লগইন রেজিস্ট্রেশন

সত্যের খোজে

লিখেছেন: ' আবু আনাস' @ শনিবার, মে ১, ২০১০ (৮:৩৫ অপরাহ্ণ)

সত্যের খোজে- সত্য আমাদের চারপাশে, আমরা তাকিয়ে দেখিনা

আমি যখন প্রথম ব্লগ জগতে আসি তখন বিশ্ব উদ্ধার করে ফেলব এমন কোন মিশন ছিলনা। আল্লাহ অসীম অনুগ্রহে যা জানার সুযোগ দিয়েছেন তা আরো দশ ভাইয়ের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছে ছিল। তবে একটা জিনিস আমি সব সময়ে মাথায় রেখেছি যে হিদায়াত আসলে আল্লাহর হাতে। এবং সে হিদায়াত তিনি যাকে চান তাকে করেন। তবে কি তিনি কারো প্রতি পক্ষপাতিত্ব করেন? জী-না। তিনি তাকেই হিদায়াত করেন যে তার কাছে হিদায়াত চায়। যে মানুষটি ভাবে সে নিজে absolutely correct তার তো আর আল্লাহর হিদায়াতের দরকার নেই। কিছুদিন পর সে নিজেকে আল্লাহর জায়গায় বসিয়ে দেবে কে কাফির কে মুশরিক বিচার করবে, এমন মানুষকে কি সাধ্য কিছু বোঝানো যায়?
আমি সামুতে লিখিনা, আমারব্লগে লিখিনা, সচলে লিখিনা। এখানে লিখতাম কারণ ভেবেছিলাম যে এরা আর যাই হোক রাজনীতিক ফ্যানাটিক আর বামদের মত অন্ধ না। এরা আল্লাহকে মানে বা মানতে চায়! আমার নেতা ৪২ হাজার কোটি টাকা চুরি করলেও তিনি নিষ্পাপ – এমন ধারণা তো আর মুসলিমরা পোষণ করেনা। আমি জানতাম মুসলিমরা বিশ্বাস করে আল্লাহর নবীরা মাসুম, মানবজনিত কোন ভুলের উপর আল্লাহ তাদের রাখেননি – তাদের সংশোধন করে দিয়েছেন। কিন্তু আমি বুঝিনি যে বুজুর্গরা, দেওবন্দী আলিমরা মাসুম, বুঝলে এখানে লিখতে আসতাম না।
হাটহাজারি গিয়ে আমি ফাজায়েলে সিরিজের শিরকের ফতোয়া চাইব আর উনারা খুশি হয়ে দিয়ে দিবেন এটাই যদি হত তাহলে আমাদের ক্লাস থ্রিতে “আল্লাহ নিরাকার ও সর্বত্র বিরাজমান” – এই কথা পড়তে হতনা। আবু আয়িশা ভাই বিন বাযের ফতোয়া এনে দিলেন সেখানে একজন বললেন বিন বায না জেনেই শিরক আর বিদাআতের অপবাদ দিয়েছেন। বিন বায তো পিস-ইন-ইসলামের ব্লগার না যে একটা বই না পড়েই সেই বই সম্পর্কে তুলনামূলক সমালোচনা লিখে ফেলবেন। তিনি তাব্লিগিদের আক্বিদা সম্পর্কে জেনেই তাদের ভ্রান্ত বলেছেন, না জেনে বলেননি। তবে বিন বাযকে ওয়াহাবি বলে গালি দিয়ে তার কথা বাদ দিয়ে দিলে আর কিছু বলার নেই।
কর্তৃপক্ষ দলিল চেয়েছেন, ঈমানের চাহিদা তাই দিলাম, কে শিরক করবে, কে বিদা’আত করবে এটা মানুষের নিজের ব্যাপার। যারা বলেন ওয়াহাবিরা সবখানে শিরক দেখে তাদের জ্ঞাতার্থে জানাই, আল্লাহ বলেছেন-
“তাদের অধিকাংশই ঈমানের দাবী করা সত্ত্বেও মুশরিক” (সুরা ইউসুফ-১০৬)

১. কাউকে অতি ভালোবেসে প্রাপ্য মর্যাদার বেশি দিতে গেলে তাকে আসলে অসম্মান করা হয়। এজন্য আল্লাহর রসুল আমাদের শিখিয়ে গেলেন –
“তোমরা আমার অতিরিক্ত প্রশংসা করবেনা যেমন ঈসা ইবনে মারিয়ামের উম্মাতেরা করেছে।নিশ্চয়ই আমি তো শুধুই দাস সুতরাং তোমরা আমাকে আল্লাহর বান্দা ও রসুল বলে ডাক। (বুখারি – হাদিস নং ৬৫৪)
আল্লাহর রসুলকে ‘অপূর্ব সুন্দর লালা ফুল’ আর ‘ঘুমন্ত নার্গিস ফুল’ বলে ডেকে রসুলের এই নির্দেশ মানা হয়েছে কি? এখানে কি অতিরিক্ত প্রশংসা করা হয়নি?
এটা শিরক না হলেও রসুলের নাফরমানি নয় কি?

২. আল্লাহ মুহাম্মাদ (সাঃ) কে বলতে আদেশ দিলেন –
তুমি (আরো) বলো, আমার নিজের ভালো-মন্দের মালিকও তো আমি নই, তবে আল্লাহ তায়ালা যা চান তাই হয়; যদি আমি অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতাম, তাহলে আমি (নিজের জন্যে সে জ্ঞানের জোরে) অনেক ফায়দাই হাসিল করে নিতে পারতাম এবং কোনো অকল্যাণই আমাকে স্পর্শ করতে পারতো না, আমি তো শুধু (একজন নবী, জাহান্নামের) সতর্ককারী ও (জান্নাতের) সুসংবাদবাহী মাত্র, শুধু সে জাতির জন্যে যারা আমার ওপর ঈমান আনে। (আল-আরাফ- ১৮৮)

মেহেরবাণী পূর্বক একটু দয়া ও রহমতের দৃষ্টি নিক্ষেপ করুন
যে রসুল নিজের ভালো-মন্দের মালিক নন তিনি দয়া ও রহমত করবেন?
যে রসুল নিজের কলিজার টুকরা ফাতিমাকে বললেন “হে ফাতিমা বিন মুহাম্মাদ, তোমার আমার কাছে যা কিছু চাওয়ার চেয়ে নাও, কারণ আল্লাহর সামনে আমি কিছুই করতে পারবোনা।” (বুখারি ও মুসলিম)

তাকে বলা হচ্ছে “দূর্বল ও অসহায়দের সাহায্য করুন ”??

দয়া ও রহমতের দৃষ্টি কে দেবেন? – আল্লাহ। দুর্বল ও অসহায়দের সাহায্য কে করেন? – আল্লাহ। এই জায়গায় যদি আপনি অন্য কাউকে বসান তাহলেই সেটা শিরক। একজন মুসলিম যখন সুরা ফাতিহায় বলে – “ ইয়্যাকা না’আবুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তাঈন – আমি শুধু তোমারই ইবাদাত করি আমি সুধু তোমারই সাহায্য চাই ” এরপরেও যদি সে দুর্বল ও অসহায়দের সাহায্যের জন্য আল্লাহ বাদ দিয়ে অন্য কাউকে ডাকে সেটা যদি শিরক না হয় তাহলে শিরক কি?

এক ভাই বললেন –
// দ্বিতীয় কথা হল রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম কে সম্বোধন করে কোন কিছু চাওয়া যাবে না এই কথাটা সবসময়ে সত্য নয়। রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম কবরে জিন্দা তাই রওজার পাশে গিয়ে সরাসরি সালাম দেয়ারই হুকুম //
এই হুকুম কে করল জানিনা কিন্তু রসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন কি শুনুন –
“ইহুদি এবং খ্রিষ্টানদের উপর আল্লাহর লানত হোক কারণ তারা তাদের নবিদের কবরকে উপাসনার স্থান বানিয়ে নিয়েছে” (বুখারি, হাদিস নং ৪২৭; মুসলিম হাদিস নং ১০৮২)
তিনি হুকুম দিলেন –
“আমার কবরকে তোমরা উৎসবের স্থান বানিয়ে নিয়োনা, তোমাদের ঘরকে কবরখানা বানিয়ে ফেলোনা। তোমরা যেখানেই থাকোনা কেন আল্লাহর কাছে আমার জন্য ‘সাল্লি’ (শান্তি/আশির্বাদ) কামনা কর, কারণ তা আমার কাছে পৌছিয়ে দেয়া হয়।” (সুনানে আবু দাউদ, খন্ড ২ হাদিস নং ২০৩৭)

নাবি (সাঃ) যদি মারা নাই গিয়ে থাকেন তাহলে তাকে কাফন পড়িয়ে দাফন করা হল কেন? তারা জানাযা হল কেন? তার পরে অন্যেরা খলিফা হলেন কেন, উনার কবরের কাছে গিয়ে কখন কি করতে হবে জিজ্ঞাসা করে নিলেই তো হত। আমরা কি আমাদের সাধারণ বোধ হারিয়ে ফেলছি?

এখানে ব্যন হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার। ব্যান না করলেও আমি এখানে আর লিখবোনা। যাদের কাছে যা পৌছান দরকার ছিল তাদের কাছে আল্লাহর দয়ায় তা পৌছে দেয়া হয়েছে। সত্য ও মিথ্যা দুটিই স্পষ্ট। তাও মানুষ ভুল পথ বেছে নেয়। যে যা করবে সে তাই ফল পাবে। আল্লাহ আপনাদের ও আমাদের হিদায়াত করুন। আমিন।

Processing your request, Please wait....
  • Print this article!
  • Digg
  • Sphinn
  • del.icio.us
  • Facebook
  • Mixx
  • Google Bookmarks
  • LinkaGoGo
  • MSN Reporter
  • Twitter
২৭৬ বার পঠিত
1 Star2 Stars3 Stars4 Stars5 Stars (ভোট, গড়: ৩.০০)

৮ টি মন্তব্য

  1. আপনি যদি আলোচনা করতে চান আসেন ধারা বাহিক বাবে আলোচনা করি । আর যদি উপদেশ দিতে চান আমি আপনাকে এবং সকল পাঠক কে সতর্ক করতে চাই আপনার কাছ থেকে কোন উপদেশ গ্রহন না করার জন্য , কারণ আমার ধারণা এবং আপনার পোস্টের ধরণ প্রমাণ করে আপনি আলেম নন একজন মুর্খ পাঠক মাত্র ।
    কেন বললাম জানেন ?
    এলেম এটা একটা অন্তিম স্তর প্রাথমিক স্তর নয় । ক্বোরআন বা হাদিস পড়া এলেম হাসিলের শুরুর দিকের স্তর । আপনার উত্তর প্রমান করে আপনি ঐ স্তরের মানুষ ।
    বিস্তারিত ব্যাখ্যা জানতে আপনি আগ্রহী থাকলে ব্যাখ্যা দিতে পারি কেন আপনাকে মুর্খ বিশেষ বললাম ।

    দ্য মুসলিম

    @KOTHINLOGIC,

    এই প্রশ্নগুলো আজকালকের না। অনেকদিন ধরে এই তর্কযুদ্ধ চলছে। লিখক নিজেই বলেছেন যে, তিনি আর লিখবেন না। তিনি হয়তোবা চলে যাবেন। আমরাতো ভাই আছি।
    আপনার কাছে ব্যক্তিগত ভাবে অনুরোধ দয়া করে উনার প্রত্যেকটি কথার জবাব দিয়ে উনাকে মুর্খ বলে প্রমাণিত করুন। আমরাও কিছু শিখবো। আপনার জবাবের অপেক্ষায় রইলাম। এছাড়া মেরিনার ভাই তাবলীগের আক্বীদা নিয়ে যে পাঁচটি পয়েন্ট উল্লেখ করলেন তার উপযুক্ত জবাব দিয়ে দিন। ভাই, ব্লগে আমরা শিখতেই এসেছি।

    আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম।

  2. @মনপবন,

    কেন লিখবেন না, ভাই?
    সালাফী আর মাজহাবী এছাড়া কি দুনিয়াতে আর কোন বিষয় নেই? শিরক ছাড়াও দুনিয়াতে অনেক পাপ আছে যেগুলো সম্পর্কে মানুষ অবগত নয়। সেগুলো নিয়ে অন্ততঃ লিখুন। কিছু মনে করবেন না, একটা কথা বলি, আপনারা যেভাবে তাবলীগ আর দেওবন্দীদের বিরুদ্ধে একযোগে লিখেন তাতে আপনাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে না চাইলেও সন্দিহান হতে হয় (আল্লাহ পাক আমাদেরকে সকল প্রকার সন্দেহ মন থেকে দুর করে দিন। আমিন। )। কারো আক্বীদা যদি মনঃপুত না হয় তো একবার বলে দিন। আপনাদের দায়িত্ব শেষ, অন্ততঃ জবাবদিহি করতে পারবেন। বাকীটা বাকীদের ইচ্ছা। বর্তমানে ঘর থেকে বের হলে দেখা যায় হাজার হাজার মানুষ পাপে ডুবে আছে, সেগুলো নিয়ে লিখুন। আমরাও কিছু শিখতে পারবো।

    এভাবে রাগ করে চলে যাওয়াটা সাপোর্ট করতে পারলাম না। আপনাদের আরেকটু সহনশীল হওয়া কি উচিত ছিলো না?

    মনপবন

    @দ্য মুসলিম ভাই, চলে কি যেতে চেয়েছিলাম? মেরিনার চাচা (যারা জানেননা তদের জন্য বলছি, উনি একজন ষাটের কাছাকাছি বয়সের পুরুষ) আমাকে এখানে লিখতে উৎসাহ দিয়েছিলেন। উনাকে ব্লক করা হল, কারণ উনি আশ্রাফ আলি থানভির কিছু ভুল ধরিয়ে দিয়েছিলেন। ইবনে হাবিব ভাইকে ব্যন করা হল কারণ তিনি জাকারিয়া সাহেবের কিছু শিরক তুলে এনেছিলেন, আরেকজন সাথে সাথে তাকে কাফির-মুশরিক ফতোয়া দিয়ে বসলেন। আমাকেও দেখা যাবে কোন আত্মপক্ষ সমর্থনের আগেই ব্যন করা হয়েছে। তারচে জানিয়ে চলে যাওয়া কি ভালো নয়? আমরা কোন দিন কাউকে কাফির বলিনাই তারপরেও উনারা বার বার মিথ্যা অভিযোগ আনে আমাদের বিরুদ্ধে। আজকে মাহমুদ ভাইয়ের পোস্টের হেডিং দেখেন, উনি খালি উনার পোস্টের হেডিং এর সত্যতা প্রমাণ করুক, আমার লেখা থেকে, মেরিনার, ম্যান-উইথ-মিশন, আবু আয়িশা এর লেখা থেকে। মিথ্যা বলা মহাপাপ এটা কি উনারা জানেননা? আমি না হয় মূর্খ।
    আপনি আমার সব পোস্ট পড়ে দেখেন আমি কি কোথাও লিখেছি মাযহাব নিয়ে? তাব্লিগ নিয়ে? দেওবন্দি আক্বিদা নিয়ে? কিন্তু শিরক চলবে আর আমি মুসলিম চুপ করে থাকব তাই কি হয়?

    দ্য মুসলিম

    শিরক চলবে আর আমি মুসলিম চুপ করে থাকব তাই কি হয়?

    ব্লগের কর্তৃপক্ষ যেহেতু বিষয়টা নিয়ে কথা বলতে নিষেধ করেছেন, সেটা আপাতত বন্ধ রাখলেও চলতো। সবচাইতে বড় কথা হলো উনারা যেটাকে শিরক বলেছেন সেটা স্বীকৃত শিরক নয়, মানে অন্তত অনেকেই সেটাকে শিরক বলে মানেন না। এতে উনাদের নিশ্চয়ই ব্যাখ্যা আছে এবং সেটা ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করলে পাওয়া যায়। এই সাইটের মডারেটর রয়েছে আর মন মানতে না চাইলেও তাদের রুলস অনুযায়ী চলতে হবে কারণ সাইন আপ করার সময় “টার্ম অফ ইউজ” এর চেক বক্সে টিক দিয়েছিলেন আপনি। সেই থেকে তাদের কাছে রুলস মানার ব্যপারে দায়বদ্ধ হয়ে গেছেন।

    তবে আমার ব্যক্তিগত মতামতঃ কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত একপেশে হয়ে গেছে। আর ব্যাণ করার কারণ আমার কাছে যথার্থ মনে হয়নি।

    ফুয়াদ

    @দ্য মুসলিম,

    একটি বিষয়ে আপনি কি একমত হবেন? যে আমরা উদার পন্থীরাই সঠিকের কাছা কাছি। দেখেন আমি ব্লগের নিয়মাবালী তৈরির কালেই বলেছিলাম এখানে সকল মুসলিম দলের মত প্রকাশের অধিকার দেওয়া হোক। কাউকে ব্যান করা না হোক। আমি ইভেন ফারুক কিংবা তুষার সাহেব কেও ব্যান না করতে বলেছিলাম। {পরে অবশ্য মেনে নিয়েছিলাম} যাতে অন্যদের ভুল গুলি মানুষ জানতে পারে। যাইহোক, এটাই হল ফ্যাসিবাদ। আপনাকে হিটলারের নাজি দের বিরুদ্ধে জার্মানির একটি কবিতা দিয়েছিলাম মনে আছে? দেখুন তো মিলিয়ে এখনের ঘটনার সাথে।

    আমি অন্তর থেকেই যেহেতু আল্লাহ পাক কে ভালবাসি, তাই সকল মুসলিম কে ভালবাসি, তাই ওনার কিলিং নামক জীবন্ত মেয়ে শিশু হত্যা করার বনসাই রূপ কে ঘৃনা করি, কিন্তু আমার আফসোস আমার কাছেই থাকে, এ ধরনের ভয়ংকর অইসলামিক প্রথা বন্দে কোন ফতোয়া আসে না। আসে কে কাফির কে না। কাফির কে সে তো আল্লাহ পাক ঠিক করবেন। আল্লাহ পাকের বিচারের উপর কি আর কোন কথা আছে। (যদি বড় আলেম রা আল্লাহ পাকের আয়াত থেকে কিছু প্রমান করে যদি আল্লাহ পাকের কথা থেকেই কিছু বলতে পারেন তাহলে ভিন্ন কথা)

    আপনার কি মনে আছে, আমি একদিন সূরা হাসরের এক আয়াত দিয়েছিলাম, যেখানে আল্লাহ নিজেকে গারজিয়ান অব ফেইথ বলেছেন। আল্লাহ যেখানে নিজেই নিজেকে বিশ্বাসের অবিভাবক বলেছেন, দুনিয়াতে এমন কোন শক্তি নেই যে বিশ্বাসের( সম্ভবত ইসলাম) কোন ক্ষতি করতে পারবে। এখন পর্যন্ত যা বুঝেছি, নিজেকে ইসলামের রক্ষক ভাবাও খুব-ই বড় অন্যায়।

    ফুয়াদ

    @ফুয়াদ,

    যে আমরা উদার পন্থীরাই সঠিকের কাছা কাছি।

    এই বিষয় টি আমি ভুল বলেছি । কারন আমি কি করে জানব, জানেন তো আল্লাহ পাক। আমি আমার এই মত তুলে নিলাম। আমি দুঃখিত।

  3. http://www.somewhereinblog.net/blog/apesnajnin/28996989

    http://www.somewhereinblog.net/blog/apesnajnin/28962699

    আমার সামহোয়ারইনের দুটো পোস্টে মন্তব্য করা মনপবন আর আপনি কি একই ব্যক্তি?