লগইন রেজিস্ট্রেশন

সবাই ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বলেন, তাহলে কি ইসলাম অপ্রতিষ্ঠিত?

লিখেছেন: ' রাতদিন' @ রবিবার, মে ১৬, ২০১০ (৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ)

কমিউনিস্টদের রিভার্স প্রচারনায় আমাদের মুসলিম ভাইদের মনে কেমন জানি গনতন্ত্রের প্রতি সংদ্ধেহ জাগছে। তারা বলতেছেন, গনতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব কি না? কি আজব, তাহলে কি পৃথিবীতে ইসলাম নেই। কার সাধ্য আছে যে বলতে পারে পৃথিবীতে ইসলাম নেই।

যাইহোক, কমিউনিস্ট রা মুসলিম বা ইসলামের মেরুদন্ড এমনভাবে ভেংগে দেয় যেন চাইলেও আর না দাড়াতে পারে। আপনি বাংলাদেশ আর কাজাকিস্থানের দিকে তাকান। কাজাকরা খেলাফতের সরাসরি আন্ডারে ছিল। আর মূল খলিফার দেশ থেকে বাংলাদেশ বহু বহু দূরে ছিল। খলিফার রাষ্ট্রিয় কোন ক্ষমতাই এখানে ছিল না। তারপর দেখেন বাংলাদেশ কোন অবস্থায় কাজাকিস্থান কোন অবস্থায়। এখন অবশ্য কিছুটা গনতন্ত্র পাওয়ায় কাজাকিস্থানের মানুষ মুসলিম সিস্টেমের কাছে চলে আসতেছে দিন থেকে দিন।

ইন্দেনেশিয়া মালোশিয়া দেখেন। খলিফার ডাইরক্ট শাষন কখনই ছিল না, তাতে কি তারা অন্য দেশের মুসলিম থেকে কোন দিকে কম।

এখটি ঘটনা বলি, ইশপ এর গল্প। একবার এক বাঘ একটি কুয়া দেখল। দেখার পর-ই পানি খাইতে যাইলো, ঠিক তখন-ই সিংহ একই কুয়া দেখল। দেখার পর সিংহ বলল আমি বনের রাজা আমি আগে পানি খাব। বাঘ জবাবে বলল, আমি আগে কুয়া দেখেছি, তাই আমি – ই আগে খাব। এই না শুরু হইলো মাইর। কেউ কাউরো থেকে কম নয়। একটু পরেই, সিংহ বলল, দাঁড়াও দাঁড়াও আমরা যে মারা মারি করতেছি তাতে লাভ হইবো ওই শুকুনের। কেউ একজন মরব, আর তার লাশ হে খাইবো। তুমি যেহেতু আগে দেখেছ, তাহলে তুমি-ই আগে পানি খাও। বাঘ তখন বলল, এই না হল রাজার মত কথা। ঠিক আছে তুমিই আগে খাওয়া।

দেশকে এসব ফ্যাসীস্টদের হাতে তুলে দেবার আগে গনতন্ত্র বিরুধীরা উচিত সব ভেবে নেওয়া। আলজেরিয়ার উদাহারন টেনে লাভ নেই। আপনি প্রথমেই এক লাফে বিশ তলায় উঠতে পারবেন না। সিরি বেয়ে উঠতে হবে। আলজেরিয়ার অবস্থান কোথায় আগে জেনে নিন। ঐখানের ভূ-রাজনিতিক অবস্থান অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন এবং সকল ইউরোপের নিকট বর্তি। তাই যেকোন মূল্যে নেটো তা সামাল দিতে চাইবে। তাই ঐখানে তুরষ্কের মত জাস্টিস এন্ড ডেবলাপমেন্ট পার্টির মত পার্টি দরকার।

আসল কথা থেকে দূরে চলে গিয়েছি, ইসলাম কি অপ্রতিষ্ঠিত। অবশ্যই না। ইসলাম প্রতিষ্ঠিত। আর যে সব দেশের জনগনের কথা বলছেন, তারা কাফির নয়,( কেউ যদি কাফির ভেবে থাকেন তাহলে আমার কি বলার থাকতে পারে) তারা মুসলিম। অতএব, এদের মক্কার কাফিরের সাথে তুলনা করা মারাত্বক অন্যায়। এখন যদি ৬০% বাংলাদেশী বলে যে আমরা পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরব ই পরব, হিজাব পরব ই পরব, দেখবেন সরকার নিজেই পার্লামেন্ট আইন পাশ করিয়ে দিবে, ভোট পাওয়ার খাতিরে।

Processing your request, Please wait....
  • Print this article!
  • Digg
  • Sphinn
  • del.icio.us
  • Facebook
  • Mixx
  • Google Bookmarks
  • LinkaGoGo
  • MSN Reporter
  • Twitter
৩১৭ বার পঠিত
1 Star2 Stars3 Stars4 Stars5 Stars ( ভোট, গড়:০.০০)

২০ টি মন্তব্য

  1. এখন যদি ৬০% বাংলাদেশী বলে যে আমরা পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরব ই পরব, হিজাব পরব ই পরব, দেখবেন সরকার নিজেই পার্লামেন্ট আইন পাশ করিয়ে দিবে, ভোট পাওয়ার খাতিরে।
    ফুয়াদ ভাই , আর যদি ৯০% বাংলাদেশী বলে যে হিজাব নিষিদ্ধ করতে হবে এবং নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করতে হবে তাহলে সরকার কি সেটা করতে বাদ্ধ নয় ? গনতন্ত্রে কিন্তু সরকার সেটা করতে বাদ্ধ ? কিন্তু কোনো খলীফা কি সেটা করতে বাদ্ধ ?

    ২য় প্রশ্ন :

    গনতন্ত্রে যদি জায়েজ হয় , কোনো আলেমের রেফারেন্স আপনি দিতে পারবেন ?

    ফুয়াদ

    @হাফিজ,

    যদি ৯০% বাংলাদেশী বলে যে হিজাব নিষিদ্ধ করতে হবে এবং নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করতে হবে

    তখন মানুষকে আমলের দাওয়াত দিতে হবে। যদি ৯০% মানুষ কোন বিষয় না করে, সেই দেশে গনতন্ত্র থাকুক আর নাই থাকুক, ঐ বিষয় এমনিতেই না ই থাকবে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।

    ফুয়াদ

    @ফুয়াদ,

    উপোরোক্ত পরিস্তিতিতে আমরা শুধু দাওয়াত দিতে পারি।

    মুনিম

    @হাফিজ, আর যদি ৯০% বাংলাদেশী বলে যে হিজাব নিষিদ্ধ করতে হবে এবং নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করতে হবে তাহলে সরকার কি সেটা করতে বাদ্ধ নয় ? গনতন্ত্রে কিন্তু সরকার সেটা করতে বাদ্ধ ? কিন্তু কোনো খলীফা কি সেটা করতে বাদ্ধ ?

    হাফিজ সাহেব আপনার এই নিক কি অন্য কেউ ব্যবহার করে? আপনার তো বানান ভুল হবার কথা নয়! বাদ্ধ নয় বাধ্য হবে।

    হাফিজ সাহেব খোদা না খাস্তা যদি কখনও বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মানুষ চায় হিজাব/নামাজ নিষিদ্ধ তা অবশই হবে। এখন কি আপনি ঐ সব মানুষকে কোরআনের পথে আনতে ৯০ ভাগ মানুষকে কচু কাঁটা করবেন? এটি কি ইসলামে বলে? রাসুল সঃ কোথায় মানুষকে কেটে ভয় দেখিয়ে মুসলমান বানিয়ে ছিলেন? রাসুল সঃ ইসলাম প্রচারের জন্য যুদ্ধ করে নাই। রাসুল সঃ যুদ্ধ করেছেন শুধু ইসলাম প্রচারে বাঁধা দানকারীদের বিপক্ষে। মক্কার কুরাইশরা যদি রাসুলকে ইসলাম প্রচারে বাঁধা না দিত। যদি অন্যায় ভাবে ঘর থেকে মাটি থেকে বিতাড়িত না করত তাহলে তিনি ওদের সাথে যুদ্ধ করতেন কি?

    আল্লাহ আমাদের সাধ্যমত করতে বলছেন। তিনি কারো উপর তার সাধ্যের অতীত বোঝা ছাপিয়ে দেন না। এর জন্য তিন ধরণের জেহাদের নির্দেশ দিয়েছেন। এরপরও যদি ধর্মকর্ম করতে অসূবিধা হলে রাসুলের সুন্নত হিযরত করবেন। ধন্যবাদ।

    চার খলিফার আমলে যদি রোমান বা পারশ্য সাম্রজ্যের আগ্রাসন না হতো তাহলে কি নিছক ইসলাম প্রচারের জন্য যুদ্ধতে পাঠাতেন?

    পরে মুয়াবিয়ার আমল থেকে ১৯২৫ সাল পর্যন্ত ইসলামের নামে যা হয়েছে তা ইসলামের নামকে মুসলিম নামদারী সাম্রাজ্যবাদি শক্তি ব্যবহার করেছে মাত্র শোষণের হাতিয়ার হিসাবে।

    হাফিজ

    @মুনিম,

    হাফিজ সাহেব আপনার এই নিক কি অন্য কেউ ব্যবহার করে? আপনার তো বানান ভুল হবার কথা নয়! বাদ্ধ নয় বাধ্য হবে।

    আমি ম্যাক পিসি মাঝে মাঝে ব্যবহার করি , তখন এই সমস্যা হয়, যেহেতু ম্যাক পিসি ফনেটিক ঠিকমতো দেখায় না । তবে আমি যদি কাউকে দেই সেটাতে আপনার কোনো সমস্যা আছে কিনা ? :)

    মুনিম

    @হাফিজ, তবে আমি যদি কাউকে দেই সেটাতে আপনার কোনো সমস্যা আছে কিনা ? :)

    কভি নেহি………………..

  2. তারা বলতেছেন, গনতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব কি না?

    ফুয়াদ ভাই, কারা বলতেছেন এটা?

  3. রাষ্ট্র বিজ্ঞানী লেকি বলেছেন-‘গণতন্ত্র অজ্ঞ ও অযোগ্যদের শাসন’।

    দেখুন নবম-দশম শ্রেণীর পৌরনীতি বইতে।

  4. একটা পয়েন্ট আমরা অনেক সময় মিস করি: ভোটা-ভুটি আর গণতন্ত্র এক ব্যাপার নয়। ইসলামী খিলাফত, রাষ্ট্র বা সমাজব্যবস্থায় কোন একটা বিষয়ে মানুষের মতামত যাচাই করতে ভোটগ্রহণ করা যেতে পারে – যেমন ইসলামের তৃতীয় খলিফা কে হবেন, সে ব্যাপারে মদীনার ঘরে ঘরে গিয়ে মতামত যাঁচাই করা হয়েছিল। কিন্তু গণতন্ত্র একটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয় বা মতবাদ – এর সবচেয়ে আপত্তিকর দিক হচ্ছে জনগণের সর্বময় ক্ষমতা – জনগণ যা বলবে সেটাই আইন। অধিকংশ জনগণ চেয়েছে বা মত দিয়েছে বলে, সুইডেনে পাস্পরিক মতনৈক্যের ভিত্তিতে মা তার ছেলে বা বাবা তার মেয়ের সাথে শুতে পারে – ব্যাপারটা আইনত বৈধ। কিন্তু সুইডেনের কেন, সারা পৃথিবীর ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯% মানুষ চাইলেও ইসলাম ব্যাপারটাকে বৈধ বলবে না – আর সে জন্যই জনগণকে সার্বভৌমত্ব দান করা গণতন্ত্র, ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে absolute কুফর। সার্বভৌমত্ব কেবল আল্লাহর প্রাপ্য, আর কারো নয়!

    দ্য মুসলিম

    @Biplobi,সহমত।

    ফুয়াদ

    @Biplobi,

    আপনি বলেছেনঃ

    অধিকংশ জনগণ চেয়েছে বা মত দিয়েছে বলে, সুইডেনে পাস্পরিক মতনৈক্যের ভিত্তিতে মা তার ছেলে বা বাবা তার মেয়ের সাথে শুতে পারে – ব্যাপারটা আইনত বৈধ।

    পাগলামি আর গেল না ভাই, কুরান বিরুধী আইন করার অধিকার কাঊরো ই নাই। তা যেই হোক। আমি যা বলতেছি, গনতন্ত্র আর ইসলাম সাংঘার্ষিক বলে গনতনত্রকে ক্ষতিগ্রস্থ করার দরকার নেই। গনতন্ত্র এর আইডিওলজি আমাদের দরকার নেই। আমরা চাই অধিকাংশের মতামত। যেমন ধরুন, কে লিডার হবে। কত দিন থাকবে। তারপর অধিকাংশ সিদ্ধান্ত সে নিজে নিলেও বড় সিদ্ধান্ত গুলি মানুষের প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা করে নিবে। নিজের ইচ্চামত নিবে না। এটা অন্য ব্যাপার।

    আমার কথা হল, গনতন্ত্র কি বলছে না বলছে, তার থেকে আমাদের বেশী প্রয়োজন এটার, কোন ফাকে যেন নাস্তিক কমিউনিস্ট রা আমাদের দেশের ক্ষমতা না নিতে পারে। গনতন্ত্রকে আমাদের মত পরিবর্তন করে নিতে পারি। বা আস্তে আস্তে বিবর্তন করে, আমাদের নিকট বর্তি করতে পারি।

    মুনিম

    @ফুয়াদ,বাদ দেন ভাই কোথায় কাকে বুঝাচ্ছেন! যারা তালগাছ লাগায়ে ফলের জন্য বসে থাকে, তাদের আল্লাহর উপর ছেড়ে দেন। ধন্যবাদ।

    সালাহউদ্দীন

    @Biplobi,
    সহমত। (F)

  5. আজক্ই লগিন করলাম, একট সুন্দর পোষ্ট পেয়ে ভালই লাগলো।
    আপনার সাথে একমত যে, যদি আমরা যার যার অবস্থান থেকে শুধুমাত্র নিজেদের কর্তব্য (ওয়াজিব/ফরজ) কে পালন করতাম তাহলে দেশ এমনি এমনি পরিবর্তন হয়ে যেত। খামোখা , ওমুক লীগ, ওমুক দল, ওমুক পার্টি, ওমুক বাংলাদেশ ইত্যাদির সমালোচনা না করে নিজেদের দায়িত্বগুলো পালন করলে তারা কিছুই করতে পারতো না। দেশে এমনি এমনি পরিবর্তন আসতো। ওরা সারাদিন চিল্লা চিল্লি করলেও কোন লাভ হইত না। দেশে যা কিছু ঘটছে তার জন্য আমরা সবাই দায়ী।

  6. একবার এক বাঘ একটি কুয়া দেখল। দেখার পর-ই পানি খাইতে যাইলো, ঠিক তখন-ই সিংহ একই কুয়া দেখল। দেখার পর সিংহ বলল আমি বনের রাজা আমি আগে পানি খাব। বাঘ জবাবে বলল, আমি আগে কুয়া দেখেছি, তাই আমি – ই আগে খাব। এই না শুরু হইলো মাইর। কেউ কাউরো থেকে কম নয়। একটু পরেই, সিংহ বলল, দাঁড়াও দাঁড়াও আমরা যে মারা মারি করতেছি তাতে লাভ হইবো ওই শুকুনের। কেউ একজন মরব, আর তার লাশ হে খাইবো। তুমি যেহেতু আগে দেখেছ, তাহলে তুমি-ই আগে পানি খাও। বাঘ তখন বলল, এই না হল রাজার মত কথা। ঠিক আছে তুমিই আগে খাওয়া।

    এইসব বুঝার মত লোক আজকাল মুসলমানদের মধ্যে খুবই কম আছে।

    দেশকে এসব ফ্যাসীস্টদের হাতে তুলে দেবার আগে গনতন্ত্র বিরুধীরা উচিত সব ভেবে নেওয়া। আলজেরিয়ার উদাহারন টেনে লাভ নেই। আপনি প্রথমেই এক লাফে বিশ তলায় উঠতে পারবেন না। সিরি বেয়ে উঠতে হবে। আলজেরিয়ার অবস্থান কোথায় আগে জেনে নিন। ঐখানের ভূ-রাজনিতিক অবস্থান অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন এবং সকল ইউরোপের নিকট বর্তি। তাই যেকোন মূল্যে নেটো তা সামাল দিতে চাইবে। তাই ঐখানে তুরষ্কের মত জাস্টিস এন্ড ডেবলাপমেন্ট পার্টির মত পার্টি দরকার।

    ভালই বলেছেন (Y)

    এখন যদি ৬০% বাংলাদেশী বলে যে আমরা পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরব ই পরব, হিজাব পরব ই পরব, দেখবেন সরকার নিজেই পার্লামেন্ট আইন পাশ করিয়ে দিবে, ভোট পাওয়ার খাতিরে।

    ঠিকই বলেছেন (Y)

    ভাই আপনি কওমী সরকারী মাদ্রাসায় পড়েছেন?

  7. রাসুল (সাঃ) কি গণ-তন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামকে বিজয়ী করেছেন? নাকি গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামের বিজয় অর্জনের / ইসলামকে ধরে রাখার ইচ্ছা আপনার নিজের? নিজের হয়ে থাকলে দয়া করে কোরান-হাদীস হতে প্রমাণ দিবেন?

  8. ইসলাম ঠিকই প্রতিষ্টিত, কিন্তু বর্তমানে তা বিজয়ী নয়। কাফির, মুনাফিক আর অজ্ঞ মুসলিমরা ইসলামকে সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাস্ট্রীয় ক্ষেত্রে ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করেছে। আজ যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বলেন, তারা তাকে এসব ক্ষেত্রে বিজয়ী করার কথাই বলেন।

    তবে নিজের জীবনে ইসলাম প্রতিষ্টার ব্যাপারে আপনার কথার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, আমরা সমাজ, রাস্ট্রের দিকে নজর দিবো না।

  9. ফুয়াদ ভাই,
    তারা বলতেছেন, গনতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব কি না? কি আজব, তাহলে কি পৃথিবীতে ইসলাম নেই।

    “তারা বলতেছেন”- এর মধ্যে আমিও একজন। কিন্তু এই “তারা” কখনো বলেননি- গনতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব কি না? বরং “তারা” বলেছেন গনতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব কি না?

    কার সাধ্য আছে যে বলতে পারে পৃথিবীতে ইসলাম নেই।

    তাইতো, কার এমন সাধ্য আছে এটা বলতে পারে? তবে deshibhai007 বলেছেন- ইসলাম ঠিকই প্রতিষ্ঠিত, কিন্তু বর্তমানে তা বিজয়ী নয়।

    আপনি কি বলতে চান ইসলাম যখন প্রতিষ্ঠিত, তখন ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দরকার কী?

    deshibhai007

    @মাহমুদ,

    “আপনি কি বলতে চান ইসলাম যখন প্রতিষ্ঠিত, তখন ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দরকার কী?”

    না, আমি তা বলতে চাইনা। সেটা বলা ভূল বলে আমি জানি।