আল-কুরআনে সাংখ্যিক মিল
লিখেছেন: ' সাদাত' @ রবিবার, মার্চ ২৮, ২০১০ (১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ)
আল-কুরআনে কিছু অপূর্ব সাংখ্যিক মিল আছে। এ নিয়ে এই ব্লগে একটা পোস্ট দেবার পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। আমার প্রশ্ন আল-কুরআনে এত সুন্দর সাংখ্যিক মিল আল্লাহপাক রাখলেন কেন? যদি আল্লাহপাক এত সুন্দর সাংখ্যিক রাখতেই পারলেন, সেটা উল্লেখ করা দোষনীয় কেন?
১৭৭ বার পঠিত
আমিতো দোষের কিছু দেখি না। রশিদ খলিফা প্যাচ লাগাইছে বইলা যেটুকু সত্য সেটুকুতো অস্বীকার করা যায় না। তাই না?
Scientific Evidence গুলোর অনেকগুলো কি কোরআনের সাথে মিলে না? তো সেই সব বর্তমানে কারা বের করছে? অমুসলিমরাইতো। তো সেগুলো যদি বলা যায় , সাংখ্যিক মিল বলা যাবে না কেন? যেটা করতে হবে সেটা হল, ভালমত যাচাই বাছাই করে সত্য অংশটুকুই কেবলমাত্র তুলে ধরতে হবে।
দোষণীয় হবে কেন?
@এস.এম. রায়হান, রশিদ খলিফা ১৯ তত্ত্ব নিয়ে প্যাচ লাগানোর পর থেকে অনেকেই যেকোন ধরনের সাংখ্যিক মিলকে উপেক্ষা করে চলে সাবধানতার জন্য।
সাদাত ভাই,
আমি আপনার উপর রাগ না করে পারতেছি না। আমি আপনাকে হযরত আলী রাঃ এর একটি ঘটনা, এবং হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর একটি ঘটনার কথা বলেছিলাম, যা নিয়ে কাজ করলেই সহজে প্রমান হয়ে যায়, এবং বিদাত থেকে বাচা যায়। এগুলো ব্যাবহার করতে।
১ হযরত আলী রাঃ এর হজরত উসমান রাঃ অথবা হযরত উমর রাঃ এর শাষন কালে, একটি আল কুরানের সংখ্যা ব্যাবহার করে, একটি মেয়ের বাচ্চা ৭ মাস বা ৬ মাস(আমি ভুলে গেছি) হতে পারে তাই প্রমান করেছিলেন। তার আগ পর্যন্ত মানুষ মনে করত, কম পক্ষে ৭(শিয়র না) বা ৮ বা ৯ মাস লাগে বাচ্চা জন্ম নিতে। বর্তমানের বিজ্ঞানের যুগেও হযরত আলী রাঃ এর ঐ বইক্তব্য প্রমানিত হয়।
২ ইবনে আব্বাস রাঃ মনে হয়, ২৭ রমজান সবে কদর বলে মনে করতে সংখ্যা তত্বের ভিত্তিতে। ৩*৯=২৭ । আমরা যদি হাদিস সাহাবীদের জীবনি ঘাটা শুরু করি, নুতুন গবেষনা করি আরো পাওয়া যাবে।
আল কুরানের যে খানে যে সংখ্যা ব্যাবহার করা হয়েছে তা গুরুত্ব পূর্ন। কারন, মহা বিশ্ব গানিতিক ভাবে চলে, গনিত বিজ্ঞানের ভাষা।
@ফুয়াদ,
এটার রেফারেন্স কি?
আমাদের মনে রাখতে হবে সংখ্যা-তত্ত্বের সাথে শরিয়তের হুকুম-আহকামের কোন সম্পর্ক নেই ।
@মালেক_০০১, আমাদের মনে রাখতে হবে সংখ্যা-তত্ত্বের সাথে শরিয়তের হুকুম-আহকামের কোন সম্পর্ক নেই ।
ভাই মালেক, সংখ্যা পদ্ধতি, জ্যামিতি আর আধুনিক গণিতের উৎপত্তি হয়েছিল আমাদের পূর্বপুরুষদেরই হাতে। তারা নিশ্চই কোরআন-হাদিস দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। এরপর আর কেউ বৃত্তের বাইরে আসার চেষ্টা করেননি বলেই হয়তো আমরা এই তত্ত্বের সাথে শরিয়তের হুকুম আহকামের সম্পর্কগুলোর আবিষ্কার করতে পারিনি।
@হাসান আল বান্না,
সংখ্যা তত্ত্বের সাথে শরিয়তের আহকামকে গুলিয়ে ফেলা যাবে না।
আমি ব্যক্তিগতভাবে,
১. অলৌকিক সংখ্যাতত্ত্ব না বলে বলি সাংখ্যিক মিল/ সৌন্দর্য।
২. সংখ্যা তত্ত্বকে শরিয়তের হুকুম/আহকামের কোন অংশ মনে করি না।
৩. সংখ্যাতত্ত্বের সাহায্যে কোন ব্যাখ্যা দেওয়াও পছন্দ করি না।
একইরকম দুই যমজ ভাই দেখলে যেমন আল্লাহপাকের এক কুদরত হিসেবে মুগ্ধ হই,
গাছের সজ্জায় কালেমা ফুটে উঠলে যেমন আল্লাহপাকের এক কুদরত হিসেবে মুগ্ধ হই,
মৌচাকে ‘আল্লাহ’ লেখা দেখলে যেমন আল্লাহপাকের এক কুদরত হিসেবে মুগ্ধ হই,
তেমনি আল-কুরআনে সংখ্যার মিল দেখলে মুগ্ধ হই।
এর বেশি কিছু না।
একই রকম দু্
সাদাত , দোষের হবে কেনো ? আপনি লেখা দিন ।
এ নিয়ে এই ব্লগে একটা পোস্ট দেবার পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়
পৃথিবীর সব বিষয় নিয়েই মিশ্র প্রতিক্রিয়া হয় , এসব নিয়ে মিশ্র অনুভুতি হয়েছে বুঝতেই পারছি অপেক্ষা না করে লেখা দিয়ে দিন ।
@হাফিজ,
গতকাল সকালের পর হতে আর ব্লগে ঢুকতে পারি নাই। কেন? সাইট কি ডাউন ছিল?
@সাদাত, সাইট ডাউন ছিল না।
@মালেক_০০১,
তাহলে হয়েছিল কী? বুঝলাম না।
@সাদাত, আমিতো কাল রাত্রে একবার সাইটে গিয়েছিলাম।