লগইন রেজিস্ট্রেশন

কুরআন মজীদ ও সহীহ হাদীসের আলোকে রোযার গুরুত্ব ও ফযীলত

লিখেছেন: ' musafir mahmud' @ মঙ্গলবার, জুলাই ১৭, ২০১২ (১২:২১ পূর্বাহ্ণ)

রমযনের রোযা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। ঈমান, নামায ও যাকাতের পরই রোযার স্থান। রোযার আরবি শব্দ সওম, যার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। পরিভাষায় সওম বলা হয়-প্রত্যেক সজ্ঞান, বালেগ মুসলমান নর-নারীর সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোযার নিয়তে পানাহার, স্ত্রী সহবাস ও রোযাভঙ্গকারী সকল কাজ থেকে বিরত থাকা। সুতরাং রমযান মাসের চাঁদ উদিত হলেই প্রত্যেক সুস্থ, মুকীম প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং হায়েয-নেফাসমুক্ত প্রাপ্তবয়স্কা নারীর উপর পূর্ণ রমযান রোযা রাখা ফরয। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

বরাহে করম! রাকাত-সংখ্যা নিয়ে বিবাদ ছাড়ুন, নিজ নিজ ত্রুটি সংশোধন করুন

লিখেছেন: ' musafir mahmud' @ সোমবার, জুলাই ১৬, ২০১২ (১১:৫৫ অপরাহ্ণ)

বরাহে করম! রাকাত-সংখ্যা নিয়ে বিবাদ ছাড়ুন, নিজ নিজ ত্রুটি সংশোধন করুন(কপি পেস্ট)
মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক

(না পড়ে মন্তব্য করবেননা)

রমযানুল মুবারক মুমিনের ঈমানী তারবিয়তের বিশেষ মাস। এ মাসেই একজন মুমিনকে সারা বছরের ঈমানী শক্তি ও তাকওয়ার পাথেয় সংগ্রহ করতে হয়। এজন্য এই মাসে একদিকে যেমন অতিরিক্ত ব্যস্ততা থেকে মুক্ত থাকা উচিত তেমনি সব ধরনের বিবাদ-বিসংবাদ থেকেও পুরাপুরি পবিত্র থাকা উচিত।
আবু হুরায়রা রা. বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

إذا كان صوم أحدكم فلا يَرْفُثْ، ولا يَصْخَبْ، فإن سابَّه .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

ইসলাম অর্থ শান্তি নয়, আত্মসমর্পণ !!

লিখেছেন: ' jamalkhan' @ শনিবার, জুলাই ১৪, ২০১২ (২:৩১ অপরাহ্ণ)

অনেকেই ইসলাম শব্দের অর্থ করেন শান্তি। বর্তমানে বিভিন্ন রাজনৈতিক বক্তৃতায়, আলোচনায় প্রাজ্ঞজনেরা ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলে আখ্যায়িত করে থাকেন, তাদের সারবক্তব্য হল ইসলাম খুব নিরীহ, গোবেচারা টাইপের একটি ধর্ম। অনেকটা খ্রীস্টবাদের একগালে চড় দিলে আরেক গাল পেতে দাও, তোমরা কোর্তা নিয়ে গেলে জোব্বাটিও দিয়ে দাও – এমন। আসলেই কি তাই? বরং এটা সত্যের চরম অপলাপ। উদ্দেশ্য প্রণোদিত চক্রান্তের একটি অংশ মাত্র।

ইসলাম আরবী শব্দ যার অর্থ আত্মসমর্পন করা। আর শান্তির আরবী শব্দ হচ্ছে সালাম।

আরবী ভাষার বিখ্যাত ও সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অভিধান ইবনে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

“ভালবাসবো বাসবো রে বন্ধু”

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১১:০৭ পূর্বাহ্ণ)

অফিস থেকে ফিরছিলাম, রিকসা থেকে যেখানে নামলাম, সেখানে অচেনা দু’টো ছেলে আর একটা মেয়ে দাঁড়ানো, একটা রিকসা দাঁড়ানো পাশে। সেই মেয়েটার বান্ধবীকে সম্ভবত একটা’ ছেলে ‘লাইক’ করে, সেই কথাটা বন্ধুটা মেয়েটাকে বলছিল বলে বুঝলাম। মেয়েটা কিছু একটা উত্তর দিলো। পরে শুনলাম বন্ধুটি মেয়েটিকে বলল, ”ও কি ফ্রেন্ডশিপ টাইপের রিলেশনও করবেনা?”। মেয়েটা রিকশায় উঠতে উঠতে বলল, “তোমরা রাগ কইরো না, ঠিকাছে? ভালো থাইকোওও, বাআআই!! ” (একটু সুর করে)

বেচারা প্রেমিক ছেলেটা কষ্টে স্তব্ধ হয়ে দাঁড়ানো। সারাদিন কাজের চাপে সময় কাটানোর পর দিনশেষে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

ইবাদতে মধ্যমপন্থা অবলম্বন

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১১:০৩ পূর্বাহ্ণ)

আল্লাহ তাআলা বলেন,

طه مَا أَنزَلْنَا عَلَيْكَ الْقُرْآنَ لِتَشْقَىٰ

ত্বা-হা- । তোমাকে কষ্ট দেওয়ার জন্য আমি তোমার প্রতি কুরআন অবতীর্ন করিনি। (সুরা ত্বাহা: ১-২)

তিনি আরো বলেন,

يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ

আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য সহজ করতে চান, তোমাদের জন্য কঠিনতা তাঁর কাম্য নয়। (সুরা বাক্বারাহ: ১৮৫)

এ প্রসঙ্গে কিছু হাদিস বর্ণনা করা হল-

.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে দানশীলতা ও কৃপণতা

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১০:৫৬ পূর্বাহ্ণ)

মহান আল্লাহ বলেন,
“তোমরা যা কিছু ব্যয় করবে তিনি তার বিনিময় দেবেন।”(সূরা সাবা ৩৯)
তিনি আরো বলেন,
“তোমরা যা কিছু ধন-সম্পদ দান কর, তা নিজেদের উপকারের জন্যই। আল্লাহর সন্তোষটি ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশ্যে তোমরা দান করো না। আর তোমরা যা দান কর, তার পুরস্কার পূর্ণভাবে প্রদান করা হবে এবং তোমাদের প্রতি অন্যায় করা হবে না।” (সূরা বাক্বারাহ ২৭২)
তিনি অন্যএ বলেন,
“তোমরা যা কিছু ধন-সম্পদ দান .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

হজ্জের পরে হাজীদের জন্য করণীয়

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১০:৪৩ পূর্বাহ্ণ)

যে কোন সৎআমল করার পর আমাদের নিকট যে বিষয়টি মূখ্য হয়ে দাঁড়ায় তা হলো: আমল কবূলের বিষয়; কবূল হলো কি হলো না।
নিশ্চয়ই সৎআমল করতে পারা বড় একটি নেয়ামত; কিন্তু অন্য একটি নেয়ামত ব্যতীত তা পূর্ণ হয় না, যা তার চেয়ে বড়, তা হলো কবূলের নিয়ামত। এটি নিশ্চিত যে হজের পর এত কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকার করে তা যদি কবূল না হয়, তবে অবশ্যই এক মহা বিপদ। এর চেয়ে আর বড় ক্ষতি কি রয়েছে যদি আমলটি প্রত্যাখ্যাত হয়। আর দুনিয়া .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মুখে সশব্দে নিয়ত পড়া প্রসঙ্গ

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১০:৩৭ পূর্বাহ্ণ)

নিয়তের অর্থঃ

নিয়ত আরবী শব্দ। এর বাংলা অর্থঃ ইচ্ছা করা, মনস্ত করা, এরাদা করা, সংকল্প করা। (মুনজিদ, ৮৪৯/ ফতহুল বারী, ১/১৭)

শব্দটি আমরা বাংলাভাষী লোকেরাও ব্যবহার করে থাকি। যেমন আমরা বলি: আমি এ বছর হজ্জ করার নিয়ত করেছি। অর্থাৎ ইচ্ছা করেছি মনস্থ করেছি।

নিয়তের গুরুত্বঃ

শরীয়তে নিয়তের গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যক্তির আমল আল্লাহর নিকট গ্রহণীয় হয়না যতক্ষণে বান্দা তার নিয়ত সঠিক না করে নেয়। অর্থাৎ , আল্লাহর জন্যে তাঁর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে না করে নেয়। আল্লাহ বলেনঃ

(তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

ঘুমানো ও জাগ্রত হওয়ার আদব

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১০:২৫ পূর্বাহ্ণ)

ঘুম আল্লাহ তাআলার একটি বিশাল নেয়ামত , এর মাধ্যমে তিনি নিজ বান্দাদের উপর বিরাট অনুগ্রহ করেছেন। এবং তাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন। আর নেয়ামতের দাবি হল শুকরিয়া আদায় করা তথা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আল্লাহ তাআলা বলেন :
وَمِنْ رَحْمَتِهِ جَعَلَ لَكُمُ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ لِتَسْكُنُوا فِيهِ وَلِتَبْتَغُوا مِنْ فَضْلِهِ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ ﴿73﴾ (القصص 73)
তিনিই স্বীয় রহমতে তোমাদের জন্যে রাত ও দিন করেছেন যাতে তোমরা রাত্রে বিশ্রাম গ্রহণ কর ও তার অনুগ্রহ অন্বেষণ কর এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। [1]
.....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফযীলত

লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শুক্রবার, জুলাই ১৩, ২০১২ (১০:১৪ পূর্বাহ্ণ)

বাজারে প্রচলিত বিদ’আত ও ভুলে ভরা বই এ আমরা কুরআনের প্রত্যেকটি সূরার কোন না কোন ফজীলতের কথা পড়েছি। অথচ এগুলো অনেকাংশেই দুর্বল ও জাল হাদিসের উপর ভিত্তি করে লেখা। এখানে কুরআনের যেসব সূরা ও আয়াতের কথা সহীহ হাদিসে বিশেষ গুরুত্বের সাথে উল্লেখিত হয়েছে, সে হাদিসগুলো একত্রে উপস্থাপন করা হল।
সূরা ফাতিহা

১) আবু সাইদ রাফে’ ইবনে মুআল্লা (রাঃ) হতে বর্নিত, তিনি বলেন, একদা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে বললেন, “মসজিদ থেকে বের হবার পূর্বেই তোমাকে কি কুরআনের সব চেয়ে বড় (মাহাত্ম্যপূর্ণ) সূরা শিখিয়ে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>