২১শে শাওয়াল। হযরত আয়িশা(রা) উনার আক্বদ(নিকাহ) মুবারকের দিন। এ উপলক্ষে উনার কিছু ছানা-ছিফত
লিখেছেন: ' তরবারি' @ মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১১ (৭:২৬ অপরাহ্ণ)
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসংখ্য হাদীছ শরীফ-এ উম্মুল মু’মিনীন, আল মুহসানাহ, আছ ছাবিরাহ, হুমায়রা হযরত ছিদ্দীক্বা (রা) উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান বর্ণনা করেছেন। এর মধ্যে কতিপয় হাদীছ শরীফ উল্লেখ করা হলো-
হাদীছ শরীফ-এর বর্ণিত রয়েছে, হযরত মূসা বিন ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা (রা) উনার চেয়ে অধিক বিশুদ্ধভাষিণী আর কাউকে দেখিনি। সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী, মিশকাত শরীফ)
উম্মুল মু’মিনীন, আল জামীলাহ, আ’লামুন নিসা হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা(রা) উনার সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে, হযরত মুসলিম আল্ বাত্বীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা(রা) তিনি জান্নাতে আমার আহলিয়া হিসেবে থাকবেন। (ইবনে সা’দ, কান্যুল উম্মাল)
হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “উম্মুল মু’মিনীন, আল জালীলাতু, আফক্বাহুন নাস হযরত ছিদ্দীক্বা (রা) তিনি ছিলেন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় ফক্বীহ, সবচেয়ে বেশি জানা ব্যক্তি এবং আম জনতার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর মতামতের অধিকারিণী।” (আল মুস্তাদরিক: আয়াত শরীফ ৪/১১)