রমজানের পর ফজরের নামাজের আযান পিছায় কেন?
লিখেছেন: ' Mujibur Rahman' @ রবিবার, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১০ (১২:৪৪ অপরাহ্ণ)
রমজান মাসে সব মসজিদে মোটামুটি একই সংগে ফজরের নামাজের আযান দেওয়া হত। দেখা যায় রমজান শেষ হওয়ার সংগে সংগে অধিকাংশ মসজিদে ফজরের নামাজের আযান ১৫ বা ২০ মিনিট পরে দেওয়া শুরু হয়। আজান তো শুধূ নামাজের আহবান না, এতে নামাজের ওয়াক্ত ও ঘোষনা করা হয়। রমজান শেষ হওয়ার পর নিশ্চয়ই সুবে সাদেক হঠাৎ করে পিছায়ে যায় না। আজানের পর বেলা উঠার আগ পর্যন্ত যে কোন সময় নামাজ পড় যেতে পারে যদিও আউয়াল ওয়াক্তে পড়া ভাল কিন্তু আযানের সময় যথাসময়ে ঘোষনা করা বান্চনীয়। বিশেষ করে সাওয়াল মাসে অনেকে নফল রোযা বা কায়যা রোযা রাখেন – এনারা এই আযান পর্যন্ত সেহেরী খেলে সে রোজার দায় দায়িত্ত্ব কে নিবে?
৩৩৯ বার পঠিত
রমজানেও মুয়াজ্জিনের আযান পর্যন্ত সাহরি খাওয়া ঠিক না।
কারণ কোন মসজিদেই ওয়াক্ত হবার সাথে সাথে আযান দেওয়া হয় না, বরং কিছুটা পরেই দেওয়া হয়।
সময় দেখে কিছুটা সময় হাতে রেখে সাহরি শেষ করা উচিত।
@সাদাত,ধন্যবাদ। আমার মূল প্রশ্ন ছিল রমজান শেষ হয়ে গেলে ফজরের আযান অধিকাংশ মসজিদে ১৫-২০ পিছানো নিয়ে।আমাদের পাড়ার মসজিদে রমজানের শেষে আযান ছিল ৪-২৫ মি, গতকাল থেকে ৪-৩০ মি কিন্তু আশে পাশের মসজিদে রমজানের পরের দিন থেকেই আযান দেওয়া হয় প্রায় ৪-৫০ মি। এর যৌক্তিকতা কতটুকু?
বাংলাদেশে শুধু ফযর কেন যোহরের আযান সময় হওয়ার অনেক পরে দেওয়া হয়। হাদীস অনুযায়ী প্রথম ওয়াক্তে নামায পড়া উত্তম। মুসলমানদের উপর যেহেতু পড়া ফরয , আর এটা আদায় করতেই হয়, প্রথম ওয়াক্তে পড়ে নিলেই তো ভাল। মধ্যপ্রাচ্যে দেখছি, তারা আওয়াল ওয়াক্তে আযান দেয়, এবং নামাযও পড়ে নেয়।