মহান আল্লাহর এক মহান কুদরত।পড়ুন,বুঝুন, জানুন। ৩২ বছর পর অক্ষত লাশ উদ্ধার!!!
লিখেছেন: ' এম এম নুর হোসেন' @ বুধবার, জুন ২০, ২০১২ (৪:৪৩ অপরাহ্ণ)
মহান আল্লাহর কুদরত দেখুন।আর আল্লাহকে চিনুন।তিনি কেমন কুদরত ওয়ালা।আল্লাহু আকবার!!! ৩২ বছরপরও একজম মানুষের লাশ এভাবে অক্ষত পাওয়া বিশ্ব জাহানের মালিক আল্লাহ পাকের কুদরতে সম্ভব।আল্লাহ পাক কিনা পারেন। দুনিয়ার মানুষদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য মাঝে মাঝে দু,একটি কুদরত প্রকাশ করে দেন।যে ব্যাক্তি আল্লাহকে রাজি-খুশি করে কবরে যেতে পারবে,তাদেরকে আল্লাহ পাক কবরের জিন্দেগীতে স্পেশাল মর্যাদা দিয়ে থাকেন।তার বাস্তব একটি নমুনা।
আল্লাহ পাক বলেন- আর যারা আল্লাহর রাস্তায় জীবন দেয়, তাদেরকে তোমরা মৃত বলোনা। বরং তারা জীবিত! কিন্তু তোমরা তা উপলব্দি করতে পারোনা।( আল কুরআন)
রাসুলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম বলেন- কারো কারো কবরটা জান্নাতের বাগান হয়ে যাবে,আবার কারো কারো কবরটা জান্নাতের গর্ত হয়ে যাবে। (আল-হাদিস)
আসুন আমরা কুরআন ও হাদিসের আলোকে একজন আল্লাহ ওয়লার একটি বাস্তব ঘটনা পড়ে নেই।পাশা পাশি এর থেকে আমরাও শিক্ষা গ্রহন করি।
কুড়িগ্রামে ৩২ বছর পর অক্ষত লাশ উদ্ধার
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে বছির উদ্দিন (ঘুঘু মুন্সী) নামের এক ব্যক্তির লাশ দাফনের ৩২ বছর পর অক্ষত অবস্থায় কবর থেকে উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী। এ সময় কাফনের কাপড়ও অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে।এলাকাবাসী জানায়, ধরলা নদীর ভাঙনে কবর ভেঙে গেলে এলাকাবাসী ভাঙা কবর থেকে বছির উদ্দিন মুন্সীর লাশ উদ্ধার করে সোমবার বিকালে ফের কবরস্থ করেছে। এ আশ্চর্যজনক ঘটনাটি ঘটেছে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের চর কৃষ্ণপুর গ্রামে। এর ৮ বছর আগেও ধরলার ভাঙনের মুখে তার লাশ অক্ষত অবস্থায় কবর থেকে বের হলে গ্রামবাসী কৃষ্ণপুর ঈদগাহ কবরস্থানে দাফন করে। এবারও কবরস্থানটি ভাঙনের কবলে পড়ে লাশ বের হয়ে এলে গ্রামবাসী উদ্ধার করে ধরলা নদীর পূর্ব প্রান্তের চরমাধবরাম গ্রামের ফজলুল করীম (রহ.) জামিয়া ইসলামিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গণে তৃতীয়বারের মতো দাফন করে।
এদিকে ৩২ বছর পর লাশ অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে এমন খবর মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। এ সময় কুড়িগ্রামসহ আশপাশের এলাকার হাজার হাজার মানুষ লাশটি একনজর দেখার জন্য ছুটে আসেন। তবে ইসলামী শরিয়ায় বাধ্যবাধকতা থাকায় লাশের মুখ কাউকে দেখতে দেয়া হয়নি।ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া মাদরাসার মুহতামিম মুফতি আবুল হাসান আনছারী বলেন, লাশের শরির ও মুখ দেখে মনে হয় মানুষটি এই বুঝি ঘুমিয়ে গেলেন।
ঘুঘু মুন্সীর ছেলে হজরত আলী ও আশরাফ আলী জানান, ৩২ বছর আগে তার বাবার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়। তিনি দীর্ঘদিন গ্রামের মসজিদে ইমামতী করেছেন। এছাড়াও তিনি চরমোনাইর পীর সৈয়দ এসহাক (রহ.) ও সৈয়দ ফজলুল করীম (রহ.)-এর মুরীদ থাকার সুবাদে সর্বদা আল্লাহর ইবাদত বন্দেগি ও জিকির-আসকারে লিপ্ত থাকতেন।
সংশিল্গষ্ট এলাকার ইউপি সদস্য তৈয়ব আলী জানান, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় আলেম-ওলামাদের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করে ফের দাফন করা হয়েছে।লাশ দাফনের সময় ঘটনাস্থলে আসা সদর থানার এসআই আবদুল হাই জানান, লাশের ওয়ারিশদের এ ব্যাপারে কোনো আপত্তি না থাকায় লাশ দাফনের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই।লাশ দাফনের সময় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবদুল আজিজ, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ, পৌর মেয়র নুর ইসলাম নুরু, সাবেক মেয়র আবু বকর সিদ্দিক, জেলা মুজাহিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক সহ মুজাহিদ কমিটি পীর সাহেব চরমোনাইর শত শত মুরিদান সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
হে আল্লাহ! আমাদেরকেও আপনার প্রিয় বান্দাদের সাথে কবুল করে নিন মাবুদ।এবং আপনার এ বান্দাকেও জান্নাতের মধ্যে উচু মাকাম দান করুন। [-O
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/06/20/150586
সুবাহানাল্লাহ।শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
@জাহিদ, আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
সত্যিই মহান আল্লাহর এক মহান কুদরত। হে আল্লাহ! আমাদেরকেও আপনার প্রিয় বান্দাদের সাথে কবুল করে নিন মাবুদ।এবং আপনার এ বান্দাকেও জান্নাতের মধ্যে উচু মাকাম দান করুন।
@জাহিদ, হে আল্লাহ! আমাদেরকেও আপনার প্রিয় বান্দাদের সাথে কবুল করে নিন মাবুদ।এবং আপনার এ বান্দাকেও জান্নাতের মধ্যে উচু মাকাম দান করুন।
ভাই, কিছু মনে করবেন না। যদি সত্য হয় তাহলে সেটা সতি্যই আশ্চর্যজনক। কিন্তু ছবি দেখে কিন্তু তেমন কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
@হাফিজ, যে কোন জিনিষ যাচাই করা ভাল। আর আপনার জন্যই দেখুন
@হাফিজ, http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/06/20/150586