হাদিস শক্ষা (আবু দাউদ হতে চয়িত “হাদীস সংকলন”)।
লিখেছেন: ' দেশী৪৩২' @ রবিবার, জুলাই ১৮, ২০১০ (৫:৪০ অপরাহ্ণ)
সুনান আবু দাউদ হতে চয়িত “হাদীস সংকলন”
بسم الله الرحمن الرحيم
সি হা হ্ সি ত্তা’ র অ ন্ত র্ভু ক্ত
সুনান আবু দাউদ
হা দী স গ্র ন্থ হ তে চ য়ি ত
কিতাবুত তাহারাত
১। হযরত আয়েশা (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বাবস্থায় আল্লাহ তা’য়ালার যিকিরে মশগুল থাকতেন। (হাদীস নং-১৮)।
২। মুআয ইবন জাবাল (রা•) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তিনটি অভিসম্পাতযোগ্য কাজ থেকে দূরে থাকঃ পানিতে থুথু ফেলা, যাতায়াতের পথে এবং ছায়াদার স্থানে মলত্যাগ করা। (হাদীস নং-২৬)।
৩। আবু হুরায়রা (রা•) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যদি আমি মুমিনদের জন্য কষ্টকর মনে না করতাম, তবে তাদেরকে এশার নামায বিলম্বে (রাত্রির এক-তৃতীয়াংশের পর) পড়তে ও প্রত্যেক নামাযের সময় মেসওয়াক করতে নির্দেশ দিতাম। (হাদীস নং-৪৬)।
৪। আবু হুরায়রা (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করেন। তিনি ইরশাদ করেছেনঃ কুকুর যদি তোমাদের কারও পাত্রে লেহন করে খায় বা পান করে, তবে তা পাক করার নিয়ম এই যে, তা সাতবার পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে, প্রথমবার মাটি দ্বারা ঘর্ষণ করতে হবে। (হাদীস নং-৭১)।
৫। ছাওবান (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ তিনটি কাজ কারও জন্য বৈধ নয়। (১) যে ব্যক্তি কোন কাওমের ইমামতি করে এবং সে তাদেরকে বাদ দিয়ে কেবল নিজের জন্য দু’আ করে। যদি কেউ এরূপ করে তবে সে নিশ্চয়ই তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করল। (২) কেউ যেন পূর্ব অনুমতি ব্যতিরেকে কোন ঘরের অভ্যন্তরে দৃষ্টি নিক্ষেপ না করে। যদি কেউ এরূপ করে, তবে যেন সে বিনানুমতিতে অন্যের ঘরে প্রবেশ করার মত অপরাধ করল। (৩) মলমূত্রের বেগ চেপে রেখে তা ত্যাগ না করার পূর্ব পর্যন্ত কেউ যেন নামায না পড়ে। (হাদীস নং-৯০)।
৬। আলী (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ধর্মের মাপকাঠি যদি রায়ের (বিবেক-বিবেচনা) উপর নির্ভরশীল হত, তবে মোজার উপরের অংশে মাসেহ না করে নিম্নাংশে মাসেহ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হত। রাবী হযরত আলী (রা•) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সা•) কে তাঁর মোজার উপরের অংশে মাসেহ করতে দেখেছি। (হাদীস নং-১৬২)
৭। আবু হুরায়রা (রা•) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ তোমাদের কেউ নামাযের মধ্যে থাকাকালীন যদি অনুভব করে যে, তার পশ্চাৎ- দ্বার দিয়ে কিছু নির্গত হয়েছে বা হয়নি এবং তা তার মনে সন্দেহের উদ্রেক করে- তবে তার নামায ত্যাগ করা উচিৎ নয়; যতক্ষণ না সে বায়ু নির্গমনের শব্দ শোনে অথবা দুর্গন্ধ অনুভব করে। (হাদীস নং-১৭৭)
৮। হযরত আলী (রা•) হতে বর্ণিত। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যে ঘরে ছবি, কুকুর ও অপবিত্র লোক থাকে- সেখানে রহমতের ফেরেশতাগণ (নতুন রহমতসহ) প্রবেশ করেন না। (হাদীস নং-২২৭)
৯। আয়েশা (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গোসল করে দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। অতঃপর তিনি ফজরে নামায পড়তেন। তাঁকে আমি গোসলের পর আর নতুনভাবে উযু করতে দেখি নাই। (হাদীস নং-২৫০)
১০। আতা (রহ) থেকে আবু সাঈদ আল-খুদরী (রা•)-র সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা দুই ব্যক্তি সফরে বের হয়। পথিমধ্যে নামাযের সময় উপনীত হওয়ায় তারা পানি না পাওয়ায় তায়াম্মুম করে নামায আদায় করে। অতঃপর উক্ত নামাযের সময়ের মধ্যে পানি প্রাপ্ত হওয়ায় তাদের একজন উযু করে পুনরায় নামায আদায় করল এবং অপর ব্যক্তি নামায আদায় করা হতে বিরত থাকে। অতঃপর উভয়েই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খিদমতে হাযির হয়ে এই ঘটনা বর্ণনা করল। (তিনি (সা•) বলেনঃ তোমাদের যে ব্যক্তি নামায পুনরায় আদায় করেনি সে সুন্নাত মোতাবেক কাজ করেছে এবং এটাই তার জন্য যথেষ্ট। আর যে ব্যক্তি উযু করে পুনরায় নামায আদায় করেছে তার সম্পর্কে বলেনঃ তুমি দ্বিগুণ ছওয়াবের অধিকারী হয়েছ। (হাদীস নং-৩৩৮)
১১। আওস ইবন আওস আছ- ছাকাফী (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি জুমুআর দিন গোসল করাবে (জুমুআর নামাযের পূর্বে স্ত্রী সহবাস করে তাকেও গোসল করাবে) এবং নিজেও গোসল করবে অথবা সুগন্ধিযুক্ত দ্রব্রাদি দ্বারা ভালরূপে গোসল করবে, অতঃপর সকাল-সকাল মসজিদে গিয়ে ইমামের নিকটবর্তী স্থানে বসে খুতবা শুনবে এবং যাবতীয় অপ্রয়োজনীয় ক্রিয়াকর্ম হতে বিরত থাকবে তার মসজিদে যাওয়ার প্রতিটি পদক্ষেপ সুন্নাত হিসাবে পরিগণিত হবে। তার প্রতিটি পদক্ষেপ এক বছরের দিনের রোযা এবং রাতে দাঁড়িয়ে তাহাজ্জুদের নামায আদায়ের ছওয়াবের সমতুল্য হবে। (হাদীস নং-৩৪৫)
কিতাবুস সালাত
১২। আবু হুরায়রা (রা•) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন অত্যধিক গরম পড়বে তখন যুহরের নামায বিলম্বে আদায় করবে। কেননা নিশ্চয়ই অত্যধিক গরম জাহান্নামের প্রচণ্ড তাপের অংশ বিশেষ। (হাদীস নং-৪০২)
১৩। আবু হুরায়রা (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পূর্বে আসরের নামাযের এক রাকাত আদায় করতে সক্ষম হয়েছে, সে যেন পুরা নামায (ওয়াক্তের মধ্যে) আদায় করল (এবং তা কাযা গণ্য হবে না)। অপরপক্ষে যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজরের নামাযের এক রাকাত আদায় করতে পারল সে যেন পুরা নামাযই (ওয়াক্ত থাকতেই) আদায় করল। (হাদীস নং-৪১২)
১৪। ইবন উমার (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আসরের নামায হারাল (পড়ল না) সে যেন তার পরিবার-পরিজন ও ধনসম্পদ সব থেকে বঞ্চিত হল। (হাদীস নং-৪১৪)
১৫। আসেম (রহ) থেকে মুআয ইবন জাবাল (রা)- র সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা এশার নামায আদায়ের জন্য নবী করীম (সা•)-এর প্রতীক্ষায় ছিলাম। তিনি সেদিন এত বিলম্ব করেন যে, ধারণাকারীর নিকট এরূপ প্রতীয়মান হয় যে, তিনি আদৌ বের হবেন না। আমাদের কেউ কেউ এরূপ মন্তব্য করল যে, হয়ত তিনি ঘরেই নামায আদায় করেছেন। আমরা যখন এরূপ অবস্থায় ছিলাম, তখন নবী করীম (সা•) বের হলেন। তখন সাহাবায়ে কিরাম যা বলাবলি করছিলেন নবী করীম (সা•)- কে তাই বলেন। নবী করীম (সা•) বলেনঃ তোমরা এই নামায বিলম্বে আদায় করবে। কেননা এই নামাযের কারণেই অন্যান্য উম্মাতগণের উপরে তোমাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত। ইতিপূর্বে কোন নবীর উম্মাত এই নামায আদায় করেনি। (হাদীস নং-৪২১)
১৬। আবু কাতাদা ইবন রিবঈ (রা•) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান আল্লাহ বলেন- নিশ্চিত আমি আপনার উম্মাতের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছি এবং আমি নিজের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিঃ যে ব্যক্তি তা সঠিক ওয়াক্তসমূহে আদায় করবে- আমি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাব। আর যে ব্যক্তি তার হেফাজত করে না- তার জন্য আমার পক্ষ থেকে কোন প্রতিশ্রুতি নেই। (হাদীস নং-৪৩০)
১৭। আবু যার (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে জিজ্ঞাসা করেনঃ হে আবু যার! যখন শাসকগণ নামায আদায়ে বিলম্ব করবে- তখন তুমি কি করবে? জবাবে আমি বলি, ইয়া রাসূলাল্লাহ! এ ব্যাপারে আমার জন্য আপনার নির্দেশ কি? তিনি বলেনঃ তুমি নির্ধারিত সময়ে একাকী নামায আদায় করবে। অতঃপর যদি তুমি ঐ ওয়াক্তের নামায তাদেরকে জামায়াতে আদায় করতে দেখ, তবে তুমিও তাদের সাথে জামায়াতে শামিল হবে এবং তা তোমার জন্য নফল হবে। (হাদীস নং-৪৩১)
১৮। আনাস (রা•) থেকে বর্ণিত। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ লোকেরা মসজিদে পরস্পরের মধ্যে (নির্মাণ ও কারুকার্য নিয়ে) গর্ব না করা পর্যন্ত কিয়ামত কায়েম হবে না। (হাদীস নং-৪৪৯)
১৯। আয়েশা (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাড়ায় পাড়ায় মসজিদ নির্মাণের নির্দেশ দেন এবং তা পবিত্র, সুগন্ধিযুক্ত ও পরিস্কার- পরিচ্ছন্ন রাখারও নির্দেশ দেন। (হাদীস নং-৪৫৫)
২০। আনাস ইবন মালিক (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ আমার উম্মাতের কাজের বিনিময় (ছওয়াব) আমাকে দেখান হয়েছে- এমনকি মসজিদের সামান্য ময়লা পরিষ্কারকারীর ছওয়াবও। অপরপক্ষে আমার উম্মাতের গুনাহসমূহও আমাকে দেখান হয়েছে। নবী করীম (সা•) বলেনঃ আমি এ থেকে অধিক বড় কোন গুনাহ দেখিনি যে, কোন ব্যক্তি কুরআনের কোন আয়াত অথবা সুরা মুখস্ত করবার পর তা ভুলে গেছে। (হাদীস নং-৪৬১)
২১। আবু কাতাদ (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ তোমাদের কেউ মসজিদে পৌঁছে বসার পূর্বেই যেন দুই রাকাত (তাহিয়্যাতুল-মাসজিদ) নামায আদায় করে। (হাদীস নং-৪৬৭)
২২। আবু হুরায়রা (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যতক্ষণ কোন বান্দা মসজিদে নামাযের জন্য অপেক্ষা করবে, ততক্ষণ সে নামাযী হিসেবে গণ্য হবে। ঐ ব্যক্তির উযু নষ্ট না হওয়া বা ঘরে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত ফেরেশতারা তার জন্য এইরূপ দু‘আ করতে থাকেঃ “ইয়া আল্লাহ! তাকে মাফ করে দাও! ইয়া আল্লাহ! তার উপর তোমার রহমত নাযিল কর।” আবু হুরায়রা (রা•)কে ‘হাদাছুন’-এর অর্থ জিজ্ঞেস করা হলে- তিনি বলেন, যদি পায়খানার রাস্তা দিয়ে আস্তে বায়ু নির্গত হয়। (হাদীস নং-৪৭১)
২৩। আবু হুরায়রা (রা•) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি মসজিদের মধ্যে কাউকে চীৎকার করে হারানো জিনিস তালাশ করতে শুনে সে যেন বলে, আল্লাহ তোমাকে তোমার ঐ জিনিস ফিরিয়ে না দিন। কেননা মসজিদ এইজন্য নির্মাণ করা হয়নি। (হাদীস নং-৪৭৩)
২৪। আবদুল মালিক থেকে পর্যায়ক্রমে তাঁর পিতা এবং তাঁর দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের সন্তানদের বয়স যখন সাত বছর হয়, তখন তাদেরকে নামায পড়ার নির্দেশ দাও এবং যখন তাদের বয়স দশ বছর হবে তখন নামায না পড়লে এজন্য তাদের শাস্তি দাও। (হাদীস নং-৪৯৪)
২৫। আব্দুল্লাহ ইবন আমর ইবনুল আস (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেনঃ যখন তোমরা মুয়াযযিনকে আযান দিতে শুনবে তখন সে যেরূপ বলে- তোমরাও তদ্রুপ বলবে। অতঃপর তোমরা (আযান শেষে) আমার প্রতি দরূদ পাঠ করবে। কেননা যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করবে- আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার উপর দশটি রহমত নাযিল করবেন। অতঃপর তোমরা আল্লাহর নিকট আমার জন্য ওসীলা প্রার্থনা কর এবং ওসীলা হল জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান। আল্লাহ তা’য়ালার একজন বিশিষ্ট বান্দা ঐ স্থানের অধিকারী হবে এবং আমি আশা করি আমিই সেই বান্দা। অতঃপর যে ব্যক্তি আমার জন্য ওসীলার দু‘আ করবে তাঁর জন্য শাফাআত করা আমার উপর ওয়াজিব হবে। (হাদীস নং-৫২৩)
আসসালামু আলাইকুম, চমৎকার পোস্ট। আল্লাহ তাআলা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমীন।
@manwithamission, আমিন।আল্লাহ তাআলা আপনাকে সহ সমস্ত পাঠকদেরও উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমীন।
আলহামদোল্ল্লাহ।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ তাআলা আপনাকে এর উপযুক্ত বদলা দিন । আমাকে আর টাইপ করতে হল না । আমি আমার পরিচতদেরকে সহজে এই মুল্যবান হাদিসগুলি পাঠাতে পারব। আমার ওয়েব সাইট
@মুজিব৭, আপনাকেও ধন্যবাদ। http://www.islam.net.bd/content/view/195/41/ এই
ওয়েবে গেলে আরো অনেক হাদিস পাবেন।পরবর্তীতে ইনশাআল্লাহ আরো প্রকাশ করার চেষ্টা করবো।দোয়া করবেন।