হজ প্যাকেজ প্রত্যাহারে দুই মন্ত্রণালয়কে লিগ্যাল নোটিশ, আমরা একমত।আসুন সকলে মিলে এই জুলুমের প্রতিবাদ জানাই
লিখেছেন: ' এম এম নুর হোসেন' @ বুধবার, মে ২৫, ২০১১ (৩:২৯ অপরাহ্ণ)
হজ্জ মহান আল্লাহর পবিত্র বিধান। সম্পদ ওয়লা মুসলমানগন আল্লাহর ঘরে গিয়ে হজ্জ পালনের মাধ্যমে আল্লাহর বিধান পালন করে থাকে। অথচ এই মহান ইবাদাতে সরকারের সীমাহীন জুলুম দিগুন ভাড়া নেওয়া। একটি মুসলিম প্রধান দেশের সরকারের উচিত ছিল ভাড়া কমিয়ে মানুষকে ইবাদতে সহযোগিতা করা। অথচ তা নাকরে মানুষ যাহাতে ইবাদাত থেকে মূখ পিরিয়ে রাখে, মনে হয় সরকার গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে । গত বছর হজ্জ প্যাকেজ ছিল ২,৩০,০০০টাকা, সেই প্যাকেজ এবছর ২,৬০,০০০-৭০,০০০হাজার টাকা। এই এক জঘন্যতম জুলুম। আমরা এই জুলুমের তীব্র নিন্দা জানাই ।
স্টাফ রিপোর্টার
সরকার ঘোষিত হজ প্যাকেজ আগামী ৫ দিনের মধ্যে প্রত্যাহারের জন্য দুটি মন্ত্রণালয়কে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী আশরাফ উজ্জামান গতকাল ধর্ম এবং বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিবকে এ নোটিশ পাঠিয়েছেন।
নোটিশে গত ২৯ মার্চ সরকার চলতি বছরের হজ প্যাকেজ ২ লাখ ৫৯ হাজার ৪২ টাকা নির্ধারণ করে জারি করা সার্কুলার আগামী ৫ দিনের মধ্যে প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ঢাকা- জদ্দা-ঢাকা স্বাভাবিক বিমান ভাড়া ৫০ হাজার ৭০০ টাকা। অথচ প্যাকেজে হজে যাওয়া-আসা বিমান ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ৪১০ টাকা। যা স্বাভাবিক ভাড়ার চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি। হজ গমনেচ্ছুদের জন্য বিষয়টি কষ্টদায়ক। তাছাড়া এর ফলে হজযাত্রী পরিবহনে নিয়োজিত বিদেশি বিমান সংস্থাগুলো ভাড়া বাবদ বাড়তি বিপুল পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ থেকে নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
নোটিশে আরও বলা হয়, গত বছর ঢাকা-জেদ্দা-ঢাকা স্বাভাবিক বিমান ভাড়া ছিল ৫২ হাজার টাকা। অথচ প্যাকেজে বিমান ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ৯৬ হাজার টাকা। এতে করেও বিদেশি বিমান সংস্থাগুলো বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়।
বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে প্যাকেজ সংক্রান্ত সার্কুলার প্রত্যাহার করা না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে। এ নোটিশের কপি বিভিন্ন এয়ারলাইন্স, হজ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এবং অ্যাসোসিয়েশন অব এয়ার ট্রাভেল ও বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকেও পাঠানো হয়েছে।
আমার দেশ ২৫.০৫.২০১১
আমরা এই জুলুমের তীব্র নিন্দা জানাই ।
একটি মুসলিম প্রধান দেশের সরকারের উচিত ছিল ভাড়া কমিয়ে মানুষকে ইবাদতে সহযোগিতা করা। অথচ তা নাকরে মানুষ যাহাতে ইবাদাত থেকে মূখ পিরিয়ে রাখে, মনে হয় সরকার গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে ।
@anamul haq, শুকরিয়া ,
দয়াকরে বলবেন- এখানে লেখা ব্লক করার নিয়ম কি?
আসুন সকলে মিলে এই জুলুমের প্রতিবাদ জানাই