পিডিএফ- যুক্তির আলোকে ইসলামের বিধান
লিখেছেন: ' Mahir' @ সোমবার, এপ্রিল ২০, ২০২০ (৩:৩০ অপরাহ্ণ)
মাওলানা আশরাফ আলী থানভী ১৯ আগস্ট, ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে / রবিউস সানী ৫, ১২৮০ হিজরীতে ভারতের উত্তর প্রদেশের থানাভবনে জন্মগ্রহণ করেন। বুজুর্গ হাফেজ গোলাম মোর্তজা পানিপথীর নির্দেশক্রমে নবজাতকের নাম রাখা হয় “আশরাফ আলী”। তাঁর বাবার নাম ছিল আবদুল হক। তিনি উমর রা.এর বংশের লোক ছিলেন আর তাঁর মাতা ছিলেন ছিলেন আলী রা.এর বংশের।আল্লামা থানভী ভাইবোনদের মাঝে সকলের বড় ছিলেন। শৈশবে মাত্র পাঁচ বছর বয়সে তিনি মাকে হারান।
তিনি (উর্দু: اشرف علی تھانوی) ছিলেন একজন দেওবন্দী আলেম, সমাজ সংস্কারক, ইসলামি গবেষক এবং পুরোধা ব্যক্তিত্ব। তিনি ভারতের থানাভবনের নিবাসী হওয়ার কারণে তাঁর নামের শেষে “থানভী” যোগ করা হয়। ভারত উপমহাদেশ এবং এর বাইরেরও হাজার হাজার মানুষ তাঁর কাছ থেকে আত্মশুদ্ধি এবং তাসাওউফের শিক্ষা গ্রহণ করার কারণে তিনি “হাকীমুল উম্মত” (উম্মাহর আত্মিক চিকিৎসক) উপাধিতে পরিচিত। মুসলমানদের মাঝে সুন্নতের জ্ঞান প্রচারের সংস্থা দাওয়াতুল হক তাঁরই প্রতিষ্ঠিত।
শৈশবেই তিনি হাফেয হোসাইন আলী রাহ.-এর কাছে সম্পূর্ণ কুরআন মুখস্থ করেন। ফার্সি ও আরবি ভাষার প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন নিজ গ্রামেই হযরত মাওলানা ফতেহ মুহাম্মদ থানভী রাহ.-এর কাছে। ১২৯৫ হিজরীতে হাকীমুল উম্মত ইসলামি জ্ঞান-বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য দারুল উলুম দেওবন্দে ভর্তি হন। পাঁচ বছর পর ১৯ বছর বয়সে তিনি দেওবন্দের শিক্ষা সমাপ্ত করেন।
১৩০০ হিজরীতে হাকীমুল উম্মত কানপুরের ফয়যে আম মাদ্রাসায় মাসিক ২৫ টাকা বেতনে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। তাঁর জ্ঞানের কারণে তাঁর উপাধি দেয়া হয় বাহরুল উলুম (জ্ঞানের সাগর)।
১৬ রজব, ১৩৬২ হিজরী/ জুলাই ১৯, ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে আল্লামা থানভী থানাভবনে মৃত্যুবরণ করেন।[৭] সেদিন সোমবার ছিল। তাঁর জানাযার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা যফর আহমেদ উসমানী। থানাভবনেই ইশকে বাযান নামক কবরস্তানে মুজাহিদ হাফেয জামেন শহীদ রাহ.-এর মাযারের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
বামে সবুজ বোতামে ক্লিক করুন।
বইটির হার্ডকপি আমার কাছে ছিল। অনেকদিন পরে পিডিএফ কপি পেয়ে ভাল লাগলো। ধন্যবাদ
আলী এবং ওমর (রাঃ) এর টানাটানিতে আশরাফ আলী থানবীর ভাইয়েরা কেউ বাঁচেনি এটা কেমন আকীদা। যদিও এখনে তা উল্লেখ করেননি। বেহেস্তীজেওরে এটা লেখা আছে। আকীদাটা কেমন? শিরকী আকীদা নয় কি?
@ABU TASNEEM, আমি এই ব্যাপারে জানি না। আর এসব অনুসন্ধান করে কোন ফায়দা আছে বলে মনে করি না।
এই ওয়েবসাইটে আর কোন নতুন নিবন্ধ কেউই পোস্ট করতে পারবে না। সুতরাং আমিও এখানে আর লিখছি না