লগইন রেজিস্ট্রেশন

অগাষ্ট, ২০১০ -এর আর্কাইভ

 

কার কথা গ্রহন করবো ?

লিখেছেন: ' দেশী৪৩২' @ রবিবার, অগাষ্ট ২২, ২০১০ (৫:১৬ অপরাহ্ণ)

সন্মানিত পাঠক মন্ডলী বিদাত বা জাল হাদীসের ব্যপারে যুগযুগ ধরে সারাবিশ্বের বরেন্য আলেমরা যে কথা বলছেন তাদের কথা শুনবো নাকি ইনটেরনেট নামের ফুটপাতের লেকচারার বা পাশ্চাত্য দাজ্জালী শক্তির কুকুর সৌদী সরকারের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত মাদ্রাসা থেকে পড়ে আসা বা তাদের পাচাটা আলেম নামধারী ব্যক্তিদের, নাকি এরশাদ/খালেদা/হাসিনা সরকারের মন্ত্রীত্ব গ্রহন কারী আলেমদের কথা শুনবো ? সম্ভব হলে জানাবেন।

! রিপোর্ট করুন ! .....

২৩ টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

বিদআত

লিখেছেন: ' আবু আনাস' @ রবিবার, অগাষ্ট ২২, ২০১০ (৮:১৫ পূর্বাহ্ণ)

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

কেউ যদি ইসলাম নিয়ে পড়াশোনা করে বাংলাদেশের প্রধান পালিত ধর্মের সাথে মিলিয়ে দেখে তাহলে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাবে – বুঝতেই পারবেনা যে বাংলাদেশের মানুষ আসলে মানে কী। আর যদি কারো ইসলামের বাংলাদেশ ভার্সন মানতে মানতে আসল ইসলামের সাথে পরিচয় হয় তখন কূল রাখাই দায় হয়ে যায়, মানবো কোনটা? বাপ-দাদার সামাজিক ইসলাম নাকি আল্লাহর ইসলাম? রবীন্দ্রনাথ বলেছিল বাঙালি নাকি ধর্মের খাঁচা নিয়ে উদ্বাহু নৃত্য করে; পাখিটা যে উড়ে গেছে তার কোন খেয়াল রাখেনা। কিন্তু সত্যটা হল আমাদের হাতে যে ভাঙাচোরা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের আহবান

লিখেছেন: ' আবু আব্দুল্লাহ' @ শনিবার, অগাষ্ট ২১, ২০১০ (৬:৩৩ অপরাহ্ণ)

ইসলাম প্রেজেন্টেশন কমিটি (আইপিসি) কুয়েত, একটি দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। যে প্রতিষ্ঠানটি কুয়েতে অবস্থানরত অমুসিলমদেরকে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে আসছে ৩০ বছর যাবৎ। আইপিসিতে প্রায় ১৪টি ভাষায় ইসলামের দাওয়াতের কাজ চালু রয়েছে। এই দাওয়াত আরো সম্প্রসারণ করার জন্য আইপিসি এই বৎসর প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। আরবী ভাষায় পারদর্শী ভাইয়েরা উক্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ভ্রমণ করুন।

http://www.ipc.org.kw/page.php?id=19
পুরস্কারের বিবরণ
প্রথম পুরস্কার = ৪০০০ (চার হাজার ডলার) USD = ১২০০ KD
দ্বিতীয় পুরস্কার = ৩০০০ (তিন হাজার ডলার) USD = ৯০০ KD
.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আসুন প্রতিবাদ করি—–

লিখেছেন: ' মুনিম' @ শুক্রবার, অগাষ্ট ২০, ২০১০ (৭:২১ অপরাহ্ণ)

আস-সালামু- আলাইকুম,

প্রিয় বন্ধুরা,

আপনারা জানেন, বাংলাব্লগ গুলোতে মুক্তবুদ্ধি চর্চার নামে বা কথা বলার স্বাধীণতার নামে, এক শ্রেণীর

এন্টি-ইসলামিরা-আল্লাহকে, রাসুল সাঃকে ও আমাদের পবিত্র কোরআনকে, প্রতিমুহূর্ত্যে জগন্য ভাষায় আক্রমণ করে চলছে!

আপনি কি চান, পৃথিবীর ২০ কোটি মুসলিম বাঙ্গালীদের ভাষায় আল্লাহ, রাসুল সঃ ও কোরআনের অপমাননা হোক?

যদি না চান, তাহলে আসুন- প্রতিবাদ জানাতে এই পিটিশনে সাইন করে-বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাংলাব্লগে এই ধরণের এন্টি-ইসলামি ততপরতা বন্ধের দাবি জানান।

বিঃদ্রঃ এই পিটিশনের url কে কপি করে আপনি ইমেলের মাধ্যমে আপনার পরিচিতজন দের কাছে পাঠান। তারা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

***রাসূল ﷺ এর সাহারী এবং ইফতার***

লিখেছেন: ' manwithamission' @ শুক্রবার, অগাষ্ট ২০, ২০১০ (১১:২৯ পূর্বাহ্ণ)

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
আলহামদুলিল্লাহ, ওয়াস্সালতু ওয়াস্সালামু আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ ﷺ।

রমাদান মাস আসলেই আমাদের দেশে খাদ্যের মেলা বসে যায়। ইফতারীর এত এত আয়োজন, বিকাল ৩টার পর থেকে রাস্তার পাশে খাদ্যের পসরা বসে যায়। পত্রিকাতে বিভিন্ন ইফতারের আইটেমের বিজ্ঞাপন, কিভাবে নানা মুখরোচক ইফতারী আইটেম তৈরী করা যায় তার তথ্য। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ইফতার পার্টির আয়োজন এবং সেই ইফতার পার্টির জৌলুসতা সারাদিন রোজা রাখার উদ্দেশ্যকে উপোস থাকার শামিল করে দেয়। রমাদান মাস ব্যতীত যেমন অন্যান্য দিনগুলোতে আমরা তিন বেলা খেয়ে অভ্যস্থ ঠিক তেমনি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শুক্রবার ঈদ হলে জুমা পড়া নিয়েও ভিন্নমত আছে (অগ্রিম সতর্কতা পোস্ট)

লিখেছেন: ' মুসলিম' @ বুধবার, অগাষ্ট ১৮, ২০১০ (৯:৩৫ অপরাহ্ণ)

গতকাল জনৈক ব্লগার গোপাল ভাঁড়ের তুলনা দিয়ে একটি অশ্লীল পোস্ট দিয়েছিলেন। বিষয়বস্তু ছিল দুপুরের আগে জুমা পড়া যাবে কী না এই নিয়ে। ভুল ধরিয়ে দেয়ার পরও ঐ ব্লগারের মধ্যে কোন অনুশোচনা দেখা গেলো না।

এবছর ঈদ অনেক দেশেই ১০ ই সেপ্টেমবর হতে চলেছে – দিনটি শুক্রবার। তাই ভাবলাম অগ্রিম একটা সতর্কতামূলক পোস্ট দিয়ে রাখি। হানবলী মাজহাব অনুসারে ঈদের নামায জামাতে পড়লে মুকতাদির জন্য সেদিন জুমা পড়া বাধ্যতামূলক নয়, জোহর পড়লেই চলবে।
আমার এই পোস্ট ঐ মতের পক্ষে কিংবা বিপক্ষে নয়। .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

রমজানের ফজিলত সম্পর্কে একটি সর্বাধিক প্রসিদ্ধ হাদীস অথচ শুদ্ধ নয়

লিখেছেন: ' Abdullah shahid' @ বুধবার, অগাষ্ট ১৮, ২০১০ (৪:১৪ অপরাহ্ণ)

হাদীসটি হল:
. . . রমজানে কেহ একটি ফরজ আদায় করলে সে যেন সত্তরটি ফরজ আদায় করল। কেহ একটি নফল আদায় করলে সে যেন একটি ফরজ আদায় করল। রমজানের প্রথম দশ দিন রহমত। দ্বিতীয় দশদিন মাগফিরাত ও তৃতীয় দশদিন জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ . . .।
হাদীসটি সহীহ ইবনে খুযাইমা, বাইহাকী, কানযুল উম্মাল, আত তারগীব ইত্যাদি কিতাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
এ হাদীসটি আমাদের সমাজে রমজানের ফজিলত সম্পর্কিত হাদীসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশী প্রসিদ্ধ। অথচ এটা কোন সহিহ হাদীস নয়।
সনদ-সূত্রের .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

রোজার উদ্দেশ্য

লিখেছেন: ' bnislaam' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ১৭, ২০১০ (২:৩১ অপরাহ্ণ)

মুসলিমদের প্রত্যেক ইবাদতের কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকে। আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতা’আলা আশা করেন তার বান্দারা সে সমস্ত ইবাদত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুক, তা উপলব্ধি করুক এবং তা সফলভাবে পালন করুক। বিভিন্ন ইবাদাতের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে রোজা রাখা অর্থাৎ আল্লাহর জন্য অভুক্ত থাকা যা পালন করা হয় আরবী মাস রমজানে। এই মাসের অনেক গুলো উদ্দেশ্য আছে যা পালন করার জন্য অবশ্যই মুসলিমদের তাদের হৃদয় দিয়ে এবং ব্যবহারিকভাবে কার্যকর সংগ্রাম করতে হবে। উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হলো:

১। তাকওয়া অর্জন করা যা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

***আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা***

লিখেছেন: ' manwithamission' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ১৭, ২০১০ (১২:০৯ অপরাহ্ণ)

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
আলহাদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, ওয়াস্সালাতু ওয়াস্সালমু আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ ﷺ।
আবু উবাইদা (রা) সম্পর্কে রাসূল ﷺ বলেছিলেন, ‘লিকুল্লি উম্মাতিন আমীনুন, ওয়া আমীনু হাজিহিল উম্মাহ আবু উবাইদা’ অর্থাৎ ‘প্রত্যেক জাতিরই একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তি আছে। আর এ মুসলিম জাতির পরম বিশ্বাসী ব্যক্তি আবু উবাইদা’।

আবু উবাইদা (রা) সেই দশজন সাহাবীদের অন্তর্ভূক্ত যারা দুনিয়ায় থাকতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছিলেন। আর এক্ষেত্রে একটি বিষয় উল্লেখযোগ্য যেসব সাহাবীদের দুনিয়ায় জীবিত থাকতেই জান্নাতের সংবাদ প্রাপ্ত তাদের জীবনীর দিকে তাকালে দেখতে পাই তারা আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আবু দাউদ শরীফ থেকে চয়িত হাদিস সংকলন-৫

লিখেছেন: ' দেশী৪৩২' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ১৭, ২০১০ (২:৪০ পূর্বাহ্ণ)

১০১। সালিম (রহ) থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যানবাহনের উপর থাকাকালে যে কোন দিকে মুখ ফিরিয়ে নফল নামায আদায় করতেন এবং বাহনের পিঠে অবস্থান করেই বেতরের নামাযও আদায় করতেন, তবে ফরয নামায আদায় করতেন না (ফরয নামায মাটিতে অবতরণ করে আদায় করতেন)। (হাদীস নং-১২২৪)

১০২। আনাস ইবন মালিক (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরকালনি সময়ে তাঁর বাহনের (উষ্ট্রীর) মুখ কিবলার দিকে থাকাবস্থায় নফল নামাযের নিয়ত করতেন, অতঃপর জন্তুযান যেদিকে মোড় .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>