তারা সামাজিক মুসলমান!!!
লিখেছেন: ' তরবারি' @ শনিবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১১ (৯:৫৩ পূর্বাহ্ণ)
ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ইসলাম ধর্ম ৭৩ দলে বিভক্ত। আমি অন্য দৃষ্টিকোন থেকে একটু ইসলাম ধর্ম পালনকারীদের বিশ্লেষণ করবো। ঈদের নামায তাড়াতাড়ি আদায় করার নির্দেশ থাকলেও অনেক ঈদগাহে ১০-১১টায় ঈদের নামায অনুষ্ঠিত হয়। কারণটা জানতে চান? এলাকার ধনাঢ্য জনের জন্য এ ব্যবস্থা(!) উনারা খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠতে পারেন না। ঈদগাহ কর্তৃপক্ষও তাদের সম্মান করে থাকে কারণ বড় অঙ্কের অনুদানের আশায়। তবে যাই হোক দেরী কেনো? ঈদ উপলক্ষে দামী মদ এসেছে রাতে, বন্ধুদের নিয়ে চাঁদ রাতে দারুণ ফূর্তি হয়েছে। তাই দেরীতে হলেও ঈদে মাঠে যেতে হবে। নইলে এলাকাবাসী কী ধারণা করবে। কারণ সাহেব তো সমাজ রক্ষা করতে ঈদ ও জুমার নামায পরতে ফিনফিনে পাঞ্চাবী পরে মসজিদে গিয়ে থাকেন। কুরবানীর ঈদে একটু জলদি উঠতে হয় কারণ তাড়াতাড়ি কুরবানী সেরে গরুর রান এবং আস্ত খাসিটা মন্ত্রী পাড়ায় পৌঁছাতে হবে। যাকাতের কাপড় বিতরণ করতে গিয়ে বাড়ি গেট থেকে দুই একটা লাশ উদ্ধার করতে হয় এমন ব্যক্তিদের অভাব নেই। এরা কোন দলের মুসলমান? এরা হলো সামাজিক মুসলমান। লোক দেখানো মুসলমান। হাক্বীক্বত ইসলামের ধারে কাছেও এরা নেই।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক ভাবে দ্বীন পালন করার তাওফিক দান করুন। (আমীন)
@রাসেল আহমেদ,আমিন
ধন্যবাদ।
এরাই হচ্ছে ইহুদের নাম দেওয়া “মডারেট মুসলমান”
মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামকে বুঝার ও খাঁটি মুসলমান হওয়ার তথা দ্বীনের পথে থাকার তাওফিক দান করুন। (আমীন)
@Mujibur Rahman, ডিজিটাল মুসলমানও বটে