অনেক নাস্তিক বা ইসলাম বিরুধিরা এই ব্লগে ও মুসলিমদেরকে উসকানি দিচ্ছে
লিখেছেন: ' Mujibur Rahman' @ রবিবার, জুন ২৭, ২০১০ (১১:৩৯ পূর্বাহ্ণ)
অনর্থক কথা ও কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা ইসলামের সৌন্দর্য। আল হাদিস।
অনেক নাস্তিক বা ইসলাম বিরুধিরা এই ব্লগে ও মুসলিমদেরকে উসকানি দিতে ব্যস্থ হয়ে পড়েছে। আমরা ইনশাল্লাহ কেউই তাদেরকে পাত্তা দিব না।
১৪৯ বার পঠিত
আপনেযে ইসলামের শত্রু না, তার প্রমান কি?
মিয়া কোনা কাঞ্চিতে বইসা বইসা মশার মত ভ্যন ভ্যন না কইরা, দুনিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখেন।
ইসলাম নিয়ে কি শুরু হয়েছে, ফিল্ডে নামেন। বিভিন্ন সাইটে ইসলাম নিয়ে কি হচ্ছে তা দেখেন, ইসলামের শত্রুদের সাথে সরাসরি জবাবে অংশ নেন আমাদের মত। তানাহলে কেয়ামতের দিন এর জবাব আপনাদের দিতে হবে আল্লাহর সামনে।
@জ্ঞান পিপাষু,
‘আপনেযে ইসলামের শত্রু না, তার প্রমান কি’—হ্যা, হতে পারে আপনার অনুমান সঠিক। তবে তাতে কিছুই আসে যায় না। আমার কর্মের জন্য আমাকে আর আপনার জন্য আপনাকে জবাব দিতে হবে।
ইসলাম বিরুধীরা (শয়তানের দোস্ত) নবীজীর (সাঃ) এর সময় থেকে ইসলামের বিরুদ্ধাচারণ করে আসছে ।এখন তারা আরও তৎপর। অত্যন্তঃ চতুর যারা ছদ্মবেশে তারা মুসলিমদের মধ্যে ঢুকে পড়েছে।ইসলামের নামে নানান দল তৈরী করতে সাহায্য করছে। আলকুরআন বদলায় নি-অথচ আলকুরআনের ধারক বাহক বলে নিজেদের জাহির করে তারা বিশেষ করে আমাদের দেশে কথো বিভেদ সৃষ্ঠি করছে মুসলমানদের মধ্যে। ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু, ইহুদী ও মোশরেকেরা তাদের প্রতি অত্যন্ত খুশী । শুধু বিভন্ন ওয়েব সাইটে কেন তারা মুসলমান নাম নিয়ে ইসলামের উপর নানান বই লিখে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে চলেছে, বহু আগে থেকে। এখন প্রকাশ্যেই বিরুদ্ধাচারণ করে চলেছে। তারা যাই করুক আমাদের তাতে কিছুই আসে যায় না। আমরা যদি সঠিক ভাবে কুরআন ও সুন্নাহকে আকড়ে ধরতে পারি তাহলে , বিদায় হজেজ নবীজী বলেছেন , কেউই আমাদেরকে প্রতারিত করতে পারবে না। ইহুদী ও মোশরেকেরা এদেশে ইদানীং মারাত্বকভাবে তৎপর এবং আমাদের মধ্যে যারা ক্ষমতালোভী স্বার্থণ্বেষীরা, তারাই তাদেরকে প্রশ্রয় দিচ্ছে।
নবীজীর আদর্শ থেকে দূরে গিয়ে প্রতিদিনের জীবনে বিধর্মীদের চালচলনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। আজকাল আমরা ইহুদী ও মোশরেকরদের পণ্য ব্যবহার করে নিজেদর গর্ব বোধ করি।নবীজীর আদর্শে যারা চলতে চান তাদেরকে ইহুদী ও মোশরেকরদের সংগে সুর মিলিয়ে মৌলবাদী বলে থাকি। যারা পেষ্ট ব্যবহার না করে দাঁতন ব্যবহার করেন, পায়ের গিড়ের উপর কাপড় পড়েন তাদের দেখেই মোলবাদী মনে করি । সহীহ হাদিস বাদ দিয়ে সুবিধামত কতকগুলি হাদিস দিয়ে নোট বানিয়ে পালন করি।হাদিসর ভুল ব্যাক্ষা দেই বা যয়ীফ হাদিস মেনে সহীয় হাদিসকে ঢেকে রাখি। বুঝে আলকুরআন পড়তে চাই না বা পড়তে উৎসাহ দেই না। মেয়েদের কবরে যিয়ারত করতে যাওয়া নিষেধ অথচ আমাদের নেত্রীরা প্রায়শই একাজটি করে থাকেন আবার মাঝে মাঝে দল বেঁধে ওমরা পালন করে থাকেন। আমাদের ওলামায়েরা এসব দেখে চোখ বন্ধ করে থাকেন উপরন্তু মুসলমান নামধারী যারা সারাজীবন প্রকাশ্যে ইসলামের বিরুদ্ধাচারণ করে গেছে(আল্লহর লানত হউক তাদের উপর) তাদের যানাজা পড়তে যান।
ইসলামের শত্রুদের সংগে কথা বলে লাভ নেই।নবীজী সর্বাদাই পারত পক্ষে ইহুদীদের সংগে অমিল রাখতে নির্দেশ দিতেন। আমরা এখন অন্তত তাদের পণ্যগুলি বর্জন করে চলতে চেষ্টা করতে পারি। মেয়েদর পর্দার বিষয়ে আলকরআনে সরাসরি নির্দেষ দেয়া আছে- অথচ আমাদের আমরা কজনই তা পালন করাতে পারি।
সহমত । আপনাকেও এগুলো উদঘাটনে এগিয়ে আসতে হবে ।
ISRAEL and the Islamic Government of SAUDI ARABIA
লিখেছেন: ‘ Fiqriyatu Fiddin’ @ রবিবার, জুন ২৭, ২০১০ (১০:২৮ পূর্বাহ্ণ)
http://www.omanforum.com/forums/showthread.php?t=29833 এই লিনক চেক করুন। সাউদি উলামারা কি কিছু বলবেন? দেখা যাক!
mujib7 [ জুন ২৭, ২০১০ at ১১:৩৫ পূর্বাহ্ণ ]
অনর্থক কথা ও কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা ইসলামের সৌন্দর্য। আল হাদিস।
অনেক নাস্তিক বা ইসলাম বিরুধিরা এই ব্লগে ও মুসলিমদেরকে উসকানি দিতে ব্যস্থ হয়ে পড়েছে। আমরা ইনশাল্লাহ কেউই তাদেরকে পাত্তা দিব না।
জবাব
……কিছু সাউদি অন্ধ ভক্ত আছে, তাদের (সাউদিদের) ত্রুটি শ্বিকার করতে নারাজ। স্বাধারণত যারা সাউদি ব্রান্ড ইসলাম তথা ওহাবীইজম এর অনুসারী।