মানুষ কী করে তার সীমিত জ্ঞান দিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে বুঝবে?
লিখেছেন: ' sayedalihasan' @ শনিবার, জুন ১৮, ২০১১ (২:৫৪ অপরাহ্ণ)
ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. স্টিফেন হকিংস এক বড় ধরনের নাস্তিক। তার ধারণা মস্তিষ্ক একটি বড় ধরনের কম্পিউটার। এই কম্পিউটারের বিকল হওয়াই মানুষের মৃত্যু। এরপর আর কিছু নেই। সে মানব মস্তিষ্ক নামক কম্পিউটার কোত্থেকে, কী করে আসল, কে এই কম্পিউটার তৈরি করল সেদিকে নজর দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। মানুষের মস্তিষ্কের বা জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আবার পশুর সাথে মানুষের এবং মানুষের সাথে পশুর দারুণ ব্যবধান রয়েছে। মানুষকে দেয়া শক্তির বাইরে সে কী করে চিন্তা করবে যা তার পশু ইন্দ্রিয়ের বাইরে! আমরা দেখি সূর্য পূর্ব আকাশে উদিত হয়- এটা কি সত্য? আবার পৃথিবী আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির মধ্যে থাকলেও পৃথিবীর মানুষ কোন গতিই উপলব্ধি করে না। সুতরাং সীমিত মস্তিষ্কের ক্ষমতায় মানুষ কতটুকু বুঝবে? একটা পর্যায় তার যুক্তি প্রমাণ অকেজো হয়ে যাবে, তাকে বিশ্বাসের উপর ভর করে এগুতে হবে। মনগড়া একটা যুক্তি দিয়ে সৃষ্টিকর্তা অস্বীকার করার কোন বুদ্ধির ছাপ থাকে না, থাকে মূর্খতার ছাপ। এরপরও যারা স্টিফেন হকিংসকে জ্ঞানী বলে মনে করে, তারা মহামূর্খ। পদার্থ বিদ্যার পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের বাইরে দেখার চোখ অর্জন করতে হবে মি. হকিংস।
এরপরও যারা স্টিফেন হকিংসকে জ্ঞানী বলে মনে করে, তারা মহামূর্খ।
যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করুন, হকিংসের ভুল কোথায়। সে মুর্খ এসব বলে কোনো লাভ নেই।
আজ বড় প্রয়োজন এমন একটি জিহাদ যে জিহাদ ধ্বংস করবে নাস্তিকদের প্রসাদ।