রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মতের জন্য ঈমানের অগ্নি-পরীক্ষাগুলো কি কি ?
লিখেছেন: ' হাসান আল বান্না' @ বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৫, ২০১০ (১:১৫ অপরাহ্ণ)
আমরা কোরআন এবং হাদিসের মাধ্যমে জানি –
হযরত মুসা আলাইহিস্ সালামের উম্মতগণকে মুসা আলাইহিস্ সালাম আল্লাহর দেয়া মু’জিজা দেখালেন, জালিম ফিরাউনের হাত থেকে উদ্ধার করলেন, তাদের মান্না সালোয়া খাওয়ালেন অত:পর যখন তাদের যখন বললেন তোমরা গরু কোরবানী দাও, তারা অনেক বাহানা করলো। তাদের নিষেধ করলেন তোমরা আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করোনা, তারা গাভী বানিয়ে পুজা আরম্ভ করলো। তাদের হুকুম দেওয়া হলো অত্যাচারী ইসরাইলি শাষকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। তারা বললো – আপনি আর আপনার আল্লাহ গিয়ে যুদ্ধ করেন (নাউজুবিল্লাহ)। পরিনামে হযরত মুসা আলাইহিস্ সালামের উম্মতগণ আল্লাহ ‘গজব’ কিনে নিলো।
হযরত ঈসা আলাইহিস্ সালামের উম্মতের জন্য তাদের ঈমানের অগ্নি-পরীক্ষা ছিল হযরত মারয়াম আলাইহিস্ সালামের গর্ভে হযরত ঈসা আলাইহিস্ সালামের অলৌকিক ভাবে জন্ম । যাকে ইহুদিরা ভেবেছিল আপ সাইড ডাওন। তার পর তাঁর মু’জিজাগুলোকে , তাঁর কিতাবকে, তাঁর শিক্ষাকেও তারা আপ-সাইড-ডাওন করে ফেলে। সর্বোপরি তাঁকেই তাঁরা ক্রসবিদ্ধ করে চির বিদায় করার চেষ্টা করে।
এতেই শেষ হয়নি, হযরত ঈসা আলাইহিস্ সালামকে আল্লাহ তুলে নেওয়ার পরের জেনারেশন (তাঁর উম্মতগণ) আরো বড় ফিতনায় লিপ্ত হয়। তারা তার নামে কিতাব নিয়ে হাজির হয় তাদেরও পরবর্তী জেনারেশনের জন্য।
আল্লাহ ঘোষনা করেন তারা ‘পথভ্রষ্ঠ’ ।
প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতের উম্মতের বৈশিষ্ট হলো যখন তাদের কাছে যখন তাওহিদ আসলো তাদের অধিকাংশ তা মেনে নিল, যখন তাদের বলা হলো তোমরা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করো, তারা সংখ্যায় অল্প হয়েও বদর, উহুদ, খন্দক, হুনাউন সহ অসংখ্য যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লো। যখন তাদের বলা হলো আল্লাহকে কর্জ দিতে, তারা যা কিছু ছিল তার সবই দিয়ে দেওয়ার দৃষ্টান্ত হাজির করলো। এই উম্মতের উপর ঈমানের হাজারো অগ্নিপরীক্ষায় উম্মত ইজ্জতের সাথে উত্রে গেলো । নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতেই বেহেস্তী সাহাবীদের নাম ঘোষনা করলেন। প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতের জন্য নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসংখ্যবার দোয়া করেছেন।
উম্মতের জেনারেশনের মধ্যে যারা কোরআন-সুন্নাহর উপর অটল থাকবে তাদের জন্য যেমন রয়েছে সুসংবাদ তেমনি অমান্যকারীদের জন্য রয়েছে কঠিন আজাবের দুঃসংবাদ। এতেই কি শেষ?
কেয়ামতের আগে এই উম্মতকে ঈমানের অগ্নি-পরীক্ষার অসংখ্য পাহাড় পাড়ি দিতে হবে। কি সেই অগ্নি-পরীক্ষা? জিহাদ? কিতাল? শিরক? ইয়াজুজ-মা’জুজ? দাজ্জাল? রিবা? সম্পদের আসক্তি? ফিতনা? মৃত্যুর প্রতি ঘৃণা? দুনিয়ার ভালবাসা???
এসবকি উম্মাহ একের পর এক ফেস করছে না? কিন্তু কিভাবে মোকাবেলা করছে। পরাজিত হচ্ছে? মার খাচ্ছে? কিভাবে? কেন? সমাধান কি? সমাধান ? জালেমরা ইসলামকে কোথায় এনে দাঁড় করিয়েছে ? উম্মাহর একক প্রচেষ্টা কি? সম্মিলিত প্রচেষ্টা কি? কোথায় সেই ঈমাম? কোথায় সেই অপ্রতিরোধ্য জামাত???
আমরা কি নেশা-গ্রস্থের মত ঘুমিয়ে পড়লাম?
Processing your request, Please wait....












এর সমাধান কি ? আমাদের কি করা উচিত ?
@হাফিজ,
আমাদের কি করা উচিত ?
- এই দোয়াটি বেশি বেশি পড়া:
“আল্লাহুম্মা ইন্নি আজুবিকা মিন আজাবিল কাব্র, ওমিন আজাবিন্নার, ওয়ামিন ফিতনাতিল মাহ্ইয়ায়া ওয়ামামাতি, ওয়ামিন ফিতনাতিল মাসিহ্-আদ-দাজ্জা্ল ” – হাদিস ২৩:৪৫৯ বোখারী।
শুধু তাইনয়, আরো যে সকল আমল হাদিসে উল্লেখ আছে সেগুলোও নিয়মিত আমল করতে সচেষ্ট হওয়া।
- ইয়াজুজ-মাজুজ এর ফিতনা থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত সূরাতুল কাহ্ফ পড়া।
- পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা। কোন ওয়াক্তে নিজেকে জামাতে না দেখলে, কিংবা দেরি করে ফেললে নিজেকে এই বলে তিরস্কার করা যে আমি কবরের আজাবের ব্যাপারে গাফেল হয়ে গেছি।
- নিজের ইবাদতে প্রাণ সঞ্চার করবার জন্য প্রয়োজনীয় সূরা, দোয়া যেগুলো আমরা দৈনন্দিন জীবনে বেশি বেশি পড়ে থাকি সেগুলোর বাংলা অর্থ মুখস্ত করে নেওয়া। কোরআন হাদিসের বিভিন্ন তফসীর নিয়মিত অধ্যয়ন করা।
-সুদ, ঘুষকে নিজের, পরিবারের ও সমাজের জন্য হারাম করে নেওয়া। হালাল রুজির জন্য আল্লাহর স্বরণাপন্ন হওয়া ও হালাল রুজি তালাশ করা।
-টিভি আমাদের ও পরিবারের সবার ব্রেইন ওয়াসের কারিগর। তাই পারলে টিভিকে মাছের বাসার জন্য বাড়ীর পুকুরের মাঝখানে ফেলে দেওয়া। নিজের ও পরিবারের জন্য বিকল্প বিনোদনের ব্যবস্থা করা।
- এক ভাই তার লেখা এক বইয়ে লিখেছেন,
এখনতো সংঘবদ্ধ মুসলমান শক্তির উম্মেষ হবার সম্ভাবনা প্রায় শূন্য।
আমাদের এখন কি করা উচিৎ? এর উত্তর দিয়েছেন আল্লাহপাক – অন্যের পানে তাকিওনা। জেহাদের গুরুদায়িত্ব ক্বাতেল পর্যন্ত তোমার কর্তব্যটুকু তুমি করে যাও কারণ তোমার দায়িত্ব পালন সম্পর্কে তুমিই জিজ্ঞাসিত হবে। অপরাপর মুমিনদেরকে উদ্বুদ্ধ করে চলো। তোমার আগ্রহে ও একাগ্রতায় যদি আল্লাহ সন্তুষ্ট হন – কাফের দমন কাজটি করবেন তিনি, কারণ এটি তাঁর কাজ – তোমার নয় ( সূরা আন নিসা – আয়াত-৮৪)
হুযাইফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“…….ইসলামের একটি দলে বা জামাতে আবদ্ধ হও দৃঢ়তার সাথে; নির্বাচন কর সত্য ইমাম বা নেতা এবং আনুগত্য করো সে নেতৃত্বের”
আমি বল্লাম (হযরত হুযাইফা (রাঃ) )- যদি মুসলমানের একতাবদ্ধ দল বা সত্য জামাত কিংবা আমীর না থাকে?
তিনি বল্লেন – “মুখ ঘুরিয়ে নাও আর সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করো সেই সব “ফিরক্কা” দের হতে যারা ইসলামের সত্য জামাত সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে, যাদের বাইয়্যাত বা শপত নেই। চলে যাও দূর হতে দূরান্তে, দুর্গম অঞ্চলেও যদি চলে যেতে হয়। সেখানে যদি খাদ্যের অভাব হয় যে বৃক্ষের মূল চিবাতে হয় – তাই করো। এভাবে ধীরে ধীরে খাদ্যের অভাবে যদি মৃত্যু তোমাকে জয় করে নেয় – তবু শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত ইসলামের সঙ্গে বিশ্বাস ঘাতকতা করো না। “
@হাসান আল বান্না,
টিভি আমাদের ও পরিবারের সবার ব্রেইন ওয়াসের কারিগর। তাই পারলে টিভিকে মাছের বাসার জন্য বাড়ীর পুকুরের মাঝখানে ফেলে দেওয়া। নিজের ও পরিবারের জন্য বিকল্প বিনোদনের ব্যবস্থা করা।
অনেকদিন পর একটি মনের কথা শুনলাম । আপনার সাথে ১০০% সহমত ।
@হাফিজ,
অনেকদিন থেকে ইচ্ছে এই মহৎ কাজটি করবো। কিন্তু ঘরের সবাই এর ঘোর বিরোধী। অপেক্ষায় আছি সেই সুযোগের। দোয়া করবেন।
@দ্য মুসলিম এবং হাফিজ,
টিভি এবং ইন্টারনেট দুটোর মধ্যেই বিশাল বিশাল সব ফিৎনা।
কিন্তু ইন্টারনেট অনেক কাজেরও বটে, টিভি যেটার ধারেকাছেও যেতে পারে নাই।
সো টিভি ভাই মুর্দাবাদ
।
@মালেক_০০১,
ইন্টারনেটও আরেক ভয়ংকর ফাসাদ।
পৃথিবীর ইতিহাসে ইতিপূর্বে পর্ণগ্রাফির এতো প্রসার আর কোনো মাধ্যমে ঘটেনি। অপ্রতিরোধ্য এই ফাসাদ অল্প সময়ের মধ্যেই পৃথিবীর সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। স্বপ্নাতুর, স্বপ্নভূক, অলস-অসুস্থ জেনারশন তৈরীর পেছনে এর ভূমিকাও ব্যাপক।
তবে ঈমানদারের তরবারী ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্যেই ব্যবহৃত হয়।
@হাসান আল বান্না, সহমত । ইন্টারনেটে এর চেয়েও বেশী ক্ষতি করছি । কেননা কয়জন আর ইন্টারনেটে ইসলামিক সাইট পড়ে ?
@মালেক_০০১,
@হাসান আল বান্না,
- পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা। কোন ওয়াক্তে নিজেকে জামাতে না দেখলে, কিংবা দেরি করে ফেললে নিজেকে এই বলে তিরস্কার করা যে আমি কবরের আজাবের ব্যাপারে গাফেল হয়ে গেছি।
একদম খাটি কথা বলেছেন ।
@হাসান আল বান্না,
হুযাইফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“…….ইসলামের একটি দলে বা জামাতে আবদ্ধ হও দৃঢ়তার সাথে; নির্বাচন কর সত্য ইমাম বা নেতা এবং আনুগত্য করো সে নেতৃত্বের”
আমি বল্লাম (হযরত হুযাইফা (রাঃ) )- যদি মুসলমানের একতাবদ্ধ দল বা সত্য জামাত কিংবা আমীর না থাকে?
তিনি বল্লেন – “মুখ ঘুরিয়ে নাও আর সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করো সেই সব “ফিরক্কা” দের হতে যারা ইসলামের সত্য জামাত সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে, যাদের বাইয়্যাত বা শপত নেই। চলে যাও দূর হতে দূরান্তে, দুর্গম অঞ্চলেও যদি চলে যেতে হয়। সেখানে যদি খাদ্যের অভাব হয় যে বৃক্ষের মূল চিবাতে হয় – তাই করো। এভাবে ধীরে ধীরে খাদ্যের অভাবে যদি মৃত্যু তোমাকে জয় করে নেয় – তবু শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত ইসলামের সঙ্গে বিশ্বাস ঘাতকতা করো না। “
গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ।
মুল হাদিসটির রেফারেন্স কি আপনার জানা আছে?
@দ্য মুসলিম,
মুল হাদিস টি বোখারী – বুক-৫৬, হাদিস-৮০৩
@হাসান আল বান্না, একিই হাদিস একটু ভিন্নভাবে আরো একটি হাদিস গ্রন্থে এসেছে যার মূল বক্তব্য মূলত একিই। ইনসা-আল্লাহ, চেষ্টা করবো সেই রেফারেন্সটাও আপনাকে দিতে।
@হাসান আল বান্না,
এর উত্তর দিয়েছেন আল্লাহপাক – অন্যের পানে তাকিওনা। জেহাদের গুরুদায়িত্ব ক্বাতেল পর্যন্ত তোমার কর্তব্যটুকু তুমি করে যাও কারণ তোমার দায়িত্ব পালন সম্পর্কে তুমিই জিজ্ঞাসিত হবে। অপরাপর মুমিনদেরকে উদ্বুদ্ধ করে চলো। তোমার আগ্রহে ও একাগ্রতায় যদি আল্লাহ সন্তুষ্ট হন – কাফের দমন কাজটি করবেন তিনি, কারণ এটি তাঁর কাজ – তোমার নয় ( সূরা আন নিসা – আয়াত-৮৪)
এখানে একটু ভূল হয়েছে মনে হয়।
সুরা নিসার ৮৪ নং আয়াতের অর্থ হলোঃ
আল্লাহর রাহে যুদ্ধ করতে থাকুন, আপনি নিজের সত্তা ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ের যিম্মাদার নন! আর আপনি মুসলমানদেরকে উৎসাহিত করতে থাকুন। শীঘ্রই আল্লাহ কাফেরদের শক্তি-সামর্থ খর্ব করে দেবেন। আর আল্লাহ শক্তি-সামর্থের দিক দিয়ে অত্যন্ত কঠোর এবং কঠিন শাস্তিদাতা।
উপরের অংশটুকু কোন আয়াত থেকে গৃহিত বলতে পারবেন?
@দ্য মুসলিম, খেয়াল করুন এটা একজন লেখক তার বইয়ে একই প্রসংগে লিখতে গিয়ে আয়াতের ব্যাখ্যাটি দিয়েছেন।
ব্যাখ্যাটি গতানুগতিক ট্রান্স্লেশন এই বাইরে কোরআনের আরো কিছু আয়াতের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যাখ্যা। আয়াত রেফারেন্সটা এই জন্যই আমি উল্লেখ করেছি যাতে পাঠকমনে জাগা প্রশ্নের উত্তর যেনো সে নিজেই এখান থেকে বের করতে পারে।
@হাসান আল বান্না, আসুন পাশাপাশি দেখাযাক –
- প্রথম লাইনে লেখক ‘পাঠককে ‘ কোরআনের আলোকে শিক্ষা দিচ্ছেন, যা
- দ্বিতীয় লাইনে আল্লাহ পাক আল্লাহর রাসুলকে নির্দেশ দিচ্ছেন।
- (অন্যের পানে তাকিওনা। জেহাদের গুরুদায়িত্ব ) ক্বাতেল পর্যন্ত তোমার কর্তব্যটুকু তুমি করে যাও
- আল্লাহর রাহে যুদ্ধ করতে থাকুন,
- কারণ তোমার দায়িত্ব পালন সম্পর্কে তুমিই জিজ্ঞাসিত হবে।
- আপনি নিজের সত্তা ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ের যিম্মাদার নন!
- অপরাপর মুমিনদেরকে উদ্বুদ্ধ করে চলো।
- আর আপনি মুসলমানদেরকে উৎসাহিত করতে থাকুন।
- (তোমার আগ্রহে ও একাগ্রতায় যদি আল্লাহ সন্তুষ্ট হন ) কাফের দমন কাজটি করবেন তিনি ( কারণ এটি তাঁর কাজ – তোমার নয় )
- শীঘ্রই আল্লাহ কাফেরদের শক্তি-সামর্থ খর্ব করে দেবেন।
-
- আর আল্লাহ শক্তি-সামর্থের দিক দিয়ে অত্যন্ত কঠোর এবং কঠিন শাস্তিদাতা।
@হাসান আল বান্না,
আমিও পরে বুঝতে পেরেছিলাম। তারপরও কোরআনের আয়াতগুলো বোল্ড করে দিলে ভালো হতো। তা নাহলে যাচাই করার আগে সবাই মনে করবে ওগুলো সবগুলোই কোরআনের আয়াত।
@দ্য মুসলিম,
সহমত।