লগইন রেজিস্ট্রেশন

কছু দুর্লভ ইসলামী বাংলা বই

লিখেছেন: ' দেশী৪৩২' @ সোমবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১২ (১০:৪৮ অপরাহ্ণ)

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের কিছু সুন্নি বই নিম্নের ওয়েব সাইট থেকে পড়তে পারেন।এখানে কোন কোন বইয়ে(জলজালা,হক বাতিলের পরিচয়,ওহাবি মাযহাবের হাকিকত ) বিভিন্ন বাতিল মতবাদের স্বরুপ উন্মোচন করা হয়েছে।পরমকরুনাময় আল্লাহতাআলা আমাদের সবাইকে ইসলামের সঠিক পথ পাওয়ার তৌফিক দান করুন ।আমিন.
sunnibanglabooks

Processing your request, Please wait....
  • Print this article!
  • Digg
  • Sphinn
  • del.icio.us
  • Facebook
  • Mixx
  • Google Bookmarks
  • LinkaGoGo
  • MSN Reporter
  • Twitter
২,৪৫৪ বার পঠিত
1 Star2 Stars3 Stars4 Stars5 Stars (ভোট, গড়: ৫.০০)

২৪ টি মন্তব্য

  1. আপনার সব পোস্টগুলো দেখলাম। আপনার পোস্টগুলো দেখে আপনাকে কোন বাতিল ত্বরীকার ধারক-বাহক বলে মনে হল না। কিন্তু এই পোস্টে যে সিটের লিংক দিয়েছেন এটা মাজার পুজারীদের সাইট বলে মনে হচ্ছে।

    দেশী৪৩২

    @guest, ওহাবি মাযহাবের হাকিকত,জলজালা ,হকবাতিলের পরোচয়, নজদী ওলামাদের প্রতি নসিহত,জা’আল হক বই গুলি কি পরেছেন ? আর আপনার মত সবারই বিবেক আছে কে কোনটা বিশ্বাস করবে , তাই সৌদী বাদশাদের তাবেদার ওলামাদের বই ছাড়া
    অন্যান্য ওলামাদের বইও পড়া উচিত বলে আমি মনে করি।এখানে আব্দুল কাদির জিলানী রঃ ,খাজা মইনুদ্দীন চিশতি রঃ, হযরত মোজাদ্দেদ আলফেসানী রঃ এর নিজস্ব লেখা বই আছে। আর কোন বই এ মাজার পুজার কথা বলা হয়েছে সম্ভব হলে লিখে জানাবেন। ধন্যবাদ।

    guest

    @দেশী৪৩২,আমি ঐ সাইটটির সব বই পড়িনি। তবে তাবলীগ সমাচার নামে যে বইটি ওখানে আছে তা ঠিক নয়। আমি নিজেও তাবলীগ জামাত পছন্দ করি না। তাদের বেশ কিছু কর্মকান্ড আমার কাছে গোঁড়ামী ও কান্ডজ্ঞান বিবর্জিত মনে হয়। কিন্তু ঐ বইতে কিছু মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। গঠনমূলক সমালোচনা সব সময়ই জরুরি কিন্তু মিথ্যা অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। ওখানে তাবলীগের প্রাণ পুরুষ ইলিয়াস রহ. কে ভন্ড নবী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটা মিথ্যচার।

    একই ভাবে ‘মাওয়াজ-ই-নইমিয়া’ এই নঈমী একজন প্রসিদ্ধ মাজার পুজারী।

    দেশী৪৩২

    @guest, কোন বই এ কোন পৃষ্টায় মাজার পুজার কথা আছে জানাবেন। আর আপনার জানা মতে কয়েকজন আলেমের নাম বলুন
    যাদের কোন দোষ আপনি পাননি।যাতে আমরাও উপকৃত হতে পারি।কারন রসুল পাক সাঃ বলেছেন,সেই ব্যক্তি প্রকৃত ঈমানদার নয় যে নিজের জন্য যা ভাল মনে করে তা অন্যের জন্য করেনা।
    আর তবলিগের ব্যপারে কোনটা মিথ্যাচার , ওয়েবে মন্তব্য লিখার জায়গায় লিখলে উদ্যো্গ্তারা কৈফিয়ত দিতে পারতো আর আমরাও সচেতন হতাম। ধন্যবাদ

    guest

    @দেশী৪৩২, আপনি কি তাবলীগ সমাচার বইটি পড়েছেন? আমি তাবলীগের মেহনত সম্পর্কে ব্যক্তিগতভাবে জানি। বিশেষতঃ ঢাকায় যারা থাকেন তাদের কাছে তাবলীগের মেহনত অপরিচিত কিছু না। ঢাকার অলিতে গলিতে, মসজিদে মসজিদে এদের কর্যক্রম আছে এখন। ঐ বইতে যে সব অভিযোগ করা হয়েছে তা উদ্দেশ্য মূলক মিথ্যাচার। আপনি তাবলীগের দুই একজনের সাথে আলাপ করলেই বুঝতে পারবেন তারা কেউই ইলিয়াস রহ. কে নবী দাবী করেন না।

    অন্য বইতে যে নঈমীর কথা বলা হয়েছে উনাকে আপনি কি চিনেন বা জানেন? যেমন মাওয়ায়েজে আশরাফিয়া এই বইয়ের আশরাফ যিনি মাওলানা আশরাফ আলী থানভী উনি এদেশের যারা দ্বীনদার তাদের কাছে পরিচিত নাম। যদি আপনি প্রথমোক্ত ব্যক্তি কে চিনে থাকেন তা হলে একটু বিস্তারিত জানতে চাচ্ছি।

    এই প্রসঙ্গ এজন্য উঠালাম যেহেতু আপনার আগের পোস্ট গুলোতে আপনাকে কোন বাতিল পন্থার সাথে জড়িত বলে মনে হয় নি। কিন্তু ঐ সাইটের বেশ কিছু বই আপত্তিকর।

    দেশী৪৩২

    @guest, সাইটের সবগুলি বই আমারও পড়া হয়নি বা সব বই এর সাথে আমিও যে একমত তাইবা আপনাকে কে বললো।আর সাইটের ব্যপারে আমার কৈফিয়ত চচ্ছেন কেন ? সাইটের কতৃপক্ষ আছে মতামতের জায়গা আছে তাদের কাছে লিখে জানান।আর নির্দিষ্ট কোন বইএর ব্যপারে এখানে আলাদা আর্টিকেলও লিখতে পারেন,যাতে আমরা উপকৃত হতে পারবো । আর নঈমী সাহেবকে এই বই এ চিনলাম। উনার সম্পর্কে জানা থাকলে বিস্তারিত আর্টিকেল লিখেন যাতে সবাই জানতে পারি।

    guest

    @দেশী৪৩২,আচ্ছা! যেহেতু আপনি এই সাইটের সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন তাই এর যাচাই বাছাই করার দায়িত্ব আপনার উপরেই বর্তাবে। আশা করি এই সাইটে (পিসইনইসলাম) আপনার কার্যক্রমের উদ্দেশ্য দাওয়াত। আপনি কিসের দাওয়াত দিচ্ছেন এটা যদি আপনি না জানেন তা হলে কেমন হল ব্যপারটা?! আপনি যদি কোন ভাল জিনিসের দাওয়াত দেন তাহলে ভাল জিনিস চালু হবে। আর এই ভাল কাজ যতদিন চালু থাকবে ততদিন আপনি এর ফলাফল পেতে থাকবেন। আর যদি কোন ভুল জিনিসের দাওয়াত দেন তাহলে ভুল জিনিস চালু হবে। আর এই ভুল কাজ যতদিন চালু থাকবে ততদিন আপনি এর ফলাফল পেতে থাকবেন। এজন্যই যে কোন জিনিস যাচাই বাচাই করা দরকার। আমাদের সমাজে যত জাল হাদিস বা বিদআত আমল চালু তা সব কিছুই যাচাই বাচাই না করার আগ্রহের কারণে।

    একটি হাদিসে আছে মানুষের মিথ্যাবাদী হবার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে কোন জিনিস যাচাই বাছাই না করেই বিশ্বার করে।

    নঈমী সাহেবের ব্যপারে সংক্ষিপ্ত বিবরণ হল, তিনি চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভান্ডারী ও বিদআতীদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় একজন ওয়াজকারী। যেমন জামাত নেতা দোলোয়ার সাঈদী দক্ষিণাঞ্চলে তুমুল জনপ্রিয় একজন ওয়াজকারী। সাঈদীর মত ইনিও গানের সুরে ও কবিতার ছন্দে ছন্দে ওয়াজ করেন।

    তার একটা প্রিয় ছন্দ হল

    ওহাবীরা দলে দলে, নবীজিকে মানুষ বলে
    নবী হলেন আসল নূরের ওহাবীরা বুঝলো না
    আল্লাহুম্মা সল্লেয়ালা মাওলানা মোহাম্মাদ
    নাবিয়ানা শাফিয়ানা হাবিবানা মোহাম্মাদ

    দেশী৪৩২

    @guest, আপনিতো দেখছি ওহাবীদের চেয়েও জঘন্য।ওহাবীরাতো অন্তত কিছু পড়ে বা শুনে তর্কবিদ বা রাজনীতিবিদদের মত আলোচনা করে। আর আপনি দেখছি কিছু না পড়েই তর্ক করছেন।নঈমী সাহেবের বই এর মলাটটা পড়লেও তো বলতে পারতেন উনী বাংলাদেশী নন এবং জীবীতও নন।লেগে থাকেন ভবিষ্যতে ভালো ওহাবী হতে পারবেন।

    guest

    @দেশী৪৩২, হতে পারে ইনি অন্য কোন নঈমী, সেক্ষেত্রে আমি আমার বক্তব্য প্রত্যাহার করছি। তবে আমি যে নঈমীর কথা বলেছি এমন একজন আছে চট্টগ্রামে। এজন্যই আমি শুরুতেই আমি এখানে বর্ণিত নঈমী সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। দাওয়াতের উদ্দেশ্য উম্মতে সংশোধন হওয়া চাই। অন্ততঃ যুগে যুগে নবী রাসুলদের দাওয়াতের উদ্দেশ্য তাই ছিল। কোন মত বা কোন দল বা গ্রুপ কে প্রোমোট করার জন্য দাওয়াত হলে যেটা খুবই দুঃখজনক। আপনি যদি মনে করেন যে আমি ভুল করেছি সেটা আপনি সুন্দরভাবে বললেই পারতেন। আপনিতো দেখছি ওহাবীদের চেয়েও জঘন্য। আপনার কাছে কি মনে হয় নবীরা এমন ভাষা ব্যবহার করলে একজনও তাদের অনুসারী পেতেন? লেগে থাকেন ভবিষ্যতে ভালো ওহাবী হতে পারবেন। কোন দলীল দিতে পারবেন মহানবী সা. কোন দিন আবুজেহেল কে এভাবে বলেছেন যে, লেগে থাকেন খুব ভালো মুর্তি পূজারী হতে পারবেন।

    guest

    @দেশী৪৩২, আর সাইটের ব্যপারে আমার কৈফিয়ত চচ্ছেন কেন ? –কারণ এর লিংক আপনি দিয়েছেন। আশাকরি এরপর থেকে যাচাই বাছাই না করে কোন কিছু প্রচার বা আমল বা বিশ্বাস করবেন না।

    ধন্যবাদ

    দেশী৪৩২

    @guest, এবার নিয়ে তিনবার আপনাকে অনুরোধ করছি কোন বইয়ে ,কোন পৃষ্টায় কবর পুজার কথা বলা হয়েছে লিখবেন । আর নঈমী সাহেবের জীবনি জানতে চাইলাম। কোথ্থেকে এক কবিতা লিখে দিলেন।আর গত লেখায় আপনাকে যে হাদীস শোনাতে চেয়েছিলাম সেই হাদীস আপনিই উল্লেখ করে আমার সময় বাচানোর জন্য ধন্যবাদ।কয়েকজন ভালো আলেমের নাম চাইলাম তাও দিতে পারলেন না।ওয়েব সাইট টি দিয়েছি এর কোন বই এ ভুল থাকলে ধরিয়ে দেয়ার জন্য।যাতে আমরা সচেতন হতে পারি।ধন্যবাদ।

    guest

    @দেশী৪৩২, নঈমী সাহেবের জীবনী আমিই প্রথম আপনার কাছে চেয়েছিলাম যাতে নিশ্চিত হতে পারি ইনি কোন নঈমী। কিন্তু আপনি দেন নি। আপনি এই সাইটের ব্যাপারে অনার সম্পর্কহীনতার কথা জানালেন। এটা ঠিকই আছে। কিন্তু এখানে তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াসকে ভন্ডনবী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মাওলানা ইলিয়াসের অনেক সমালোচক আছেন। উনার স্বপ্নের ব্যাপারটা সবার কাছেই সমালোচিত। কিন্তু এর মধ্যে শুধু বিদআতীরাই উনাকে ভন্ডনবী হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এজন্যই আর কোন বই আপনার দেয়া সাইট থেকে দেখে দেখার দরকার পরে নি। আপনিও কি মওলভী ইলিয়াস কে ভন্ডনবী মনে করেন?

    আপনি সচেতন হতে চাইলে আপনি ভুল পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন। আপনি ভাল কোন আলেমের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।

    দেশী৪৩২

    @guest, অপচয়কারী শয়তানের ভাই -আলকোরআন। অন্ধকারে ঢিল মারতে গিয়ে নিজের ও আমার যে সময় নষ্ট করলেন তার জন্য তওবা করুন ও আমাকেও করতে দিন ।যে সময় নষ্ট করলেন সে সময়ে হয়ত কয়েকটি বই পড়তে পারতেন।আর তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াসকে কে কি বলল তাতেই আপনার যে দুঃখ দেখলাম ।আর বেদাদ ও শিরক এর নামে রসুল পাক সাঃ এর শানে কিছু আলেম নামধারীরা যে সকল কটুক্তি করছে তার ব্যপারে কিন্তু কিছুই বললেন না।
    পরিশেষে আবারও অন্যান্যদের সাথে আপনাকেও অনুরোধ করবো ওহাবি মাযহাবের হাকিকত,জলজালা ,হকবাতিলের পরিচয়, নজদী ওলামাদের প্রতি নসিহত,জা’আল হক বই গুলি পড়ার জন্য।বোঝতে পারবেন পৃথিবীতে কত নিকৃষ্ট লোকের বসবাস যারা সাধারন মোসলমানদের কত বিভ্রান্তির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।পরিশেষে দোয়া করছি পরমকরুনাময় আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে সরল সঠিক পথে একত্রিত হওয়ার তৌফিক দান করুন ও বাতিল সকল পথ ও মত ধ্বংস করে দিন।

    কোরআনের ভাষায়, হে আল্ললাহ, আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।
    আমিন।

    আহমাদ

    @দেশী৪৩২,

    আমাদের এই উপমহাদেশে শিয়া অপ্রধান অঞ্চলে মাজার-পূজারীরাই (আটরশী, দেওয়ানাগী, চন্দ্রপুরী,রিজভী,মাইজভান্ডারী.ইত্যাদি)
    সুন্নী ও তরিকতপন্থী দাবি করে থাকে, অপরদিকে দেওবন্দ ঘরানার কওমী মাদরাসা আহলে হক্বদেরই ধ্বজাধারী এর দৃষ্টান্ত কেউ প্রদীপ দিয়ে সূর্যকে দেখার চেষ্টা করা কেননা হক্ব তার আকীদা ও আমল হতেই উৎসারিত, চিৎরের নাম না।

    হযরত আশরাফ আলী থানভী(রহ) সাধারণদের মাকতুবাত (বুযুর্গদের) পড়তে নিষেধ করেছেন, এমনকি রূপককে আসলী ভেবে মান চলে যাওয়ার ও আশংকা বিদ্যমান।

    আহমাদ

    @আহমাদ,
    ঈমান

    guest

    @আহমাদ,ধন্যবাদ। এই পোস্টে যে লিংক দেয়া হয়েছে তা ঐ সব বাতিল আকীদার লোকজনের দ্বারাই পরিচালিত।

    guest

    @দেশী৪৩২, আপনার সময় নষ্ট হয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। তবে আমি আমার সময় নষ্ট করিনি। একই ভাবে আমি অন্ধকারেও ঢিল মারি নি। তবে আপনার এই মন্তব্যটি আর মুসলমানদের সাধারণ অবস্থার প্রতিশ্রুতি। মুসলমান আজ ভুল স্বীকার করতে আগ্রহী নয়। বরং ভুল হয়ে গেলে ঐ ভুল ঢাকতে আরও কিছু ইচ্ছাকৃত ভুল করে। আমি বলতে চেয়েছিলাম আপনি লিংক দিতে গিয়ে ভুলক্রমে বিদআতীদের লিংক দিয়েছেন অথবা ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল আকীদার লিংক আমাদের দিচ্ছেন।

    এই সাইট টি বিদআতীদের দ্বারা পরিচালিত। দেখুন এখানে শুরুতেই বলা আছে “আমাদের বাংলাভাষায়, দেওবন্দী/তাবলীগ জামাত, জামাতে ইসলামী ও অধুনা আহলে হাদীস ওয়ালাদের ভিড়ে সুন্নী কিতাবাদি দুর্লভ বা বিলীন হওয়ার পথে। তাই আমরা আল্লাহ্‌ তা’আলার অশেষ রহমতে এইখানে কিছু সূন্নী অথেন্টিক বই উপহার দেওয়ার চেস্টা করেছি, নজর রাখবেন আরও বই সংযোগ করা হবে ইনশাল্লাহ।” এখানে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাত, জামাতে ইসলামী, আহলে হাদীস সবাইকে সুন্নী বা আহলে জামাত ওয়াল সুন্নতের বাইরে বলা হয়েছে। অথচ এরা পারস্পরিক নিজেদের মধ্য কিছু মত পার্থক্য ও অভিযোগ থাকলেও কেউ কাউকে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের বাইরে বলে না। শুধু মাত্র এদেশের বিদআতী, মাজার পুজারী, মাইজভান্ডারী, রিজভীরাই দেওবন্দী ও তাবলীগ জামাতকে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের বাইরে বলে। কথা প্রসঙ্গে এসে ছিল মালানা ইলিয়াসে কথা। আমি নিজে ব্যক্তিগত ভাবে মাওলানা ইলিয়াস ও তার তাবলীগ জামাতে ভক্ত নই। আমি যে বা যে কাজ সমালোচনার যোগ্য তাকে যেমন সমালোচনা করি, তেমনি যা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য তাকে প্রশংসা করতেও ছাড়ি না। মাওলানা ইলিয়াস ও তার জামাতের অনেক সীমাবদ্ধতা ও অপূর্ণাঙ্গতা থাকলেও তিনি তৃণমূল পর্যায়ের যে দাওয়াতের আন্দোলন চালু করেছেন এর প্রশংসা তার শত্রুরাও করে। তবে বিদআতীরা ছাড়া। এই জন্যই বললাম ঐ সাইট টি যে বিদআতীদের দ্বারা পরিচালিত তা বুঝার জন্য মাওলানা ইলিয়াসের উপর ভন্ডনবীর অপবাদই যথেষ্ট।

    আপনি যদি শুরুতেই স্বীকার করে নিতেন যে আপনিও এদের মতই আকীদা রাখেন তাহলে আর এতগুলো কথা বলার প্রয়োজন ছিল না। দুঃখিত আমি আপনার অন্তরের নিয়তের উপর হামলা করছি না। এজন্যই আমি আপনার কাছে প্রশ্ন রেখেছিলাম, যে আপনি মাওলানা ইলিয়াস কে ভন্ডনবী মনে করেন কিনা। আপনি এ প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে ভিন্ন প্রসঙ্গ উঠালেন, “আর তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াসকে কে কি বলল তাতেই আপনার যে দুঃখ দেখলাম ।আর বেদাদ ও শিরক এর নামে রসুল পাক সাঃ এর শানে কিছু আলেম নামধারীরা যে সকল কটুক্তি করছে তার ব্যপারে কিন্তু কিছুই বললেন না।” মাওলানা ইলিয়াস কে কেউ যুক্তি সঙ্গতঃ ও যথাযথ সমালোচনা করলে আমার দুঃখ নেই। আমি বলেছি তাকে ভন্ডনবী বলা নিঃসন্দেহে অপরাধ। আর এই আপরাধটি এখন পর্যন্ত বিদআতীরাই করেছে। রসুল স. এর সাথে কে কি কি কটুক্তি করেছে? তিনি নূরের তৈরী নন বরং মাটির তৈরী এটি বুঝাচ্ছেন? নাকি অতি সম্প্রতি ব্যাঙ্গ্যাত্মক সিনেমার কথা বুঝচ্ছেন? তাহলে আমি আপনার এই প্রশ্নের জবাব দিতে পারব।

    আমার একটি প্রশ্ন আগে ছিল, আরও একটি এখন যোগ করছি। দয়া করে উত্তর দিবেন। এড়িয়ে যাবেন না।
    ১. আপনি কি মওলভী ইলিয়াস কে ভন্ড নবী মনে করেন?
    ২. আপনি কি দেওবন্দীদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের বাইরে মনে করেন?

    ধন্যবাদ

    দেশী৪৩২

    @guest, আমি আপনার সাথে আর বিতর্ক করাকে সময়ের আপচয় বলে মনে করি। আপনি যেহেতু আপচয় মনে করেন না তাই কোন বই এর কোন জায়গায় মওলভী ইলিয়াস কে ভন্ড নবী বলা হয়েছে এবং দেওবন্দীদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের বাইরে মনে করা হয়েছে উল্লেখ করে বিস্তারিত আলাদা আর্টিক্যল লিখুন।আমি সহ সবাই উপকৃত হবে।সময় সুযোগ মত আমিও কিছু লিখার চেষ্টা করবো। ইতিপুর্বে এখানে ওহাবীদের বই এর লিংকও দেয়া হয়েছিলো ।তাই আমি অন্য বই এর লিংক কেনো দিলাম সেই কৈফিয়ত
    আর চাইবেন না বলে আশা করি। খুশী হবো লিংক এর প্রতিটি বই নিয়ে একটি করে আর্টিক্যল লিখলে।ধন্যবাদ।

    আহমাদ

    @দেশী৪৩২,

    “আমাদের বাংলাভাষায়, দেওবন্দী/তাবলীগ জামাত, জামাতে ইসলামী ও অধুনা আহলে হাদীস ওয়ালাদের ভিড়ে সুন্নী কিতাবাদি দুর্লভ বা বিলীন হওয়ার পথে। তাই আমরা আল্লাহ্‌ তা’আলার অশেষ রহমতে এইখানে কিছু সূন্নী অথেন্টিক বই উপহার দেওয়ার চেস্টা করেছি, নজর রাখবেন আরও বই সংযোগ করা হবে ইনশাল্লাহ।

    দেওবন্দীদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের বাইরে মনে করা হয়েছে -ওয়েবসাইটের এই ক্যাপশনই কি যথেষ্ট না?
    ভাই আপনি কোন তরীকাভূক্ত জানাবেন কি?

    guest

    @দেশী৪৩২,বাতিল থেকে মানুষকে সাবধান করে দেয়ার জন্য সময় দেয়াকে আমি সময়ের অপচয় মনে করি না। আপনার আগের আর্টিকেল গুলো থেকে আমার মনে হয়েছিল আপনি সহীহ ত্বরীকার লোক। এজন্যই আপনাকে এই আপনাকে এবং একই সাথে এই সাইটের অন্যান্য ভাইদের সাবধান করে দেয়ার জন্যই সময় ইনভেস্ট করেছিলাম। কিন্তু আপনি আসলে বুঝেনি অথবা ইচ্ছাকৃত ভাবে বুঝতে চান নি। আপনার দেয়া সাইটের লিংকে শুরুতেই বলা আছে “আমাদের বাংলাভাষায়, দেওবন্দী/তাবলীগ জামাত, জামাতে ইসলামী ও অধুনা আহলে হাদীস ওয়ালাদের ভিড়ে সুন্নী কিতাবাদি দুর্লভ বা বিলীন হওয়ার পথে। তাই আমরা আল্লাহ্‌ তা’আলার অশেষ রহমতে এইখানে কিছু সূন্নী অথেন্টিক বই উপহার দেওয়ার চেস্টা করেছি, নজর রাখবেন আরও বই সংযোগ করা হবে ইনশাল্লাহ।” এটা যদি আপনার চোখে না পড়ে থাকে তাহলে আমি অসহায়। আপনি আমাকে দেখে শুনে বুঝে মন্তব্য করার উপদেশ দিয়েছিলেন। নিঃসন্দেহে সদুপদেশ। মাথায় করে নিলাম। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে আপনি এই সাইট টির দিকে একবার নজর উঠিয়েও দেখেন নি। একই সাথে এই সাইটের শুরুতেই ব্যানারে ‘তাবলীগ সমাচার’ নামে একটা বইয়ের পোস্টার দেয়া আছে। আপনার ওটার দিকেও নজর যায় নি। এমন অন্ধ হলে কিভাবে দ্বীনের উপর চলবেন।

    যে কেউ উলামা কেরামদের সাথে সম্পর্ক রাখেন তারা বুঝবেন এই সাইটটি হক্কানী কারও নয়। এই জন্যই এই সাইট থেকে আমি নিজের জন্য ও অন্যান্য মুমিন ভাইয়ের জন্য কোন বই পড়া নিরাপদ মনে করি না। তবে হ্যাঁ কোন হক্কানী আলেমের অনুমতি ও তত্ত্ববধায়নে পড়তে পারেন।

    ধন্যবাদ।

    দেশী৪৩২

    @guest, সাইটে আব্দুল কাদির জিলানী রঃ ,খাজা মইনুদ্দিন চিশতি রঃ, ইমাম আবু হানিফা রঃ, নিজামুদ্দিন আউলিয়া এর কিছু বই
    থাকতে , এসকল বই পড়ার লোভ সংবরন করে কিভাবে যে আপনি সময়ের অপচয় করছেন তা আমার ভাবতেও অবাক
    লাগছে।আবারও বলছি আমার সাথে তর্ক না করে যে কোন বই সম্পর্কে আলাদা আর্টিক্যল লিখুন । সবাই সহ আমিও উপকৃ্ত হবো।
    যুক্তিতে পাঠক যেটা ভালো মনে করবে সেটাই গ্রহন করবে। ধন্যবাদ।

    guest

    @দেশী৪৩২,ভাই আপনি প্রসঙ্গ ঘুরাচ্ছেন। আমি আপনার সাথে তর্ক মোটেই করিনি। যে সব জিনিস আমার চোখে আপত্তিকর মনে হয়েছে তা উল্লেখ করেছি। মানুষে বহু ধরণের সীমাবদ্ধতা থাকে। সময়ের সীমাবদ্ধতা, অনলাইনের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যন্ড উইথের সীমাবদ্ধতা, জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। বিশেষতঃ আমারা যারা সাধারণ মানুষ তাদের এই সীমাবদ্ধতা আরও বেশী। প্রত্যেক বই পড়ে আলাদা আর্টিকেল লেখা এটা অন্ততঃ আমার মত সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। এভাবে আরও কত বই আছে। সবার ব্যাপারে আলাদা আর্টিকেল লেখা অন্ততঃ এক জীবনে সম্ভব নয়। এজন্য উলামা কেরাম কিছু নীতি মালা উল্লেখ করেন যাতে বুঝা যায়। এই সাইটের হেডিংই এই সাইটের পরিচয় দেয়া জন্য যথেষ্ট। আলাদা করে প্রত্যেক বই পড়ার প্রয়োজন নেই। এজন্য আমি অনুরোধ করেছি দক্ষ হক্কানী উলামা কেরামের সাথে পরামর্শ করার জন্য। আব্দুল কাদির জিলানী রঃ ,খাজা মইনুদ্দিন চিশতি রঃ, ইমাম আবু হানিফা রঃ, নিজামুদ্দিন আউলিয়া এর কিছু বইয়ের জন্যও উলামা কেরামের পরামর্শ নিতে হয়। এটাই সব চেয়ে সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি। নিজে নিজে কোন একটা সাইট দেখেই পড়া শুরু করা এবং প্রচার শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

    আহমাদ

    @guest,

    সহমত।