মার্চ, ২০১২ -এর আর্কাইভ
বুকের উপর হাত বাঁধা : বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা
লিখেছেন: ' Anonymous' @ বৃহস্পতিবার, মার্চ ২২, ২০১২ (৯:৫২ পূর্বাহ্ণ)
‘‘নামাযে হাত বাঁধা ও নাভীর নিচে হাত বাঁধা’’ শীর্ষক লেখায় বলা হয়েছে যে, সাহাবা-তাবেয়ীনের যুগ থেকে হাত বাঁধার দুটো নিয়ম চলে আসছে : বুকের নীচে হাত বাঁধা ও নাভীর নীচে হাত বাঁধা। মুসলিম উম্মাহর বিখ্যাত মুজতাহিদ ইমামগণও এ দুটো নিয়ম গ্রহণ করেছেন।
নিকট অতীতে হাত বাঁধার নতুন কিছু নিয়ম আবিষ্কৃত হয়েছে, যা সাহাবা-তাবেয়ীনের যুগে ছিল না এবং কুরআন-সুন্নাহর প্রাজ্ঞ মনীষী ও মুজতাহিদগণের .....
২৪ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
দুআ-মুনাজাতে নবী রাসূলের অসীলা দেয়া কি জায়েজ ?
লিখেছেন: ' ABU TASNEEM' @ বৃহস্পতিবার, মার্চ ২২, ২০১২ (৫:৪৩ পূর্বাহ্ণ)
মুনাজাতে নবী রাসূলের অসীলা দেয়া : একটি পর্যালোচনা
প্রথমেই আমি কিছু বইয়ের কথা বলতে চাই যেখানে বিষয়টি আরও বিস্তারিত ভাবে আরও দলীল প্রমাণ সহ জানতে পারবেন ।
১. শিরক কি এবং কেন ? লেখক: ডঃ মুজ্জাম্মিল হক
২. কুরআন ও হাদীসের আলোকে ইসলামী আক্বীদা লেখক : ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর ।
অন্যান্য আক্বীদা বিষয়ক গ্রন্থাবলীতেও পাবেন ।এবারে আসুন আজকের বিষয়টি আলোচনা করি :-
বিভিন্ন দুআ মুনাজাতের সময় দেখা যায়, ইমাম সাহেব বা আলেম সাহেব দুআ-মুনাজাতের মধ্যে বলছেন, ‘হে আল্লাহ! মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ .....
৬ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
মুজাদ্দিদে আলফেসানী (রহ.) ও সম্রাট আকবরের দ্বীন-ই-ইলাহীর পতন
লিখেছেন: ' Mohammad Fourkan Hamid' @ বৃহস্পতিবার, মার্চ ২২, ২০১২ (২:১২ পূর্বাহ্ণ)
লেখাটি এখান থেকে নেয়া হয়েছে…
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/03/16/136299
রাসুলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এই উম্মতের জন্য প্রতি শতাব্দীর শুরুতে এমন একজন ব্যক্তিকে পাঠিয়েছেন, যিনি এই শতাব্দীর জন্য দ্বীনের সংস্কারমূলক কাজ করবেন।’ হিজরি দ্বিতীয় সহস্রাব্দের শুরুতে জন্মগ্রহণ করে দ্বীনের সংস্কারমূলক কাজ করায় তাকে ‘মুজাদ্দিদে আলফেসানী’ বলা হয়।
মুজাদ্দিদে আলফেসানী (রহ.) মাত্র ১৭ বছর বয়সে হিফজুল কোরআনসহ হাদিস, তাফসির, ফিকাহ, দর্শন, তর্কশাস্ত্র, কালামশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে পূর্ণ ব্যুত্পত্তি অর্জন করেন। বাহ্যিক জ্ঞানের পাশাপাশি আধ্যাত্মিকতার সর্বোচ্চ শিখরে আরোহণ করেন তিনি। চিশতিয়া, কাদেরিয়া .....
০ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
সহীহ হাদিস সরাসরি অনুসরন করা যাবে কিনা ?
লিখেছেন: ' হাফিজ' @ মঙ্গলবার, মার্চ ২০, ২০১২ (৩:১৪ অপরাহ্ণ)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
যেকোন মুসলমানকেই কোরআন এবং হাদিস অনুসরন করতে হবে । কিন্তু কিভাবে ? সেভাবেই যেভাবে কোরআন হাদিসকে অনুসরন করতে বলা হয়েছে । যেভাবে সাহাবীরা, তাবেয়ীরা , তাবে-তাবেয়ীনরা , পূরবর্তী ওলামায় কিরাম অনুসরন করেছেন । যেমন একটি উদাহরন দেয়া যাক । বর্তমানে দেখা যায় অনেকেই সিহাহ সিত্তা বা অন্য কোন হাদিস শরীফের কিতাব পড়ে কোন একটি নতুন হাদিস শরীফ সম্বন্ধে জানল । বিষয়টি হয়ত তার কাছে নতুন অথবা তার প্রতিষ্ঠিত কোনো মতের সাথে সাংঘর্ষিক । এখন সে কি করবে ? .....
০ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
তথাকথিত আহলে হাদীসের আসল রূপ – পর্ব ০১
লিখেছেন: ' Tarek000' @ মঙ্গলবার, মার্চ ২০, ২০১২ (১২:৫৫ অপরাহ্ণ)
মুসলমনাদের অবস্থা এখন বড়ই খারাপ। কোথাও তারা নিরাপদ নয়। না দেশে, না বিদেশে। না মুসলিম রাষ্ট্রে, না বিধর্মী রাষ্ট্রে। গোটা পৃথিবীতে ইসলামের শত্রুরা মুসলমানদের ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। মুসলমান দেখলেই “সন্ত্রাসী” উপাধী দিয়ে হেনস্থা করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। ইসলাম ধর্মকে সন্ত্রাসী ধর্ম, অসাম্প্রদায়িক ধর্ম আখ্যা দেওয়ার জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে উপর্যুপরিভাবে। মুসলমানদের ইসলামী শিক্ষালয়কে সন্ত্রাসীকেন্দ্র আখ্যা দেবার হিন কর্মকান্ডে লিপ্ত।
ঠিক এমনি সময় মুসলমানরা আজ শতধা বিভক্ত। মুসলমনদের মাঝে ধর্মীয় কোন্দলের সয়লাব।
অথচ এখন সবচেয়ে প্রয়োজন হল মুসলমানদের মাঝে একতা সৃষ্টি করা। .....
২ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
আস্তে আমীন, জোরে আমীন
লিখেছেন: ' Anonymous' @ মঙ্গলবার, মার্চ ২০, ২০১২ (১২:৩৮ অপরাহ্ণ)
একটা চমৎকার লেখা পেলাম আল কাউসারে
সূরা ফাতিহার পর ‘আমীন’ বলা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। হাদীস শরীফে এর অনেক ফযীলত বর্ণিত হয়েছে। নামাযে যেমন ইমাম ও মুনফারিদ (একা নামায আদায়কারী)-এর জন্য ‘আমীন’ বলা সুন্নত তেমনি মুকতাদির জন্যও ইমামের
غير المغضوب عليهم ولا الضالين
শোনার পর ‘আমীন’ বলা সুন্নত।
ফকীহ ও ইমামগণের ইজমা আছে যে, আমীন মুখে উচ্চারণ করতে হবে। অর্থাৎ তা মনে মনে পড়ার (কল্পনা করার) বিষয় নয়; বরং নামাযের অন্যান্য তাসবীহের মতো ‘আমীন’ও সহীহ-শুদ্ধভাবে উচ্চারণ করতে হবে। তবে তাঁদের মাঝে .....
৪ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
বিষয় : ড. জাকির নায়েক
লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ মঙ্গলবার, মার্চ ২০, ২০১২ (৯:২২ পূর্বাহ্ণ)
এই পোষ্টটি আমার একভাইকে দেয়া কিছু প্রশ্নের জবাব। কপি-পেষ্ট করে দিলাম।
……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………
কিছু ভাইকে দেখা যাচ্ছে ড. জাকির নায়েকের অন্ধ অনুসরন করছেন। তাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হচ্ছে ড. জাকির নায়েক সকল ভুল-ক্রটির উদ্ধে এবং যেই তার বিরুদ্ধে কথা বলবে সেই মাযার পুজারি, কবর পুজারি।
আমিও তার ভক্ত তবে তার ভুল হলে সেটাও মেনে নেব এরকম ভক্ত নই। আমাদের কারো উচিত নয় কারো প্রতি এত অন্ধ ভক্তি রাখা যেন তিনি সকল ভুল-ক্রটির উদ্ধে।
ড. জাকির নায়িক সম্পর্কে শরীয়া ইনষ্টিটউট আমেরিকা’র ফাতওয়া………….
http://central-mosque.com/index.php/society/avoiding-dr-zakir-naik-in-matters-of-fiqh.html
গীবত এক .....
১ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
ফিকহে হানাফীঃ কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য
লিখেছেন: ' Anonymous' @ সোমবার, মার্চ ১৯, ২০১২ (৯:৪৮ অপরাহ্ণ)
জীবনের অঙ্গন অতি বিস্তৃত এবং অতি বৈচিত্রময়। ইসলাম যেহেতু পূর্ণাঙ্গ দ্বীন তাই তা জীবনের সকল বৈচিত্রকে ধারণ করে। জীবনের সকল বিভাগ তাতে নিখুঁতভাবে সন্নিবেশিত। ইসলামী জীবন-দর্শনের পরিভাষায় মানব-জীবনের মৌলিক বিভাগগুলো নিম্নোক্ত শিরোনামে শ্রেণীবদ্ধ হয়েছে : ১. আকাইদ (বিশ্বাস), ২. ইবাদাত (বন্দেগী ও উপাসনা), ৩. মুআমালাত .....
৪ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
ডাঃ জাকির নায়েকের ক্ষেত্রে গোটা বিশ্বের দ্বীনী বিষয়ের এক প্রোজ্জ্বল আলোকবর্তীকা ঐতিহ্যবাহী দারুল উলুম দেওবন্দের যুগান্তকারী ফাতওয়া
লিখেছেন: ' Mohammad Fourkan Hamid' @ সোমবার, মার্চ ১৯, ২০১২ (৮:০৭ অপরাহ্ণ)
[এই লেখাটি jamiatulasad.com এ প্রকাশিত হয়েছে। পাঠকদের জানার প্রয়োজনে এখানে পোষ্ট করলাম]
প্রসঙ্গঃ ডাঃ জাকির নায়েক
[দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া]
সমস্যাঃ
সম্মানিত মুফতি সাহেবান, (আল্লাহ আপনাদেরকে দীর্ঘজীবি করুন)
জানার বিষয় হল ডা. জাকির নায়ক ব্যক্তিটি কেমন? তার আকিদা-বিশ্বাস কি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা-বিশ্বাসের সাথে সামাঞ্জস্যশীল? হাদিসের ব্যাখ্যা ও কুরআনের তাফসীরের ক্ষেত্রে তার মতামত কতটুকু গ্রহণ যোগ্য? এবং ফিকহ সাস্ত্রে তার মাযহাব কি? তিনি কোন ইমামের অনুসারী? আমরা তার আলোচনা শুনে তার উপর আমল করতে পারব কি না? দয়া করে .....
১০ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
বিষয় : মাযহাব…
লিখেছেন: ' আবদুস সবুর' @ সোমবার, মার্চ ১৯, ২০১২ (১০:২১ পূর্বাহ্ণ)
আজকাল অনেক ভাইকে দেখা যায় মাযহাব শব্দটি নিয়ে বিভ্রান্তিতে ভুগে থাকেন।
আবার অনেকে এই শব্দটির সঠিক অর্থ জানা সত্ত্বেও এই শব্দটি নিয়ে সাধারন মুসলমানদের ভিতরে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করেন।
যারা জেনে শুনে মাঝহাব নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেন তাদের জন্য এই পোষ্ট নয়।
কারন ঘুমন্ত মানুষকে জাগানো আমার সম্ভব কিন্তু জাগ্রত ব্যক্তিকে সম্ভব নয়।
যারা সত্যিকার অর্থেই মাযহাব নিয়ে জানতে চান তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট।
……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………….
মাযহাব কাকে বলে ?
৪১ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>