লেখক আর্কাইভ
সদকাতুল ফিতরার পরিমান ও সমাধান
লিখেছেন: ' মুহম্মদ তুষার' @ মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ৭, ২০১০ (৯:১০ পূর্বাহ্ণ)
আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছদকাতুল ফিতরের পরিমাণ সম্পর্কে ইরশাদ করেন- “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সা’লাবা অথবা সা’লাবা ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আবু সুআইর উনার পিতা হতে বর্ণনা করেন যে, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ইরশাদ করেন, এক সা’ গম বা আটা দু’ব্যক্তির পক্ষ থেকে আদায় করতে হবে- ছোট হোক বা বড় হোক, আযাদ হোক বা গোলাম হোক এবং পুরুষ হোক বা মহিলা হোক।” (আবূ দাউদ শরীফ, মিশকাত শরীফ)
সদকাতুল ফিতরার পরিমান অর্ধ সা’ আটা, অর্ধ সা’ বলতে .....
৩ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
এই “কেন”এর জবাব কি?
লিখেছেন: ' মুহম্মদ তুষার' @ শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ৩, ২০১০ (১১:৩৮ পূর্বাহ্ণ)
কেন একজন ইহুদী, খৃষ্টান কিংবা বিধর্মী দাঁড়ি রাখলে সে তার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করছে বলা হয় অথচ একজন মুসলমান একই করলে সে একজন চরমপন্থী এবং উগ্রপন্থী কিংবা মধ্যযুগীয় মনমানসিকতা সম্পন্ন লোক বলে সম্বোধন করা হয়?
কেন একজন নান তার ধর্মীয় পোশাকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত ঢেকে রাখলে বলা হয় সে ঈশ্বরের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করছে কিন্তু একজন মুসলমান নারী পর্দা করার জন্য বোরকা কিংবা হিজাব পরিধান করলে বলা হয় তিনি নির্যাতিত কিংবা সেকেলে?
কেন একজন পশ্চিমা অমুসলিম নারী .....
৭ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>
রোযা অবস্থায় যে কোন ধরনের ইনজেকশন, স্যালাইন, ইনসুলিন ও ইনহেলার নেয়া হোক না কেন তাতে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে
লিখেছেন: ' মুহম্মদ তুষার' @ মঙ্গলবার, অগাষ্ট ২৪, ২০১০ (৯:৫৫ পূর্বাহ্ণ)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তোমাদের মধ্যে যারা অসুস্থ অথবা মুসাফির তারা অন্য সময় রোযা রাখলেও চলবে।” আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “রোযা অবস্থায় শরীরের ভিতরে কিছু প্রবেশ করলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হয়ে যাবে।” মহান আল্লাহ পাক তিনি ইসলামকে বান্দাদের জন্য কঠিন নয় সহজ করেছেন। কিন্তু ইহুদী, নাছারার দালাল কতিপয় নীম হেকিম ও নীম মোল্লারা রোযা অবস্থায় ইনজেকশন, স্যালাইন ইনসুলিন ও ইনহেলার গ্রহণের কথা বলে দ্বীনকে কঠিন করতে চায় ও ফরয রোযা নষ্ট করতে চায়। শরীয়তের ছহীহ ও গ্রহণযোগ্য .....
০ টি মন্তব্য | বিস্তারিত >>