লগইন রেজিস্ট্রেশন

কারো জানা থাকলে জানান

লিখেছেন: ' সাদাত' @ বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১০ (১:০৪ অপরাহ্ণ)

বিজ্ঞানময় কিতাবে অভিজিৎ রায় লিখেছেন:

    যা হোক, ইতিহাসের পাতাতে এবারে চোখ রাখা যাক। বারো শতকের বিখ্যাত আরবীয় বিজ্ঞানী ইবন-আল হাইথাম ধারণা করেছিলেন যে পৃথিবী সমতল নয়, বরং গোলাকার। তার সমস্ত কাজ সে সময় র্ধমবিরোধী বলে বাজেয়াপ্ত করা হয়, আর তাঁর সমস্ত বইও পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
    এই তো সেদিন – ১৯৯৩ সালে, সৌদি আরবের সর্বোচ্চ র্ধমীয় ধ্বজাধারী ব্যক্তি শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ এই বলে একটি ফতোয়া জারি করেন-
    ‘এই পৃথিবী সমতল। যারা এই সত্যটা মানে না তারা সকলেই নাস্তিক, শাস্তিই তাদের কাম্য।

প্রথমোক্ত দাবির ব্যাপারে কারো কিছু জানা আছে?

দ্বিতীয় দাবি কিছুটা ঠিক হতে পারে। বিস্তারিত জানা থাকলে জানান।

Processing your request, Please wait....
  • Print this article!
  • Digg
  • Sphinn
  • del.icio.us
  • Facebook
  • Mixx
  • Google Bookmarks
  • LinkaGoGo
  • MSN Reporter
  • Twitter
১২৩ বার পঠিত
1 Star2 Stars3 Stars4 Stars5 Stars (ভোট, গড়: ৫.০০)

১০ টি মন্তব্য

  1. আরব বিজ্ঞানীরাই প্রথম উল্লেখ করেন “পৃথিবী গোলাকার” । এই ধরনের প্রচুর ইনফরমেশন পাবেন “বিজ্ঞানে মুসলমানের অবদান(১-১৪খন্ড ) ” এম আকবর আলী লিখিত বইতে ।

    সাদাত

    @হাফিজ,

    প্রথম যুগের তাফসিরেই পৃথিবীকে গোলাকার বলা হয়েছে। সেটা আলোচ্য বিষয় না। আমার বিষয় ঐতিহাসিক সত্যতা।

    ————
    ১.
    আরবীয় বিজ্ঞানী ইবন-আল হাইথাম ধারণা করেছিলেন যে পৃথিবী সমতল নয়, বরং গোলাকার।
    -একমত
    তার সমস্ত কাজ সে সময় র্ধমবিরোধী বলে বাজেয়াপ্ত করা হয়, আর তাঁর সমস্ত বইও পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
    - এই তথ্য কতটুকু ঠিক?
    ২.
    শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ কী ফতোয়া দিয়েছিলেন?
    আমি যতটুকি জেনেছি, তার ব্যাপারে একটা গুজব ছিল যে তিনি পৃথিবীকে সমতল বলেছেন।
    বিন বা’জ কিন্তু তা অস্বীকার করেছেন।
    কাজেই এই দাবির পেছনে একটা গুজব আছে, এতটুকু সত্য।
    কিন্তু গুজবকারিদের দাবির উৎস কী? কেউ জানেন?
    ‘এই পৃথিবী সমতল। যারা এই সত্যটা মানে না তারা সকলেই নাস্তিক, শাস্তিই তাদের কাম্য।‘ -এই ধরণের ফতোয়ার কোন দূরতম উৎস কেউ দিতে পারবেন।

    অভিজিৎ রায়ের উত্তর নিয়ে আমার চিন্তা না।
    আমার উদ্দেশ্য অভিজিৎ রায়রা মিথ্যাকে কত সুন্দরভাবে পেশ করতে পারেন, সেটা সবার সামনে তুলে ধরা।

    হাফিজ

    @সাদাত, আমিও এটা পাইনি ইবনে হায়সামের সময় বই পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল । পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল যতদুর জানি খৃষ্টান বিজ্ঞানীদের বই এবং এটা করেছিল যাজকরা ।

    হাফিজ

    @সাদাত,

    শেখ আবদেল আজিজ ইবন বা’জ কী ফতোয়া দিয়েছিলেন?
    আমি যতটুকি জেনেছি, তার ব্যাপারে একটা গুজব ছিল যে তিনি পৃথিবীকে সমতল বলেছেন।
    বিন বা’জ কিন্তু তা অস্বীকার করেছেন।
    কাজেই এই দাবির পেছনে একটা গুজব আছে, এতটুকু সত্য।
    কিন্তু গুজবকারিদের দাবির উৎস কী? কেউ জানেন?
    ‘এই পৃথিবী সমতল। যারা এই সত্যটা মানে না তারা সকলেই নাস্তিক, শাস্তিই তাদের কাম্য।‘ -এই ধরণের ফতোয়ার কোন দূরতম উৎস কেউ দিতে পারবেন।

    এ বিষয়ে আমার জানা নেই ।

    হাফিজ

    @সাদাত, আর একটি কথা , অভিজিৎ রায় যেহেতু অভিযোগ করেছে, তারই রেফারেন্স উল্লেখ করতে হবে , সে কোনো রেফারেন্স দিয়েছে কি ?

    সাদাত

    @হাফিজ,

    ‘বিজ্ঞানময় কিতাব’এ কোন রেফারেন্স উনি দেন নাই।

    ফুয়াদ

    @সাদাত,

    আমি কি আস্ক করব তাকে? শিক্ষানিবেশ নামে এক ব্যাক্তিও এরকম উল্লেখ করে ছিল। আগে একবার একটি হাদিস নিয়ে বার বার রেফারেন্স চাওয়ার পর সঠিক রেফারেন্স দিতে পারেন নি। আপনি চাইলে, আমি তাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করতে পারি।

    সাদাত

    @ফুয়াদ,
    করতে পারেন।

  2. তার সমস্ত কাজ সে সময় ধর্মবিরোধী বলে বাজেয়াপ্ত করা হয়, আর তাঁর সমস্ত বইও পুড়িয়ে দেওয়া হয়।

    ঐ সাইটে কিছু প্রফেশনাল মিথ্যাবাদী আছে, যারা জেনে-শুনে-বুঝে বছরের পর বছর ধরে বিশেষ একটি ধর্মের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারে লিপ্ত আছে। একই বিষয়ের বারবার জবাব দেয়া সত্ত্বেও তারা স্বনামে-বেনামে-ছদ্মনামে একই মদ গেলানোর চেষ্টা করে। অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধে তারা কখনোই মিথ্যা-প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে অপপ্রচার চালায় না। ফলে তাদের কোন দাবিকে সত্য হিসেবে মেনে নেয়ার যৌক্তিক কোন কারণই নেই।

    হাফিজ

    @এস.এম. রায়হান, সহমত ।
    এইখানে আমাদের এসব বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে সবার উত্তরগুলো জানা উচিত । যেহেতু গালাগালির মাধ্যমে এখানে আমাদের থামিয়ে দেয়ার কেউ নেই ।