লগইন রেজিস্ট্রেশন

জবাব চাই

লিখেছেন: ' eagle' @ বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ১৩, ২০১১ (১০:৩৬ পূর্বাহ্ণ)

আফগানিস্তানে আমেরিকা এবং তাদের দোসররা গণহত্যা চালিয়ে লাখ লাখ মুসলিমদের হত্যা করেছে এবং করছে।

কাশ্মিরের স্বাধিনতাকামী মুসলিম জনগণের উপর ভারতীয় আগ্রাসী শক্তি গণহত্যাসহ ধর্ষনের রাজত্ত্ব কায়েম করেছে।

মিথ্যা অভিযোগে ইরাক আক্রমন করে সেখানকার লাখ লাখ মুসলিমদের হত্যা করা হয়েছে এবং হচ্ছে।

ফিলিস্তিনের ভূমিকে জোর করে দখলে রেখে মাঝে সাঝেই গণহত্যা চালাচ্ছে ইইদী- মার্কিন জোট।

সন্ত্রাসবাদী আমেরিকা এবং তাদের দোসররা সন্দেহভাজ আল-ক্বায়েদা হত্যা করছে নির্বিচারে, এখানে মহিলারাও নিরাপদ নয়, সন্দেহভাজ আল-ক্বায়েদা দাবি করে মুসলিম মহিলাদের উপর তারা নির্যাতন কেন্দ্রগুলিতে পাশবিক, শারিকির নির্যাতন চালাচ্ছে যা ভাষায় প্রকাশের অনুপযোগি।

ভুল হামলার অজুহাতে মুসলিমদের হাসপাতাল, বিয়ে বাড়ি, স্থাপনাগুলিতে হামলা চালিয়ে তারা সব কিছুকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।

চেচনিয়াতে তারা গণহত্যা চালিয়েছে, ধর্ষন করেছে হাজার হাজার মুসলিম মহিলাদের।

আরাকানেও চলছে নির্মম মুসলিম গণহত্যা। গণধর্ষণ।

আরও আরও অমানবিক কাজ তারা করছে, শিশু হত্যা, তথ্য আদায়ের নামে বলাৎকারে বাধ্য করাসহ অসংখ্য ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি সন্দেহভাজন মুসলিম সন্ত্রাসীদের উপর চালানো হচ্ছে ভাষায় প্রকাশ অনুপযোগি নির্যাতন।

আর কত লিখবো—————–।
—————————————-
আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন,

১। ইহুদী-মার্কিন-হিন্দু-এবং তথাকথিত মুসলিম শাসকদের এহেন অত্যাচার বন্ধের উপায় কি?

২। যুগে যুগে ইহুদী-খৃষ্টান- পৌত্তলিক জোট মুসলিমদের উপর এই রকমই অত্যাচার করে আসছে, আজ থেকে একশত বছর আগে এবং তারও আগে আল-ক্বায়েদা বা তালিবানরা ছিল না, তখন আমাদের মুসলিমরা তাদের অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কোন পন্থা অবলম্বন করেছে?

জবাব আশা করছি।

Processing your request, Please wait....
  • Print this article!
  • Digg
  • Sphinn
  • del.icio.us
  • Facebook
  • Mixx
  • Google Bookmarks
  • LinkaGoGo
  • MSN Reporter
  • Twitter
৭৯ বার পঠিত
1 Star2 Stars3 Stars4 Stars5 Stars ( ভোট, গড়:০.০০)

১ টি মন্তব্য

  1. ইহুদী-মার্কিন-হিন্দু-এবং তথাকথিত মুসলিম শাসকদের এহেন অত্যাচার বন্ধের উপায় হচ্ছে আগে মুসলমানদের এক দলে আসতে হবে। আল্লাহ চাইলে তখন হয়ত এই অত্যাচারের বিরূদ্ধে রূখে দাঁড়ানো সম্ভব হবে। আমাদের মধ্যে শিয়া-সুন্নি একটা মারাত্বক বিভেদ-এরপর আরও কত দল কত মাযহাব।এক পবিত্র কুরআন আর একই হাদীস অথচ কত রকম এর ব্যাখ্যা।শয়তানেরা কখনও চাইবে না আমরা এক হই। সম্প্রীতি ইরাকের মত খোড়া অজুহাত দেখিয়ে ওবামা ইরান আক্রমণ করার পায়তারা করছে-আর এতে সউদি আরবকে খেপিয়ে তুলেছে। মুসলমানেরা এখন সবচেয়ে একতাহীনতায় ভুগছে। এতে ফায়দা লুটছে ইহুদী-মার্কিন-হিন্দু-নাসারা রা।
    অন্ততঃ এখন আমরা যা পারি তা হচ্ছে ইহুদী-মার্কিন-হিন্দু বা নাসারাদের পণ্য বর্জনের ডাক দিতে পারি।বিদেশী পণ্য পেলে আমরা কত খুশী- যদি হয় আমেরিকার তৈরী তাহলে তার কদর আরও বেশী।আমাদের মা বোনদের বুঝাতে হবে সঠিক কথা।
    অস্ট্রেলিয়ায় আমার এক আত্বীয় জনালেন ‘ইনটেল’ ইহুদী পণ্য এবং তারা তা ব্যবহার করে না। তারা AMD ব্যবহার করে। তাদের অর্থনীতিক ভাবে দূর্বল করতে হবে।লিভার/ইউনিলিভারের কোন পণ্য আমরা ব্যবহার করব না।
    ওদের অনেক পণ্য আমরা সবসময় ব্যবহার করে থাকি যেমন -কোকাকোলা, পেপসি সহ অনেক ড্রিংস, বাটা, কিটক্যাট, নেসলে, ডানো, ইউনিলিভার, ম্যাগি, জনসন&জনসন,আরও অনেক। যারা আরও জানেন তাদের প্রতি অনুরোধ সকলকে এ বিষয়ে জানানো।