বিশ্ব নন্দিনী ফাতিমা জননীর শাহাদত দিবস
লিখেছেন: ' shanty' @ সোমবার, মে ৩, ২০১০ (৩:৩৮ অপরাহ্ণ)
মহানবীর (সা.) ইন্তেকালের পর বিভিন্ন রকম দুঃখ-কষ্ট হযরত ফাতেমার অন্তরে প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করেছিল এবং বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ তাঁর জীবনটাকে তিক্ত ও অসহ্য করে তুলেছিল। তিনি তাঁর সম্মানিত পিতাকে অত্যন্ত ভালবাসতেন এবং কখনো তাঁর বিচ্ছেদকে সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে তাঁর জন্যে পিতার বিয়োগ ব্যথা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ছিল। অপরদিকে আমিরুল মুমিনীনের খেলাফতের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীদের আচরণ হযরত ফাতিমা আয যাহরার রুহ্ ও দেহে সাংঘাতিক ক্ষতের সৃষ্টি করে।
আর এ মুছিবত ও দুঃখ কষ্ট ছাড়াও অন্যান্য ব্যথা বেদনা তাঁকে জর্জরিত করেছিল -যার অবতারণা থেকে এখানে বিরত থাকছি- এসকল কারণেই।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
৩১৬ বার পঠিত
মুসলিমদের জন্য ৩ দিনের বেশী শোক পালন জায়েজ না। কিন্তু আপনারা ফাতিমা (রা:) এর গল্প বানানোর সময় মনে হয় এটা খেয়াল করেননি। যাই হোক আপনাকে স্বাগতম জানাতে পারছিনা।
কর্তৃপক্ষকে আনুরোধ, এই ভাই বা বোনদের মুখ বন্ধ করার ব্যবস্হা করতে এবং এই লেখাকে immediately মুছে ফেলতে।
শিয়া এল্যার্ট! শিয়া এল্যার্ট!! শিয়া এল্যার্ট!!!
আপনার দেওয়া লিংকে এই গাজাখুরি গল্পগুলো পেলাম-
“আর নিজ গৃহে কান্না ও শোক পালন ব্যতীত অন্য কিছুই করতেন না। তাঁর ক্রন্দন ও রোনাজারীর ব্যাপারে মদীনাবাসীরা প্রতিবাদ করলে আমিরুল মুমিনীন আলী (আ.) তাঁর জন্যে ‘জান্নাতুল বাকী’ কবরস্থানের এক প্রান্তে একটি ছোট্ট ঘর তৈরী করে দেন যা পরবর্তীতে ‘বাইতুল আহ্যান’ বা ‘শোকের ঘর’ নামে আখ্যায়িত হয়েছে। হযরত যাহরা (আ.) প্রতিদিন সকালে হাসানাইন তথা ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইনকে সাথে নিয়ে সেখানে চলে যেতেন আর রাত পর্যন্ত কবরগুলোর পাশে কান্নাকাটি করতেন। রাত্রি হলেই আমিরুল মুমিনীন আলী (আ.) তাঁকে কবরস্থান থেকে বাড়িতে নিয়ে আসতেন। “
ভাই, মানুষ এখন অনেক সচেতন, এই সস্তা কল্পকাহিনী বিশ্বাস করানো বড়ই কঠিন!
@মাহমুদ,
সহমত।
@মাহমুদ,ইসলামের মূল SPIRIT থেকে আমরা কত দূরে সরে যাচ্ছি… !