talebul Elm' @ সোমবার, জুন ১৬, ২০১৪ (১০:১৩ পূর্বাহ্ণ)

Bhrantir Berajale Ekamate Din

[পিস টিভির বক্তা ও বাংলাদেশ আহলেহাদীস যুব সংঘের সভাপতি মুযাফফর বিন মুহসিন লিখিত ‘ভ্রান্তির বেড়াজালে ইক্বামতে দ্বীন’ (প্রকাশক : আহলেহাদীছ যুবসংঘ, রাজশাহী, মার্চ’২০১৪) বইটিতে ‘মুসলিম’ নামে পরিচয় দেয়াকে ‘নতুন আবিষ্কার’, ‘মুসলিম তত্ত্ব’ প্রভৃতি হিসেবে চিহ্নিত করে অবজ্ঞা ও নিন্দা করা হয়েছে (পৃ: ২৩০-৩৪)। তিনি ‘মুসলিম’ শব্দটির ব্যবহারের প্রতি যে, মনোভাব ব্যক্ত করেছেন, তার প্রতিবাদেই আমাদের এই উপস্থাপনা। উল্লেখ্য আমাদের কাছে ‘আহলেহাদীস’ নামটি মুসলিমদের মধ্যে ‘সুন্নাতপন্থী আলেম ও গবেষকদের জন্য প্রযোজ্য’। এ কারণে এই পরিচয়টি নিয়ে এখানে কোন বিতর্ক করা হবে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

তাবলীগ, সালাফি, ওয়াহাবী নজদি : কিছু বিক্ষিপ্ত ভাবনা।

লিখেছেন: ' আল মাহমুদ' @ শুক্রবার, জানুয়ারি ২৫, ২০১৩ (২:২২ পূর্বাহ্ণ)

বিসমিল্লাহি আওয়ালাহু ওয়া আখিরাহ, ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রসুলিল্লাহ।

বহুদিন পরে এদিকে টু মেরে দেখলাম সেই পুরানো চর্বিত চর্বনেই কাটছে সময়। তো জাবর কাটার মতো আবারো কিছু নুতন করে লেখা।যদিও অনেক সাইমুম ঝড় অনেকটাই পাল্টে দিয়েছে আমার নিজের অনেক সাজানো কুঠির। ওদিকে কত প্লাবন বয়ে গেল চারদিকে আর আমরা পড়ে আছি আমাদের ছেলেখেলায়। মুলত ব্লগের কটা পোস্ট পড়েই এই প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এখানে সময় দেয়া প্রয়োজন যদিও তেমনটা দিতে পারছি না। যা হোক প্রথমেই আসা যাক তবলিগ .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

ওহাবী কারা?

লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ মঙ্গলবার, জানুয়ারি ১৫, ২০১৩ (৫:৫৮ পূর্বাহ্ণ)

WAHABI


ওহাবী কারা? সঠিক তথ্য জানতে চাই। কেন, কারা বা কদের ওহাবী বলা হয়?

উত্তর:
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌র জন্য।

যারা ইমাম মুহাম্মাদ ইব্‌ন আব্দুল ওহ্‌হাবকে মানে তাদেরকে ইহুদীরা ওহাবী নাম দেয়। ওয়হাবীরা আল্লাহ্‌র তৌহীদ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সকল বাধাকে অতিক্রাম করে থাকে। তারা সর্বদা জিহাদের জন্য প্রস্তুত। মূলত ওহাবীরা সৌদিতে বাস করে এবং অন্যান্য দেশেও বাস করে।

ইমাম মুহাম্মাদ ইব্‌ন আব্দুল ওহ্‌হাব – তার জীবনী এবং ধর্ম প্রচার
বর্ণনায় – শাইখ আব্দুল আযিজ ইব্‌ন আব্দুল্লাহ ইব্‌ন বায (রহ:)

.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আযান এবং ইক্বামাত দেয়ার সঠিক পদ্ধতি

লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ শুক্রবার, নভেম্বর ২, ২০১২ (৬:৪৪ পূর্বাহ্ণ)

Illegal immigrants from Myanmar


আমাদের আমল সহীহ এবং শুদ্ধ করার কথা আসলেই কেবল আলোচনা করা হয় – বুকে হাত বাধা , জোড়ে আমীন বলা , রাফউল ইয়াদাইন করা , ইত্যাদি …….. অথচ এ ছাড়াও আরও অসংখ্য আমল আছে যেগুলি অন্ধভাবে মাযহাব মানার কারণে সঠিক পদ্ধতিতে সহীহ সুন্নাহ ভিত্তিক পালন করা হয় না । আজকে আলোচনা করবো তেমনই একটি বিষয় নিয়ে । আসু আমরা আমাদের মূল আলোচনায় যাই ।
জামা’আতে সালাত আদায়ের জন্য আযান এবং ইক্বামাত দেয়া সুন্নাত । অনুরুপভাবে আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>