লগইন রেজিস্ট্রেশন

লেখক আর্কাইভ

 

ভালবাসায় শিরক

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ শনিবার, জানুয়ারি ২৩, ২০১০ (১:২৮ পূর্বাহ্ণ)

[হাফিজ ইবনুল কায়্যিমের (রহ.) লেখা থেকে।]
বড় (প্রধান) শিরক-কে চার ভাগে ভাগ করা যায়:

প্রথম প্রকার হচেছ “কামনা-প্রার্থনায় শিরক”, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও নিকট প্রার্থনা করা ৷ গায়রুল্লাহকে আনুকূল্য লাভের মাধ্যম, রোগমুক্তির অবলম্বন বা দুঃসময়ে ত্রাণকর্তা রূপে গণ্য করা ৷

দ্বিতীয় প্রকার হল “নিয়তের ক্ষেত্রে শিরক”, অর্থাৎ যে কার্যাবলী আদতে দূষণীয় নয়, তথাপি বিশুদ্ধভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য না হওয়াতে একান্তভাবে পার্থিব স্বার্থমগ্নতায় দূষণীয় ৷

তৃতীয় প্রকার হল “ভালবাসার ক্ষেত্রে শিরক” – আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও প্রতি সমতুল্য বা সমধিক ভালবাসা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন – শেষ পর্ব

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ রবিবার, জানুয়ারি ১৭, ২০১০ (৬:১০ পূর্বাহ্ণ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ

আস সালামু আলাইকুম!

আমি আগেই বলেছি যে, blog-এ কখনো কোন ধরনের বিতর্কে জড়ানোর আমার কোন অভিপ্রায় ছিল না। আমি চেয়েছিলাম, ভাই-বোনদের সন্তর্পনে আমাদের দ্বীনের একেবারে basic কিছু তথ্য জানাবো । খুবই নগন্য প্রয়াস – তবু, কে জানে, একটি জীবনও যদি ঘুরে দাঁড়ায় – তার সাফল্য গগণচুম্বী হতে পারে। কিন্তু বিভিন্ন বাতিল ফিরক্বা তথা নাস্তিকদের অবারিত প্রচরণা ও “চিকা মারা” দেখে মনে হলো, মূলধারা ইসলামের উপর প্রতিষ্ঠিত বা অর্ধ-প্রতিষ্ঠিত ভাইবোনদের জন্য কিছু “quick tips” দেয়া প্রয়োজন। আমি যদিও শুদ্ধ-বিশ্বাস .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

দ্বীনী জ্ঞান অর্জনে আগ্রহীদের জ্ঞাতব্য

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ শনিবার, জানুয়ারি ১৬, ২০১০ (৯:২৫ পূর্বাহ্ণ)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আস সালামু ‘আলাইকুম!

আমরা অনেকেই “পিস ইন ইসলামের” মত ব্লগে নিজেদের আগমন ও অংশগ্রহণের কারণ বণর্না করতে গিয়ে বলে থাকি যে, জ্ঞান অর্জন হচ্ছে আমাদের এখানে আসার একটা মুখ্য উদ্দেশ্য। কিন্তু আসলেই কি তাই? আসুন জ্ঞান অর্জন সংক্রান্ত কিছু করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়ের আলোকে, আমরা নিজেদের জ্ঞান অর্জনের ব্যাপারটা একটু পরখ করে দেখি:

১. দ্বীনের জ্ঞান অর্জন ইবাদত ৷ আর তাই অন্যান্য ইবাদতের মতই এর একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া উচিত আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি অর্জন - নিজেকে জাহির করা, বিতর্কে জয়ী .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন-৪

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ বুধবার, জানুয়ারি ১৩, ২০১০ (১২:৩২ পূর্বাহ্ণ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ

আস সালামু আলাইকুম!

নব্য “বাঙ্গালী শিয়া” সহ যারা “ঘোলা পানিতে মাছ শিকার” করতে চান, তারা একটা তথ্য দিয়ে থাকেন: কুর’আনে ৬৬৬৬ সংখ্যক আয়াত রয়েছে বা কুর’আনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬। আপনি যদি খুঁজে দেখতে চান এই সংখ্যাটা কোথা থেকে আসলো তবে দেখবেন যে, কুর’আনের এই আয়াত সংখ্যা কুর’আনিক বিজ্ঞানের (উলুমুল কুর’আনের) একজন স্কলারও উল্লেখ করেন নি। কুরআনের আয়াত সংখ্যা কত এই নিয়ে ইসলামী বিশ্বের বড় বড় স্কলাররা অনেক বই লিখেছেন, যে গুলোর অন্যতম হচ্ছে:

Adad al-Madani al-Awwal by Nafi’ bin .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন-৩

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ শুক্রবার, জানুয়ারি ৮, ২০১০ (১:১১ অপরাহ্ণ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ

আস সালামু আলাইকুম!

বাতিল ফিরক্বার লোকজন সব সময় সাধারণের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে থাকে এবং ‍”ঘোলা পানিতে মাছ শিকার” করে থাকে। সেজন্য আমাদের উচিত নিজের দ্বীনকে ভালো ভাবে জানা। আপনি যদি জানেন সত্য কোনটা, তাহলে আপনাকে মিথ্যা দিয়ে কেউ বিভ্রান্ত করতে পারবে না। এ সংক্রান্ত আগের পোস্টগুলোর ধারাবাহিকতায় আসুন আমরা কুর’আন সম্বন্ধে একটু details জানি। ব্যাপারটাকে বলা হয় “কুর’আনিক সাইন্স” বা ‘Uloomul Qur’an। ইংরেজীতে, চাইলেই, হাতের কাছে ‘Uloomul Qur’an-এর ৩টি বই পাবেন – Yasir Qathi, Ahmad Von Denfer .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন-২

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ বুধবার, জানুয়ারি ৬, ২০১০ (১:০৮ অপরাহ্ণ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ

আস সালামু ‘আলাইকুম!

[আগের লেখার ধারাবাহিকতায় ............................................]

শিয়া-doctrine নিয়ে আমার এর আগের পোস্টের বক্তব্য সম্বন্ধে কারো কারো আপত্তি থাকতেই পারে – বিশেষত, যারা এযাবত এসব নিয়ে সুসংহত কোন “নথিপত্র” পড়ে দেখেননি। এ সম্বন্ধে একটা অত্যন্ত সুন্দর e-book লাগানো রয়েছে এখানে:

http://abdurrahman.org/innovation/shiismExpositionandRefutation.html

যারা ইসলাম সম্বন্ধে জানতে ও বুঝতে চান, আমার বিনীত অনুরোধ, তারা যেন গোটা বইখানা পড়ে দেখার চেষ্টা করেন এবং once for all তাদের জীবন থেকে এই সংক্রান্ত সংশয় মুছে ফেলেন – কারণ ভ্রান্ত আক্বীদাহ্ বা বিশ্বাসের উপর আমাদের মৃত্যু .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ রবিবার, জানুয়ারি ৩, ২০১০ (১০:১২ অপরাহ্ণ)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আস সালামু আলাইকুম!


ভূমিকা:

এই লেখাটি প্রাথমিক পর্যায়ে শুধু somewhereinblog-এর “ইসলাম” গ্রুপের জন্য লেখা। তারপর ঐ সাইটের আরো ২/১টা গ্রুপে অবগতির জন্য দেয়া হয়েছিল।
এই লেখার ভূমিকাস্বরূপ বা পূর্বকথা হিসেবে যে লেখাটা লিখেছিলাম: ঘোলা পানিতে মাছ শিকার – তা ইতোমধ্যেই Peace in Islam-এ “পোস্ট” হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। আমি ভেবেছিলাম এখানে আর শিয়া-doctrine নিয়ে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই, কারণ এখানকার প্রায় সবাই practicing Muslim বলেই মনে হয়। কিন্তু গতকাল জুমু’আর খুতবায়, আমি যে মসজিদে জুমু’আর সালাত আদায় করলাম তার .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মুসলিম উম্মাহর বৈশিষ্ট্য-২

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ বুধবার, ডিসেম্বর ১৬, ২০০৯ (১:০১ অপরাহ্ণ)

মূল: ড:আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপস
[পূর্বে প্রকাশতি লেখার ধারাবহিকতায়....]

কিন্তু আজকের উম্মাহ এই চারটি গুণাবলীর কতটুকু ধরে রেখেছে? আমরা কি সেই মধ্যপন্থী জাতি? আমরা কি ভারসাম্য বজায় রাখতে পারছি? বাস্তবে আজকের মুসলিমদের ভাবমূর্তি সম্পূর্ণ বিপরীত। আমাদের বলা হয় চরমপন্থী। ধর্মীয় ব্যাপারে চরমপন্থী (যে দাবী সত্য বা মিথ্যা হতে পারে); আমাদের মতাদর্শ (অথবা যা আমাদের মতাদর্শ বলে দাবী করা হয়) তুলে ধরার জন্য সহিংসতা প্রয়োগের ক্ষেত্রে চরমপন্থী ।

উদাহরণস্বরূপ, আমরা গত কয়েক বছরে যা ঘটেছে তার দিকে দৃষ্টি ফেরাতে পারি। যেমন নিউইয়র্কের হামলার .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মুসলিম উম্মাহর বৈশিষ্ট্য

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ সোমবার, ডিসেম্বর ১৪, ২০০৯ (১১:১৮ পূর্বাহ্ণ)

ِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
السلام عليكم ورحمة الله و بركاته

মুসলিম উম্মাহর বৈশিষ্ট্য
মূল:ড: আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপস

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে শান্তি ও কল্যাণ বর্ষিত হোক তাঁর সর্বশেষ নবী মুহাম্মাদ (সা.)- এঁর ওপর ও সেই সকল লোকদের ওপর যারা কিয়ামত পর্যন্ত সত্যের পথ অনুসরণ করে।

এই মুসলিম উম্মাহর অনেকগুলো বৈশিষ্ট্য আছে। এর মধ্যে পবিত্র কুরআনের আলোকে মূলত চারটি বৈশিষ্ট্য আমরা দেখব, যে বৈশিষ্ট্যগুলোর কথা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা উল্লেখ করেছেন এই হিসেবে যে, তা সবসময় এই উম্মাহর .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

তাফসীর রচনাপদ্ধতি

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১০, ২০০৯ (১২:১০ অপরাহ্ণ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
السلام عليكم ورحمة الله و بركاته

তাফসীর রচনাপদ্ধতি
মূল: ইবনে তাইমিয়্যাহ

যদি প্রশ্ন করা হয় তাফসীর রচনার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা কোনটি, তাহলে বলা যায় কুরআন দ্বারা (এক অংশ দ্বারা) কুরআনকে (অন্য অংশের) ব্যাখ্যা করা। কারণ কুরআনে একস্থানে যা পরোক্ষভাবে উল্লেখিত হয়, অন্য স্থানে হয়ত তার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় এবং এক স্থানে যা সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করা হয় অন্য স্থানে তার বিস্তারিত দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়। কিন্তু কুরআনের অন্য অংশের দ্বারা সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা পাওয়া না গেলে, আমাদের উচিত সুন্নাহর অনুবর্তী .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>