লগইন রেজিস্ট্রেশন

মে, ২০১০ -এর আর্কাইভ

 

যাহারা হযরত উমার (রযি.) কে বিদ’আতী বলিতে পারে, তাহারা হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজির মক্কী, আশরাফ আলী থানভীকে সর্বেশ্বরবাদী বলিবে, যাকারিয়া রহ. কে মুশরিক বলিবে, ইহা আর এমন কী?

লিখেছেন: ' ইবনে হাবীব(মাহমুদ)' @ মঙ্গলবার, মে ৪, ২০১০ (১১:২১ অপরাহ্ণ)

হযরত উমার (রযি.) নাকি আট রাকাত তারাবীহ কে বাড়াইয়া বিশ রাকাত করিয়াছিলেন। এজন্য বেচারাকে ‘বিদ’আতী’ অপবাদটিও ঘাড়ে লইতে হইয়াছে। সেইখানে হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজির মক্কী, আশরাফ আলী থানভী, যাকারিয়া রহ. ইলিয়াস রহ. তো কোন ছার!

ইদানিং দেখা যাইতেছে ‘পিস-ইন-ইসলাম’-এ কতিপয়(নাকি একই ব্যাক্তি বিভিন্ন নামে) তথাকথিত ‘আহলে হাদীস’ বা সালাফী বন্ধু উপমহাদেশের আকাবিরগণের চরিত্র হনন কার্যের মত মহান(!) কার্যে নিয়োজিত রহিয়াছেন। এই বন্ধুগণ আবার বেজায় নাখোশ হইয়া থাকেন যদি তাহাদের ব্লগে ‘নাসিরউদ্দিন আলবানী’-কে লইয়া কিছু বলা হয়; কষ্ট করিয়া লেখা কমেন্টগুলি .....

২৩ টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

আর না লেখে পারলাম না

লিখেছেন: ' রাতদিন' @ মঙ্গলবার, মে ৪, ২০১০ (১০:৪১ অপরাহ্ণ)

আগে একটি বিষয় লিখে ছিলাম হঠাত ভাইরাসে ধরে লেখা সব আজগুবি হয়ে গেল। কেউ পড়তে পারল না (ঐ লেখাতে অনেক অনেক বিষয় ছিল)। আল্লাহ পাক আমাদের ক্ষমা করুন।

যারা কথায় কথায় যারে তারে কাফির ফতোয়া দিতে চান, (পি এইচ ডি গবেষণায় আরবের ১০০শত বিশেষজ্ঞ কে কাফির ফতোয়া দেওয়া এমন সাব্জেক্ট ও কেউ একজন নিয়েছে)

তাদের সাথে কিছু কথা বলি, আসুন।
“তাদের অধিকাংশই ঈমানের দাবী করা সত্ত্বেও মুশরিক” (সুরা ইউসুফ-১০৬) মনপবন সাহেবের অনুবাদ।

অনেক মানুষ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু সাথে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

নামের আড়ালের মানুষগুলো

লিখেছেন: ' মুসলিম৫৫' @ মঙ্গলবার, মে ৪, ২০১০ (৬:৩০ পূর্বাহ্ণ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
السلام عليكم ورحمة الله و بركاته

আজকের এই বিশ্বায়নের যুগে মিডিয়া যা বাজারজাত করে তা নিঃসন্দেহে একধরনের ভোগ্যপণ্য বা commodity। অন্য ভোগ্যপণ্যের সাথে এর তফাৎ হচ্ছে প্রধানত দুটো:

প্রথমত, অত্যাবশ্যকীয় নয় বলে, এসব ভোগ্যপণ্য ভোগ করতে বা ক্রয় করতে আপনি বাধ্য নন – যেমনটা ধরুন ১ কে,জি, লবণ কিনতে আপনি অনেকটা বাধ্য। কিন্তু এক্ষেত্রে, অর্থাৎ মিডিয়া কর্তৃক সরবরাহকৃত ভোগ্যপণ্যের বেলায়, কি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

বিশ্ব নন্দিনী ফাতিমা জননীর শাহাদত দিবস

লিখেছেন: ' shanty' @ সোমবার, মে ৩, ২০১০ (৩:৩৮ অপরাহ্ণ)

মহানবীর (সা.) ইন্তেকালের পর বিভিন্ন রকম দুঃখ-কষ্ট হযরত ফাতেমার অন্তরে প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করেছিল এবং বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ তাঁর জীবনটাকে তিক্ত ও অসহ্য করে তুলেছিল। তিনি তাঁর সম্মানিত পিতাকে অত্যন্ত ভালবাসতেন এবং কখনো তাঁর বিচ্ছেদকে সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে তাঁর জন্যে পিতার বিয়োগ ব্যথা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ছিল। অপরদিকে আমিরুল মুমিনীনের খেলাফতের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীদের আচরণ হযরত ফাতিমা আয যাহরার রুহ্ ও দেহে সাংঘাতিক ক্ষতের সৃষ্টি করে।
আর এ মুছিবত ও দুঃখ কষ্ট ছাড়াও অন্যান্য ব্যথা বেদনা তাঁকে জর্জরিত করেছিল -যার অবতারণা .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

মহানবী (সাঃ) এর কথা ও মর্মকথা – ১

লিখেছেন: ' রাশেদ' @ সোমবার, মে ৩, ২০১০ (৯:৫৫ পূর্বাহ্ণ)

মহানবী (সাঃ)-যে মহান আল্লাহপাকের বার্তাবহ শ্রেষ্ঠতম নবী, তিনি যে সমগ্র বিশ্বের রহমতস্বরূপ প্রেরিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, এ বিষয়ে আমার মধ্যে কখনোই কণামাত্র অবিশ্বাস কি সন্দেহ কি দ্বিধার উদ্রেক করে না। কেউ কেউ একে হয়ত আমার সহজাত কুসংস্কার বা অন্ধত্ব বলে বিবেচনা করতে পারে, কিন্তু এর অন্ধত্বই আমার ঈমান ও অস্তিত্ব। এবং সর্বান্তঃকরণে অনুভব করি, নির্ভয়ে ব্যক্তও করি, এই ‘অন্ধ বিশ্বাস’ আমার সার্বিক চেতনাকে এমন গভীর ও গাঢ়ভাবে আবৃত করে রেখেছে যে, এক্ষেত্রে কোন যুক্তি কি বিতর্ককে প্রশ্রয় দেয়াও মনে করি .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

সুরা আল-ইমরানের ১০৩ নং আয়াত এবং মুসলিম ঐক্য

লিখেছেন: ' muslima' @ সোমবার, মে ৩, ২০১০ (৯:৫৩ পূর্বাহ্ণ)

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ,

সুরা আল-ইমরানের ১০৩ নং আয়াতটিতে তিনটি বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। (১) কুরআনের বিধান অক্ষরে অক্ষরে পালন করা (২) পরস্পর একতাবদ্ধ থাকা এবং কখনো বিচ্ছিন্ন না হওয়া এবং (৩) আল্লাহ প্রদত্ত সকল নেয়ামতের জন্য আল্লাহর নিকট শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।

পরম করুনাময় আসীম দয়ালু আল্লাহর নামে
“আল্লাহ যে দড়ি [তোমাদের জন্য প্রসারিত করেছেন] তা তোমরা দৃঢ়ভাবে ধর; এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না; এবং তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ কর। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে এবং তিনি তোমাদের হৃদয়ে ভালোবাসার .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

বিবাহের দর্শন

লিখেছেন: ' shanty' @ সোমবার, মে ৩, ২০১০ (৯:৫২ পূর্বাহ্ণ)

আল্লাহ তায়ালা মানুষের বংশধারাকে পতনের হাত থেকে রক্ষার জন্য নারী ও পুরুষের অস্তিত্বের মধ্যে এমন কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের ব্যবস্থা করেছেন যা পরস্পরকে আকৃষ্ট করে ও সামাজিকভাবে পরিবার প্রতিষ্ঠা করে। অর্থাৎ বিবাহের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র দৈহিক চাহিদাটাই মূল ও মৌলিক মানদণ্ড নয়। নারী-পুরুষ সম্পর্কে ইসলামে যা বলা হয়েছে তা হচ্ছে প্রশান্তি ও সাচ্ছন্দ যা নারী-পুরুষের মধ্যে পরস্পরের সহযোগিতার ফলে দাম্পত্য জীবনে গড়ে উঠে। আর এর ফলশ্রুতিতেই মানব প্রজন্ম পতনের হাত থেকে রক্ষা পায়। মহান আল্লাহ তায়ালা দৈহিক চাহিদাকে প্রকৃতার্থে মানুষকে উৎসাহিত .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

তবলীগ জামাতের আক্বীদাহ্ ও মানহাজ – ২

লিখেছেন: ' মেরিনার' @ সোমবার, মে ৩, ২০১০ (৬:৫২ পূর্বাহ্ণ)

আমার জীবনে দ্বীন ইসলামের পথে সিরিয়াস যাত্রা শুরু হয়েছিল তবলীগ জামাতের একটা আয়োজন থেকে। আমি বেশ ক’বছর তাদের সাথে ওঠা বসা করেছি। তাদের বিশ্বস্ত ও ভালো মানুষের একটা সমষ্টি মনে হয়েছে। তাদের অপূর্ণতা বা সমস্যা বোঝার মত জ্ঞান আমার তখন ছিল না। আমি তাদের কথা শুনেছি, কিন্তু তাদের সকল কর্ম-কান্ডে “ঝাঁপ” দিই নি। তারপর আল্লাহর রহমতে আমি evolve করেছি। আমি জামাতকেও (জামায়েতে ইসলামী) খুব কাছে থেকে দেখেছি, কিন্তু আল হামদুলিল্লাহ্ সেখানেও “ঝাঁপ” দিই নি। এমন একটা সময় ছিল যখন জামাল .....

৩৯ টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

সত্যের খোজে

লিখেছেন: ' আবু আনাস' @ শনিবার, মে ১, ২০১০ (৮:৩৫ অপরাহ্ণ)

সত্যের খোজে- সত্য আমাদের চারপাশে, আমরা তাকিয়ে দেখিনা

আমি যখন প্রথম ব্লগ জগতে আসি তখন বিশ্ব উদ্ধার করে ফেলব এমন কোন মিশন ছিলনা। আল্লাহ অসীম অনুগ্রহে যা জানার সুযোগ দিয়েছেন তা আরো দশ ভাইয়ের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছে ছিল। তবে একটা জিনিস আমি সব সময়ে মাথায় রেখেছি যে হিদায়াত আসলে আল্লাহর হাতে। এবং সে হিদায়াত তিনি যাকে চান তাকে করেন। তবে কি তিনি কারো প্রতি পক্ষপাতিত্ব করেন? জী-না। তিনি তাকেই হিদায়াত করেন যে তার কাছে হিদায়াত চায়। যে মানুষটি ভাবে সে .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>

কবিরা গুনাহ-২৬ (জুলুম-অত্যাচার করা।)

লিখেছেন: ' দ্য মুসলিম' @ শনিবার, মে ১, ২০১০ (২:১৬ অপরাহ্ণ)

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ,

বিসমিল্লাহির রাহ মানির রাহিম।

*** মহান আল্লাহ পাক ঘোষণা করেনঃ “জালেমরা যা করে, সে বিষয়ে আল্লাহকে কখনো উদাসীন মনে করো না। তাদেরকে তো তিনি শুধু একটি নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত অবকাশ দিয়ে রেখেছেন। যেদিন চক্ষুসময়হ বিষ্ফোরিত হবে, তারা আকাশের দিকে মাথা তুলে ভীত-বিহবল হৃদয়ে দৌড়াতে থাকবে, তাদের দৃষ্টি নিজেদের দিকে ফিরে আসবেনা এবং তাদের হৃদয় উড়ে যাবে। মানুষকে ঐ দিনের ভয় প্রদর্শন করুন, যেদিন তাদের কাছে আযাব আসবে। তখন জালেমরা বলবেঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে সামান্য মেয়াদ পর্যন্ত সময় দিন, .....

টি মন্তব্য  |  বিস্তারিত >>