দোকানে DOLL রাখা প্রসঙ্গে।
লিখেছেন: ' এম জেড এইস ফরিদি' @ সোমবার, জানুয়ারি ২৪, ২০১১ (৮:৫৪ অপরাহ্ণ)
আজকাল দোকানে বিশেষ করে কাপড়ের দেকানে DOLL বা পুতুলকে শাড়ী পড়িয়ে সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর মাধ্যমে দোকানীরা তাদের পণ্য প্রদশর্নীর ব্যবস্থা করে থাকে, যা সম্পূণর্ নাজায়িজ। মূলত পোষাকের ব্যবসা মূলত হালাল হলেও এভাবে নাজায়িজ বস্তু ব্যবহার করে ব্যবসা পরিচালনা করার কারণে উক্ত ব্যবসা নাজায়িজ ব্যবসায় রূপান্তিরত হয়। একজন মুসলিম ব্যবসায়ী হিসাবে অবশ্যই এগুলো পরিত্যাগ করতে হবে।
হাদীছ শরীফে আছে, (হাদীছ নং-০১) যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না।
(হাদীছ নং-০২) মহানবী (সা) প্রাণীর ছবি বিশিষ্ট কোন কাপড় বা বস্তু গৃহে পেলে, তা ভেগ্গে ফেলতেন অথবা ছিড়ে ফেলতেন কিংবা নষ্ট করে দিতেন।
(হাদীছ নং-০৩) কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে ভাস্কযের তৈরীকারক ও ছবি অঙ্কনকারীর (মুসলিম শরীফ: ২/২০১)
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।
Processing your request, Please wait....
(২ভোট, গড়: ৪.৫০)
asob bishoy-a protita muslimer khial rakha uchit.
Sharon kori-a debar janno apnake donnobad.
@hafes_alamin,thank you for your good comments. jajakallahu ta’ala.
@mzh_faridi, ব্রাদার বাংলায় লেখেন না কেনো ?
@ম্যালকম এক্স, ধন্যবাদ।
আজকাল দোকানে বিশেষ করে কাপড়ের দেকানে DOLL বা পুতুলকে শাড়ী পড়িয়ে সাজিয়ে রাখা হয়। এগুলোর মাধ্যমে দোকানীরা তাদের পণ্য প্রদশর্নীর ব্যবস্থা করে থাকে, যা সম্পূণর্ নাজায়িজ।
সহমত ।
@ম্যালকম এক্স,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
দুআ প্রার্থী। আল্লাহ পাক যেন আমাদের সকলকে আমলের তাওফীক দান করেন।
সেই সঙ্গে সহমত প্রকাশের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাযা দান করুন।
আফসোস নিজেদের প্রতি আমরা শুধু খৃষ্টানদের কালচার গ্রহন করেছি। যে গুলি আমাদের দ্বীন ও ঈমানের জন্য খুব ক্ষতিকারক।
@rasel ahmed,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
আল্লাহ বলেন: ইহুদী ও খ্রীষ্টানরা কখনই আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, যে পর্যন্ত না আপনি তাদের ধর্মের অনুসরণ করেন। বলে দিন, যে পথ আল্লাহ প্রদর্শন করেন, তা’ই হল সরল পথ। যদি আপনি তাদের আকাঙ্খাসমূহের অসুসরণ করেন, ঐ জ্ঞান লাভের পর যা আপনার কাছে পৌছেছে, তবে কেউ আল্লাহর কবল আপনার উদ্ধারকারী ও সাহায্যকারী নেই।
আমি যাদেরকে গ্রন্থ দান করেছি, তারা তা যথাযথভাবে পাঠ করে। তারাই উহার প্রতি বিশ্বাস করে। আর যারা তা অবিশ্বাস করে, তারাই হবে ক্ষতিগ্রন্থ।
সূরা বাক্বারা: আয়াত-১২০-১২১।
আফসোস থেকেই গোনাহের প্রতি অনুশোচনা সৃষ্টি হয়। তাই আসুন আমরা সকলে বিগত জীবনের গোনাহের জন্য কায়োমনোবাক্যে মহান আল্লাহ তায়ালার নিটক খালেছ দিলে তাওবা করি। আল্লাহ আমাদের মাফ করুন।
@mzh_faridi, আপনাকে ধন্যবাদ, جزاك الله
@rasel ahmed, আল্লাহ পাক আপনাকে উত্তম পরিণাম দান করুন।