পৃথিবীর ধ্বংস The end of earth (১০)
লিখেছেন: ' সাজ্জাদ' @ বুধবার, মার্চ ১৬, ২০১১ (৩:১৫ পূর্বাহ্ণ)
৯। সিফফিন সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী এবং তার বাস্তবতা। (এটি সংঘটিত হয় ৩৬ হিঃ সনে)
আর কিয়ামতের নিদর্শ্ন সমূহের অন্যতম, নবী (স) যে সমস্ত যুদ্ধাবলী সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করেছেন তা সংঘটিত হওয়া। তা মুসলমান এবং কাফের অথবা মুসলমানদের নিজেদের মধ্যে হওক না কেন। আর সে যুদ্ধসমূহের অন্যতম হচ্ছে সিফফীনের যুদ্ধ। যা হযরত উসমান (র) এর মৃত্যুর পর ৩৬ হিজরীতে হযরত মুয়াবিয়া (র) এবং হযরত আলী (র) এর মাঝে সংঘটিত হয়েছিল। আর তা কিয়ামতের অন্যতম আলামত বা নিদর্শন।
বোখারী ও মুসলিমে আবু হুরাইরা (র) থেকে বর্ণিত,
لا تقوم الساعة حتى تقتتل فئتان عظيمتان يكون بينهما مقتلة عظيمة دعوتهما واحدة
কিয়ামত ঐ সময় পর্যন্ত সংঘটিত হবেনা দুইটা দল যুদ্ধে লিপ্ত হবেনা, তাদের মধ্যে অনেক হতাহত হবে। কিন্তু তাদের দাবি থাকবে এক ও অভিন্ন।
সাহাবাদের মাঝে ফিৎনা সম্পর্কে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মতামত
সাহাবাগণ মানুষ নবী নয়, তাই তাদেরও অন্যান্য মানুষদের মত ইজতেহাদ,ভূল,জগড়া ইত্যাদি হওয় স্বাভাবিক। বরং যুদ্ধও হতে পারে। আহলে সুন্নাত এই বিষয়ের উপর একমত যে, মানুষদের মাঝে সর্ব সৎ ও যোগ্য এবং নবী (স) এর নিয়ম-পদ্ধতির কাছের ব্যক্তিরা হলেন সাহাবায়ে কেরাম। তাঁদের মাঝে যে,সমস্ত মতানৈক্য দেখা গিয়েছিল তার ব্যাপারে বিরত এবং চুপ থাকা ওয়াজিব ও অত্যাবশ্যকীয়। সেগুলোর পিছনে না পড়া এবং মানুষের মাঝে তার প্রচার থেকে বিরত থাকা ওয়াজিব। কারণ তাতে তাঁদের প্রতি খারাপ ধারণা ও তাঁদের উপর শক্ত হয়ে যাবে যা ফিৎনা বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলবে। মোদ্দা কথা হল, সফলকাম জামাতের (দল) মত হচ্ছে, তাদের মাঝে যা সংঘটিত হয়েছে তা সম্পর্কে নিশ্চুপ থাকা অত্যাবশ্যকীয়।
আহলে সুন্নাত এই বিষয়ের উপর একমত যে, মানুষদের মাঝে সর্ব সৎ ও যোগ্য এবং নবী (স) এর নিয়ম-পদ্ধতির কাছের ব্যক্তিরা হলেন সাহাবায়ে কেরাম। তাঁদের মাঝে যে,সমস্ত মতানৈক্য দেখা গিয়েছিল তার ব্যাপারে বিরত এবং চুপ থাকা ওয়াজিব ও অত্যাবশ্যকীয়। সেগুলোর পিছনে না পড়া এবং মানুষের মাঝে তার প্রচার থেকে বিরত থাকা ওয়াজিব।
ধন্যবাদ আপনাকে চালিয়ে যান।
@মুসাফির,
আপনাকেও
চলুক।
@rasel ahmed,
ও কে
ভালই লাগতেছে আপনার লেখা গুলি। চালিয়ে যান।
@humaid,
ধন্যবাদ
please writting continue.
@hafes_alamin,
ok & thanks