“লিভ টুগেদার” মহামারী আকার ধারণ। এখন ছড়িয়ে পড়ছে ছোট ছোট শহরগুলুতেও
লিখেছেন: ' রাসেল আহমেদ' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ২৩, ২০১১ (৯:৪১ পূর্বাহ্ণ)
রাস্তা ঘাটে চলতে গিয়ে চোখ দুটি মোর কত কিছু দেখে,
সমাজের অসঙ্গতি বলতে গেলে বলবে আমায় তুই বেটা কে.. তুই বেটা কে… তুই বেটা কে……?
ঢাকাতে লিভ টুগেদার শব্দটি কমন কিন্ত ইদানিং তা আশংকা জনক হারে বাড়তেছে ছোট ছোট শহর গুলোতেও, যার মাধ্যমে একদিন আমাদের যুব সমাজ বিয়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে পারিবারিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে যাওয়ার আশংকা করতেছেন অনেকে।
এখন শুধু আর প্রেম নিবেদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে লিভ টুগেদার করছে কেউ কেউ। মাঝে মধ্যে পুলিশের হাতে দুয়েকটি ধরা পড়লেও অধিকাংশই থাকে ধরাছোয়ার বাইরে। গতকাল শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জ সদর থানার পুলিশ শহরতলী পশ্চিম ভাদৈ গ্রাম থেকে প্রেমিক-প্রেমিকাকে গ্রেফতার করে। জানা যায়, হবিগঞ্জ সদর উপজেলার কাটাখালী গ্রামের দ্বিনেশ পালের কন্যা শুক্লা রাণী পাল (২০) এর সাথে শায়েস-াগঞ্জ লেঞ্জাপাড়া সায়েদ আলীর পুত্র দুই সন-ানের জনক বাস হেলপার মন্নান মিয়া (৩০) এর মোবাইল ফোনের রং নাম্বারের মাধ্যমে পরিচয় হয়। এর মাধ্যমে চলে তাদের মধ্যে প্রেমালাপ। এক পর্যায়ে তা গভীর প্রেমের সম্পর্কে রূপ নেয়। শুক্লা রাণী মন্নানকে ছাড়া এক মুহূর্তও থাকতে পারে না। তাই সে এক মাস পূর্বে জাতকূল ত্যাগ করে চলে আসে মন্নানের কাছে। মন্নানও যেন এরই অপেক্ষায় ছিল। সে বিয়ের কোন আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই শহরতলীর পশ্চিম ভাদৈ গ্রামের চাঁন মিয়ার একটি বাসা ভাড়া নেয়। সেখানে সে তার প্রেমিকাকে নিয়ে লিভ টুগেদার করতে থাকে। শুক্লা জানায়, মন্নান তার অসহায়ত্বের সুযোগে তাকে বিয়ে ছাড়া প্রতি রাতেই ধর্ষণ করতো। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জ সদর থানার এসআই মনোজ কানি- দাশ ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে প্রেমিক যুগলকে গ্রেফতার করে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে কোর্টে প্রেরণ করা হলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব কুমার বিশ্বাস তাদেরকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।
কিছু বলার নাই।
@manikroton, এদের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
Allar kache panah chi amon somaj hote